জিহাদ কী ও কেন (মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে )
জিহাদ একটি পবিত্র শব্দ, জিহাদের উদ্দেশ্যও সৎ ও সততা প্রতিষ্ঠার জন্য।
জিহাদের কথা শুনলে অনেকেরই গা চুলকে উঠে। আঁতে ঘা লাগে। কারো ভয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে উঠে। এর একমাত্র কারণ জিহাদের মানে না বুঝা। তবে এর জন্য দায়ী মুসলিম নামধারী কিছু ভন্ড_পাপিষ্ট আর মুসলিম বিদ্বেষী কিছু মানুষ। আজকে জিহাদ নিয়ে কিছু লেখা হতো না, যদি না এই আসরে আমার একটা লেখা পড়ে কেউ বিভ্রান্ত হতেন!
"জিহাদ" আরবি শব্দ; এর শাব্দিক অর্থ: চেষ্টা, প্রচেষ্টা,বারবার করা, উদ্যোগ, উপক্রম, উদ্যম, প্রযত্ন করা, প্রয়াস ( try, effort, attempt, endeavor, essay, struggle) ইত্যাদি।
---এর আভিধানিক মানে হল:- কোনো উদ্দেশ্য পূরণে প্রাণ-পণে চেষ্টা-সাধনা করা।
ইসলামে এর মানে হলো:- বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনে সর্বোতভাবে এবং প্রাণান্তর চেষ্টা করা। (বিশেষ ক্ষেত্রে ) অন্তর দিয়ে, মুখ বা জিহ্বার মাধ্যমে, সর্বশেষ অঙ্গ-প্রতঙ্গের মাধ্যমে সর্বাঙ্গীণ চেষ্টায় জীবন পাত করা হল মুমিনের উদ্দেশ্য।
জিহাদের শেষ পর্যায়ে আসে সম্মুখ প্রতিরোধ যাকে বলা হয় সশস্ত্র লড়াই। আরবিতে এই সশস্ত্র লড়াইকে বলা হয় " কিতাল" বা "গাযওয়া"। যাকে ইংরেজিতে বলে,War. fight, fighting, battle,
রাসূলে করীম (সা.) নিজের কু_প্রবৃত্তির (নফসের খায়েস, খারাপ অন্তর, খারাপ ধারণা, বৈশিষ্ট্য, চরিত্র-স্বভাব)-বিরুদ্ধে লড়াই করাকে বলেছেন বড় "জিহাদ"। এটা সার্বক্ষণিক ফরজ বা আবশ্যকীয়। আর প্রয়োজনে সশস্ত্র লড়াইও ফরজ। তবে ইসলাম তার চরিত্র আর আদর্শ দিয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে; অস্ত্র দিয়ে নয়। যার উদারণ আছে ইসলামের ইতিহাসে ভুরি ভুরি। যে কেউ তা পড়লেই বুঝতে পারবেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের শ্রেষ্ঠজাতি করেছেন এই পৃথিবীতে এই কারণে যে, আমরা সৎকাজের আদেশ করব; আর অসৎকাজ থেকে মানুষদের ফিরিয়ে রাখব। কাজ মাত্র দুটো:- ১. ভাল কাজের নির্দেশ
২. মন্দকাজ থেকে মানুষদের বিরত রাখা।
অসৎকাজের প্রতিরোধে প্রয়োজন " জিহাদ"। এর কয়েকটি পর্যায় বা ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপ হলো- সক্ষম হলে (সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভাবে) অঙ্গ-প্রতঙ্গ ব্যবহার করে প্রতিরোধ বা ফেরানো।
দ্বিতীয় ধাপ হল:- সক্ষম না হলে মুখের ভাষায় ( বা লেখার মাধ্যমে)।
তৃতীয় বা শেষ ধাপ হলো:- অন্তর দিয়ে তাদের ঘৃণা করা। কোনো উপায় খুজে বের করা। তাদের পরিত্যাগ (Aviod) করা।
এটা হল মুমিনের সর্বনিন্ম অবস্থা।
