তথ্য-প্রযুক্তির জিহাদের ডাক
আসসালামু আলাইকুম।
আলেম-ওলামা ও ইসলাম প্রিয় ভাইয়েরা লক্ষ্য করুন।
বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। আল্লাহ ই মানুষকে এই জ্ঞান দান করে বিশেষায়িত করেছেন। মনে রাখতে হবে প্রতিটি আবিস্কারই হালাল ও জায়েজ। তবে শ্রেণিভেদে অপব্যহার হারাম। যেমন মাইক, লাউড স্পিকার এগুলোতে গান বাদ্য বাজালে হারাম আবার প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার হালাল এটা আমরা সবাই বুঝি। লক্ষ্য করা যায় যে বর্তমানে প্রযুক্তির যেসব মিডিয়া, প্রচার যন্ত্র, প্রচার মা7ধ্যম -যোগাযোগ মাধ্্যম রয়েছে তার প্রতিটিতেই মুসলমান বিশেষ করে আলেম ওলামা, মাদরাসার ছাত্ররা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। কিছু বিষয় আছে এতে তাদের উপস্থিতি প্রায় শুন্যের কোঠায়। জানি না কেন এমনটি হচ্ছে। তবে কী তারা এটার ব্যবহার নাজায়েজ ধরে নিচ্ছেন? রণাঙ্গণে শত্রুুর অবস্থান ও তাদের গৃহীত কৌশলের উপর ভিত্তি করে আলেম সমাজেরও অনুরূপ কৌশল অবলম্বন করা দরকার। তলোয়ারের বিপক্ষে তলোয়ার চলতে পারে কিন্তু কামানের মোকাবেলায় তলোয়ার নয়। যে কাজটা করা ফরজ তার আনুসাঙ্গিক কাজও ফরজ হয়ে যায়। হজ্জ্ব ফরজ হলে মক্কায় যাওয়া ফরজ, মক্কায় যেতে হলে বিমানে/ সাওয়ারীতে উঠা ফরজ তেমনি ইসলামকে রক্ষা করতে জিহাদ ফরজ হলে তাতে অংশগ্রহণ, প্রয়োজনীয় কাজ সমাধা, যোগাযোগ রক্ষা, পাহারা দেওয়া ইত্যাদি সবই ফরজ। তাই বর্তমানে পত্রিকা পড়া, খবর দেখা, শোনা, ইন্টারনেট, ই-মেইল, টুইটার, ফেসবুক, ওয়েবসাইট এসব ব্যবহার করাও ফরজ। বিশ্বের অমুসলিম ও ইসলাম বিরোধীরা এসব প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে ইসলামের বিপক্ষে তাদের অবস্থানকে শক্ত করার আগেই সমুচিত জবাব দেওয়ার মাধ্যমে আমরা এই তথ্যপ্রযুক্তির জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারি। তাই সব মুজাহিদ ভাইদের তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি।
আল্লাহু আকবার।
আলেম-ওলামা ও ইসলাম প্রিয় ভাইয়েরা লক্ষ্য করুন।
বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। আল্লাহ ই মানুষকে এই জ্ঞান দান করে বিশেষায়িত করেছেন। মনে রাখতে হবে প্রতিটি আবিস্কারই হালাল ও জায়েজ। তবে শ্রেণিভেদে অপব্যহার হারাম। যেমন মাইক, লাউড স্পিকার এগুলোতে গান বাদ্য বাজালে হারাম আবার প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার হালাল এটা আমরা সবাই বুঝি। লক্ষ্য করা যায় যে বর্তমানে প্রযুক্তির যেসব মিডিয়া, প্রচার যন্ত্র, প্রচার মা7ধ্যম -যোগাযোগ মাধ্্যম রয়েছে তার প্রতিটিতেই মুসলমান বিশেষ করে আলেম ওলামা, মাদরাসার ছাত্ররা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। কিছু বিষয় আছে এতে তাদের উপস্থিতি প্রায় শুন্যের কোঠায়। জানি না কেন এমনটি হচ্ছে। তবে কী তারা এটার ব্যবহার নাজায়েজ ধরে নিচ্ছেন? রণাঙ্গণে শত্রুুর অবস্থান ও তাদের গৃহীত কৌশলের উপর ভিত্তি করে আলেম সমাজেরও অনুরূপ কৌশল অবলম্বন করা দরকার। তলোয়ারের বিপক্ষে তলোয়ার চলতে পারে কিন্তু কামানের মোকাবেলায় তলোয়ার নয়। যে কাজটা করা ফরজ তার আনুসাঙ্গিক কাজও ফরজ হয়ে যায়। হজ্জ্ব ফরজ হলে মক্কায় যাওয়া ফরজ, মক্কায় যেতে হলে বিমানে/ সাওয়ারীতে উঠা ফরজ তেমনি ইসলামকে রক্ষা করতে জিহাদ ফরজ হলে তাতে অংশগ্রহণ, প্রয়োজনীয় কাজ সমাধা, যোগাযোগ রক্ষা, পাহারা দেওয়া ইত্যাদি সবই ফরজ। তাই বর্তমানে পত্রিকা পড়া, খবর দেখা, শোনা, ইন্টারনেট, ই-মেইল, টুইটার, ফেসবুক, ওয়েবসাইট এসব ব্যবহার করাও ফরজ। বিশ্বের অমুসলিম ও ইসলাম বিরোধীরা এসব প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে ইসলামের বিপক্ষে তাদের অবস্থানকে শক্ত করার আগেই সমুচিত জবাব দেওয়ার মাধ্যমে আমরা এই তথ্যপ্রযুক্তির জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারি। তাই সব মুজাহিদ ভাইদের তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি।
আল্লাহু আকবার।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৭/১০/২০১৩আসলেই আপনি ব্যর্থ! তা নাহলে কেন এতো সুন্দর একটি লেখা অন্যরা বুঝতে পারছে না।আসলে আপনি বুঝাতে চেয়েছেন যে আধুনিক বিশ্ব যেখানে ইসলামের বিপক্ষে অপপ্রচার চালাচ্ছে তার বিপরীতে সত্য উপস্থাপন করা।আর এই সত্য উপস্থাপন করতে হলে আমাদের এইসব আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।তবে যারা ভুল বুঝে আছেন তাদের বলতে চাই যে আগে ভালো ভাবে পড়ুন তারপর ভেবে দেখুন এখানে কি বুঝাতে চেয়েছে।ধন্যবাদ আপনার লেখার জন্য।
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ১৩/১০/২০১৩এই ধরনের উসকানিমূলক লেখা এখানে কেন রে ভাই? এটা একটা পবিত্র জায়গা। অন্য কিছু নিয়ে লিখুন পাঠক পড়বে।
-
সুমন ১৩/১০/২০১৩তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন শত্রুপক্ষ যদি মিথ্যার আশ্রয় নেয়, তবে মুসলিমদেরও জিহাদে মিথ্যা বলা ফরজ হয়ে যাবে? তারা যদি নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের হত্যা করে, তবে মুসলমানরাও বিধর্মীদের নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের হত্যা করতে পারবে? লোকালয়ে হামলা, বোমা বিস্ফোরণ, শত্রু নিধনের নামে মুসলিম-অমুসলিম সহ সাধারণ নাগরিকদের হত্যা করা কি ইসলামে স্বীকৃত? দয়া করে অমুসলিমদের বিরুদ্ধে জিহাদের ডাক না দিয়ে আগে মুসলমানদের নিজেদের ধর্মীয় চরিত্র ঠিক করার জন্য জিহাদের আহবান জানান।