শ্রাবণের দিন
আজ শ্রাবণের মন খুব খারাপ । কিন্তু
কেন খারাপ তা সে জানে না । তাই সে এখন
গভীর চিন্তা করছে কেন তার মন খারাপ
কয়েকটি কারণ খুঁজে পেয়েছে তার মধ্য
১টি হল কয়েকদিন পর ওর ফাইনাল
পরীক্ষা । আরেকটি হল আজ
সে খেলতে গেছিল কিন্তু ওখানেও হেরেছে ।
তার উপর লোডশেডিং,মোবাইল এ র্চাজও
নেই । পাশের রুমে ছোট ভাইয়ের
বন্ধুরা চিল্লাপাল্লা করতেছে ।
এতে মেজাজ আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে ।
কি করবে কিছুই বলতে পারছে না ।
একদিকে শ্রাবণ একটি টিনেইজ ছেলে । তো
টিনেইজ ছেলেদের মনে যেরুপ
চিন্তা আসে তার মনে ঠিক ঐ রকম অনে
চিন্তা খেলা করছে । যেমন :
সিগারেটে পোক দিতে মন চাইছে ।আবার
ভাবতেছে যদি ও একটা প্রেম
করতে পারতো ।আবার শ্রাবণ যখন হাই
ইস্কুলে পড়তো তখন
একটি মেয়েকে ভালোও লেগেছিল । ঐ
মেয়েটির কথাও মনে হচ্ছে । এ রকম
ভাবতে ভাবতে হঠাত্ শ্রাবণের
ফোনে একটা মিসকল আসে । শ্রাবণ তখন
ঐ নাম্বারে কল বেক করে । ওপাশ
থেকে বেসে আসে একটি মিষ্টি মেয়েলী কন্ঠ
। কিন্তু তখন আর শ্রাবণের
সাথে মেয়েটির কথা জমে ওঠে নি । ঠিক
এইদিন রাতেই শ্রাবণ আবার ঐ মেয়েটির
নাম্বারে কল করে ।কথাবার্তা হয়
এমনকি তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে কিন্তু
বন্ধুত্বের শুরুতে শ্রাবণ তার নাম
গোপন করে ।আর মেয়েটি গোপন করে তার বয়স । তারপর থেকে শ্রাবণ আর
মেয়েটির মধ্যে দিন রাত কথা চলে ।
একদিন
মেয়েটি শ্রাবণকে দেখা করতে বলে তখন
মেয়েটি শ্রাবণকে ওর পুরো ডিটেল্স বিবরণ
দেয় । তখন শ্রাবণ
মেয়েটিকে পুরোপুরি চিনতে পারে । শ্রাবণ
এতো দিন যে মেয়েটির সাথে কথা বলেছিল
ঐ মেয়েটি হল শ্রাবণের বড় আপুর
একটা ফেন্ড । তখন শ্রাবণ ঐ
মেয়েকে চিনতে পেরে মেয়েটিকে এবয়েড
করতে থাকে আর শেষে একদিন
মেয়েটিকে ভুলে যায় ।
কেন খারাপ তা সে জানে না । তাই সে এখন
গভীর চিন্তা করছে কেন তার মন খারাপ
কয়েকটি কারণ খুঁজে পেয়েছে তার মধ্য
১টি হল কয়েকদিন পর ওর ফাইনাল
পরীক্ষা । আরেকটি হল আজ
সে খেলতে গেছিল কিন্তু ওখানেও হেরেছে ।
তার উপর লোডশেডিং,মোবাইল এ র্চাজও
নেই । পাশের রুমে ছোট ভাইয়ের
বন্ধুরা চিল্লাপাল্লা করতেছে ।
এতে মেজাজ আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে ।
কি করবে কিছুই বলতে পারছে না ।
একদিকে শ্রাবণ একটি টিনেইজ ছেলে । তো
টিনেইজ ছেলেদের মনে যেরুপ
চিন্তা আসে তার মনে ঠিক ঐ রকম অনে
চিন্তা খেলা করছে । যেমন :
সিগারেটে পোক দিতে মন চাইছে ।আবার
ভাবতেছে যদি ও একটা প্রেম
করতে পারতো ।আবার শ্রাবণ যখন হাই
ইস্কুলে পড়তো তখন
একটি মেয়েকে ভালোও লেগেছিল । ঐ
মেয়েটির কথাও মনে হচ্ছে । এ রকম
ভাবতে ভাবতে হঠাত্ শ্রাবণের
ফোনে একটা মিসকল আসে । শ্রাবণ তখন
ঐ নাম্বারে কল বেক করে । ওপাশ
থেকে বেসে আসে একটি মিষ্টি মেয়েলী কন্ঠ
। কিন্তু তখন আর শ্রাবণের
সাথে মেয়েটির কথা জমে ওঠে নি । ঠিক
এইদিন রাতেই শ্রাবণ আবার ঐ মেয়েটির
নাম্বারে কল করে ।কথাবার্তা হয়
এমনকি তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে কিন্তু
বন্ধুত্বের শুরুতে শ্রাবণ তার নাম
গোপন করে ।আর মেয়েটি গোপন করে তার বয়স । তারপর থেকে শ্রাবণ আর
মেয়েটির মধ্যে দিন রাত কথা চলে ।
একদিন
মেয়েটি শ্রাবণকে দেখা করতে বলে তখন
মেয়েটি শ্রাবণকে ওর পুরো ডিটেল্স বিবরণ
দেয় । তখন শ্রাবণ
মেয়েটিকে পুরোপুরি চিনতে পারে । শ্রাবণ
এতো দিন যে মেয়েটির সাথে কথা বলেছিল
ঐ মেয়েটি হল শ্রাবণের বড় আপুর
একটা ফেন্ড । তখন শ্রাবণ ঐ
মেয়েকে চিনতে পেরে মেয়েটিকে এবয়েড
করতে থাকে আর শেষে একদিন
মেয়েটিকে ভুলে যায় ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইব্রাহীম রাসেল ২৬/০৯/২০১৩--বিষয়টা একটু খটকা লাগলো তবে লেখা দারুণ--
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ২৬/০৯/২০১৩মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।
-
সালমান মাহফুজ ২৫/০৯/২০১৩লেখাটাকে কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ- কোনটা বলবো কিছুই বুঝতে পারছি না ।
-
সহিদুল হক ২৫/০৯/২০১৩কবিতাটা ভালই,বানান গুলো ঠিক করে নেওয়া দরকার।
-
Înšigniã Āvî ২৫/০৯/২০১৩ঠিক ঠাক, দারুন হবার মশলা ছিল....
৭ নং লাইনতে একটু খটকা... 'হারছে' এটা কী 'হেরেছে' হবে?
কারণ শ্রাবণ তার মনখারাপের কারণ খুঁজছে সেখানে মনে পড়ল আজ সে খেলায় হেরেছে, তাই কী ?