একটা কথা, আমরা জানি- কেউ যদি আপনার উপর আঘাত করে তাহলে আপনার কাজ হলো:- প্রথমে প্রতিরোধের চেষ্টা করা, না পারলে প্রতিবাদ, না পারলে পলায়নের পথ খোজা। নাকি আপনি বসে বসে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করবেন? এটা হলো.-আত্মহত্যার শামিল।
সশস্ত্র লড়াইয়েরও অনেক মূলনীতি ও নিয়ম কানুন রয়েছে। শুধু আল্লাহর নাম নিয়ে কারো উপর হামলা করলেই জিহাদ হয়ে যায় না। কয়েকটি নীতির কথা বললে আমার বন্ধুদের অস্থিরতা হয়ত একটু কমবে। যেমন:- যুদ্ধ বা জিহাদের ময়দানে কোনো মহিলা, শিশু, বুদ্ধদের উপর আক্রমণ বা আঘাত করা যাবে না। এদের বন্দী করতে হয়। কাউকে আগুন দিয়ে পুড়ানো যাবে না। পিছন দিক দিয়ে আক্রমণ করা যাবে না। বিনা উস্কাণীতে বা প্রথমে আঘাতের সূযোগ না দিয়ে যুদ্ধ করা যাবে না। ইত্যাদি...
রাসূল (সা) খায়বরের যুদ্ধে যখন আলী (রা)-এর হাতে পতাকা তুলে দিলেন তখন এই বলে দিলেন যে, " তুমি প্রথমে কাউকে ইসলাম গ্রহণের সুযোগ না দিয়ে বা প্রতিরোধের কথা না বলে কারো উপর আঘাত হানবে না। যদি তোমার দ্বারা একজন মানুষও ঈমান এনে উপকৃত হয় এটাই হবে তোমার জন্য পৃথিবীতে সবচেয়ে উত্তম কাজ।" সাবধান প্রথমে কাউকে আঘাত করো না। (বুখারি, খায়বার যুদ্ধ পরিচ্ছেদ)
মুসলমানদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো মানুষদের ধ্বংশের হাত থেকে রক্ষা করা। সৎ পথে আহ্বাণ জানানো। কাউকে মেরে ফেলা নয়। মনে রাখতে হবে "আপনার দ্বারা যদি একজন মানুষও ঈমান এনে পরকালে মুক্তি পায় সেটাই হলো সর্বোত্তম কাজ।" মসলমানরা তাদের চরিত্র ও আদর্শ দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করে, অস্ত্র দিয়ে নয়।
কেউ যদি জিহাদের নাম নিয়ে মানুষ মারে বা অপপ্রচার করে তা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এখানে ধর্মের কোনো দোষ নেই।
বর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগ; তাই আমাদেরও শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে তথ্য আর প্রযুক্তির মাধ্যমে। বর্তমানে মুসলমানদের শত্রুরা আকাশ সংস্কৃতি আর পরিসেবা গ্রহণের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ইসলাম বিদ্বেষী প্রচারণা চালাচ্ছে। আমাদেরও উচিত এই সব সেবা গ্রহণের মাধ্যমের ঐসব প্রচারণার সমূচিত জবাব দেয়া; যাকে বলা হয়- সাইবার যুদ্ধ। অস্ত্রের চেয়ে কলমের শক্তি অনেক বেশি। আমি এটাকেই বলেছি- "তথ্য-প্রযুক্তির জিহাদ"।
এই যুগ তত্ত্বের, তথ্যের, যুক্তির! আমরা সব সময় তত্ত্ব তথ্য আর যুক্তির মাধ্যমে শত্রুর মোকাবিলা করি, কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি করি না। গাল বা অশ্লীল ভাষা নয় আদর্শই মুসলমানদের একমাত্র অস্ত্র!
বি.দ্র.: জিহাদ নিয়ে যেমন বিভান্তি রয়েছে তেমনি "জঙ্গ বা জঙ্গি শব্দ নিয়েও আমাদের মাঝে এমনকি মুসলমানদের মাঝে ভুল ধারনা রয়েছে। যারা বিদ্রোহী, যারা জংলি তাদের আমরা জঙ্গি বলে ফেলি। এটা ছিল প্রাশ্চাত্যের অপপ্রচার! তারা তাদের কাজে সফল। আমরা বিভ্রান্ত হয়েছি;সবাইকে বিভ্রান্ত করেছি।
(জংগ) হলো ফারসি শব্দ যার অর্থ:- যুদ্ধ বা লড়াই । আর যারা যুদ্ধ করে তাদের বলা হয় "জঙ্গি"( soldier, warrior, battler, guardsman, militant) আরবিতে যাকে বলে মুজাহিদ,গাযি । সুতরাং যারা বিনা উদ্দেশ্যে ও বিনা উস্কাণীতে সর্ব-সাধারণ মারে তাদের "জঙ্গি" বলে আমরা ফারসি ভাষার অবমূল্যায়ণ করছি না বুঝেই।
সবাইকে এই বিষয়ে ভালভাবে পড়াশোনা করে মন্তব্য করার অনুরোধ জানাচ্ছি। ভাল থাকুন। ধন্যবাদ!!!
জিহাদের কথা শুনলে অনেকেরই গা চুলকে উঠে। আঁতে ঘা লাগে। কারো ভয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে উঠে। এর একমাত্র কারণ জিহাদের মানে না বুঝা। তবে এর জন্য দায়ী মুসলিম নামধারী কিছু ভন্ড_পাপিষ্ট আর মুসলিম বিদ্বেষী কিছু মানুষ। আজকে জিহাদ নিয়ে কিছু লেখা হতো না, যদি না এই আসরে আমার একটা লেখা পড়ে কেউ বিভ্রান্ত হতেন!
"জিহাদ" আরবি শব্দ; এর শাব্দিক অর্থ: চেষ্টা, প্রচেষ্টা,বারবার করা, উদ্যোগ, উপক্রম, উদ্যম, প্রযত্ন করা, প্রয়াস ( try, effort, attempt, endeavor, essay, struggle) ইত্যাদি।
---এর আভিধানিক মানে হল:- কোনো উদ্দেশ্য পূরণে প্রাণ-পণে চেষ্টা-সাধনা করা।
ইসলামে এর মানে হলো:- বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনে সর্বোতভাবে এবং প্রাণান্তর চেষ্টা করা। (বিশেষ ক্ষেত্রে ) অন্তর দিয়ে, মুখ বা জিহ্বার মাধ্যমে, সর্বশেষ অঙ্গ-প্রতঙ্গের মাধ্যমে সর্বাঙ্গীণ চেষ্টায় জীবন পাত করা হল মুমিনের উদ্দেশ্য।
জিহাদের শেষ পর্যায়ে আসে সম্মুখ প্রতিরোধ যাকে বলা হয় সশস্ত্র লড়াই। আরবিতে এই সশস্ত্র লড়াইকে বলা হয় " কিতাল" বা "গাযওয়া"। যাকে ইংরেজিতে বলে,War. fight, fighting, battle,
রাসূলে করীম (সা.) নিজের কু_প্রবৃত্তির (নফসের খায়েস, খারাপ অন্তর, খারাপ ধারণা, বৈশিষ্ট্য, চরিত্র-স্বভাব)-বিরুদ্ধে লড়াই করাকে বলেছেন বড় "জিহাদ"। এটা সার্বক্ষণিক ফরজ বা আবশ্যকীয়। আর প্রয়োজনে সশস্ত্র লড়াইও ফরজ। তবে ইসলাম তার চরিত্র আর আদর্শ দিয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে; অস্ত্র দিয়ে নয়। যার উদারণ আছে ইসলামের ইতিহাসে ভুরি ভুরি। যে কেউ তা পড়লেই বুঝতে পারবেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের শ্রেষ্ঠজাতি করেছেন এই পৃথিবীতে এই কারণে যে, আমরা সৎকাজের আদেশ করব; আর অসৎকাজ থেকে মানুষদের ফিরিয়ে রাখব। কাজ মাত্র দুটো:- ১. ভাল কাজের নির্দেশ
২. মন্দকাজ থেকে মানুষদের বিরত রাখা।
অসৎকাজের প্রতিরোধে প্রয়োজন " জিহাদ"। এর কয়েকটি পর্যায় বা ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপ হলো- সক্ষম হলে (সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভাবে) অঙ্গ-প্রতঙ্গ ব্যবহার করে প্রতিরোধ বা ফেরানো।
দ্বিতীয় ধাপ হল:- সক্ষম না হলে মুখের ভাষায় ( বা লেখার মাধ্যমে)।
তৃতীয় বা শেষ ধাপ হলো:- অন্তর দিয়ে তাদের ঘৃণা করা। কোনো উপায় খুজে বের করা। তাদের পরিত্যাগ (Aviod) করা।
এটা হল মুমিনের সর্বনিন্ম অবস্থা।
একটা কথা, আমরা জানি- কেউ যদি আপনার উপর আঘাত করে তাহলে আপনার কাজ হলো:- প্রথমে প্রতিরোধের চেষ্টা করা, না পারলে প্রতিবাদ, না পারলে পলায়নের পথ খোজা। নাকি আপনি বসে বসে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করবেন? এটা হলো.-আত্মহত্যার শামিল।
সশস্ত্র লড়াইয়েরও অনেক মূলনীতি ও নিয়ম কানুন রয়েছে। শুধু আল্লাহর নাম নিয়ে কারো উপর হামলা করলেই জিহাদ হয়ে যায় না। কয়েকটি নীতির কথা বললে আমার বন্ধুদের অস্থিরতা হয়ত একটু কমবে। যেমন:- যুদ্ধ বা জিহাদের ময়দানে কোনো মহিলা, শিশু, বুদ্ধদের উপর আক্রমণ বা আঘাত করা যাবে না। এদের বন্দী করতে হয়। কাউকে আগুন দিয়ে পুড়ানো যাবে না। পিছন দিক দিয়ে আক্রমণ করা যাবে না। বিনা উস্কাণীতে বা প্রথমে আঘাতের সূযোগ না দিয়ে যুদ্ধ করা যাবে না। ইত্যাদি...
রাসূল (সা) খায়বরের যুদ্ধে যখন আলী (রা)-এর হাতে পতাকা তুলে দিলেন তখন এই বলে দিলেন যে, " তুমি প্রথমে কাউকে ইসলাম গ্রহণের সুযোগ না দিয়ে বা প্রতিরোধের কথা না বলে কারো উপর আঘাত হানবে না। যদি তোমার দ্বারা একজন মানুষও ঈমান এনে উপকৃত হয় এটাই হবে তোমার জন্য পৃথিবীতে সবচেয়ে উত্তম কাজ।" সাবধান প্রথমে কাউকে আঘাত করো না। (বুখারি, খায়বার যুদ্ধ পরিচ্ছেদ)
মুসলমানদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো মানুষদের ধ্বংশের হাত থেকে রক্ষা করা। সৎ পথে আহ্বাণ জানানো। কাউকে মেরে ফেলা নয়। মনে রাখতে হবে "আপনার দ্বারা যদি একজন মানুষও ঈমান এনে পরকালে মুক্তি পায় সেটাই হলো সর্বোত্তম কাজ।" মসলমানরা তাদের চরিত্র ও আদর্শ দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করে, অস্ত্র দিয়ে নয়।
কেউ যদি জিহাদের নাম নিয়ে মানুষ মারে বা অপপ্রচার করে তা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এখানে ধর্মের কোনো দোষ নেই।
বর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগ; তাই আমাদেরও শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে তথ্য আর প্রযুক্তির মাধ্যমে। বর্তমানে মুসলমানদের শত্রুরা আকাশ সংস্কৃতি আর পরিসেবা গ্রহণের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ইসলাম বিদ্বেষী প্রচারণা চালাচ্ছে। আমাদেরও উচিত এই সব সেবা গ্রহণের মাধ্যমের ঐসব প্রচারণার সমূচিত জবাব দেয়া; যাকে বলা হয়- সাইবার যুদ্ধ। অস্ত্রের চেয়ে কলমের শক্তি অনেক বেশি। আমি এটাকেই বলেছি- "তথ্য-প্রযুক্তির জিহাদ"।
এই যুগ তত্ত্বের, তথ্যের, যুক্তির! আমরা সব সময় তত্ত্ব তথ্য আর যুক্তির মাধ্যমে শত্রুর মোকাবিলা করি, কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি করি না। গাল বা অশ্লীল ভাষা নয় আদর্শই মুসলমানদের একমাত্র অস্ত্র!
বি.দ্র.: জিহাদ নিয়ে যেমন বিভান্তি রয়েছে তেমনি "জঙ্গ বা জঙ্গি শব্দ নিয়েও আমাদের মাঝে এমনকি মুসলমানদের মাঝে ভুল ধারনা রয়েছে। যারা বিদ্রোহী, যারা জংলি তাদের আমরা জঙ্গি বলে ফেলি। এটা ছিল প্রাশ্চাত্যের অপপ্রচার! তারা তাদের কাজে সফল। আমরা বিভ্রান্ত হয়েছি;সবাইকে বিভ্রান্ত করেছি।
(জংগ) হলো ফারসি শব্দ যার অর্থ:- যুদ্ধ বা লড়াই । আর যারা যুদ্ধ করে তাদের বলা হয় "জঙ্গি"( soldier, warrior, battler, guardsman, militant) আরবিতে যাকে বলে মুজাহিদ,গাযি । সুতরাং যারা বিনা উদ্দেশ্যে ও বিনা উস্কাণীতে সর্ব-সাধারণ মারে তাদের "জঙ্গি" বলে আমরা ফারসি ভাষার অবমূল্যায়ণ করছি না বুঝেই।
সবাইকে এই বিষয়ে ভালভাবে পড়াশোনা করে মন্তব্য করার অনুরোধ জানাচ্ছি। ভাল থাকুন। ধন্যবাদ!!!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৭/১০/২০১৩এতো সুন্দর একটি সময়োপযোগী লেখা, অথচ তেমন কেউ মন্তব্য করলো না।আমি খুবই মর্মাহত এইজন্য।কারন আমাদের জানা দরকার জিহাদ কি? বর্তমানে সারা বিশ্ব যেভাবে ইসলামের পিছনে খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে লেগে আছে তাতে এই লেখা একটি সময়োচিত জবাব।ধন্যবাদ আপনালেখার. জন্য।
-
হীরক জয়ন্ত ১৬/১০/২০১৩''জিহাদের নাম শুনলে অনেকের গা চুলকে ওঠে । ভয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে । এর একমাত্র কারণ জিহাদের অর্থ না বোঝা !'' খুব সত্যি একটা কথা ভাই !
-
সামসুল আলম দোয়েল ১৪/১০/২০১৩আল্লাহ যথার্থই বলেছেন-কিছু লোককে আমি সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য। তাদের অন্তর আছে কিন্তু তা দিয়ে তারা অনুধাবন করে না, তাদের চোখ থাকলেও তা দিয়ে তারা দেখে না, তাদের কানও আছে, আথচ তা দিয়ে তারা (সত্য) শুনে না, ওরা চতুষ্পদ জন্তুর মতো, বরং তাদের চেয়েও পথহারা। অথচ ওরা টেরও পায়না! -সুরা আ'রাফ ১৭৯