অতৃপ্তি
:এই যে ভাই কি করেন এতো রাতে?
- ....................
: এই যে ভাই । খুব ব্যাস্ত? একটু সময় হবে? কথা বলতাম ।
-কে আপনি? ও মাই গড!!! ভূ...উ...ত । ভূত ভূত ।
দৌড় দিলো লোকটা ।
:ও ভাই দাড়ান আমি কারও ক্ষতি করি না । শুধু কথা বলবো । ও ভাই.. ধূর । একটু কথা বলবো । তাও কাউকে পাই না ।
আবার হাটতে থাকে সদ্য দেহ ত্যাগ করা আবিরের আত্মা । খুব অভিমানে গত চারদিন আগে সুইসাইড করেছিলো আবির । পৃথিবীর মানুষগুলোর উপর খুব রাগ ওর । কিন্তু আজ মনে হচ্ছে একাকীত্ব কতো ভয়ানক । কথা না বলতে পারলে তো এক সময় বোবা হয়ে যাবে । এই চিন্তায় মাথা ধরে আসছে ওর । হাটতে হাটতে পার্কে ঢোকে ও । এই পার্কে আগে কতো রাত পার করেছে । জীবনের হিসাব মেলাতে না পারলে এই পার্কে এসে সারারাত আকাশের চাঁদ দেখতো । হঠাৎ ওর চোখে ধরা পড়লো একটি ছেলে । হতাশাগ্রস্থ । কারন এই ছেলেও চাঁদ দেখছে ।
:এই যে ভাই । কি করেন?
-বসে আছি । চাঁদ দেখছি । আপনি কে? অার এতো রাতে?
:আচ্ছা আমি যদি বলি আমি ভুত । আপনি কি ঘাবড়ে যাবেন?
-না । একটা ভূত খুব বেশি হলে আমাকে মেরে ফেলতে পারে । আমি একজন হতাশাগ্রস্ত যুবক । আমি মরে গেলে একরকম বেঁচেই যাই । সাথে মুক্তি পাবে আমার পরিবার । একজন কুলাঙ্গার সন্তান হারাবে বাবা মা । কোন পেপারে নিউজ হবে না । কিছুদিন বাসায় সবাই আমাকে মিস করবে । তারপর আমার আদরের সোনার টুকরা ছোট ভাইটা গোল্ডেন এ+ পেয়ে এস এস সি পাস করলেই আমাকে সবাই ভুলে যাবে । অনলি ম্যাটার অফ টু উইক্স । সো আপনি ভূত হলে আমার কিচ্ছু আসে যায় না ।
: না না আমি ক্ষতিকর ভূত না । ভয় দেই না । শুধু একটু কথা বলতে চাই । সময় কাটছে না । আমার সজাতীয় কোন আত্মা খুঁজে পেলাম না । কি করি বলুন?
-মানে কি? আমি তো ভেবেছিলাম আপনি ফান করছেন । আপনি কি সিরিয়াস্? আপনি ভূত?
:হ্যাঁ । আমি অনেক্ষন ধরে চাচ্ছি একজন কথা বলুক আমার সাথে । কিন্তু সবাই ভয়ে দৌড় দেয় । সুইসাইড করছিলাম তো । তাই চেহারা বিদঘুটে হয়ে গেছে । তাই এভাবে মুখ ঢেকে চলা । তবে হ্যাঁ আমি কিন্তু জানতাম আপনি কথা বলবেন আমার সাথে ।
- কিভাবে জানতেন?
: আপনি যে হতাশাগ্রস্ত তা কিন্তু আপনাকে দেখেই বোঝা যায় । আমিও আপনার মতো চরম হতাশায় পড়েই সুইসাইড করেছি । আর একজন হতাশাগ্রস্ত মানুষের জীবনের প্রতি কোন মায়া থাকে না । তাই ভয়ডর করে না ।
-হ্যাঁ তা অবশ্য ঠিক । আপনাকে পেয়ে ভালই হল তাহলে । আচ্ছা সুইসাইড কেন করলেন?
: অভিমান করে। পৃথিবীর মানুষ গুলোর উপর আমার অনেক অভিমান । ভেবেছিলাম এদের সাথে আর থাকব না । মানে মানুষ নামটার উপর ঘেন্না জন্মে গেলো । তাই স্থির করলাম সুইসাইড করে হতাশাগ্রস্থ আত্মা গুলোর দলে ভিড়বো । কথা গুলো শোনাবো । ওরাও শুনবে । কারন সবার অফুরন্ত সময় আর সবাই হতাশাগ্রস্থ । তাই পালা করে আমরা সবাই সবার কষ্ট গুলো শেয়ার করব ।
- ভালো তো । তো তারা কই?
: তাদের পেলে কি আপনার কাছে আসতাম? আমি এখন কাজের ভেতর থাকতাম । সংঘের কাজ ।
- কি সংঘ?
: "সর্বদলীয় হতাশাগ্রস্থ আত্মা অধিকার বাস্তবায়ন সংঘ"
-ইন্টারেস্টিং । এই সংঘের কর্মসূচি বা কাজ কি হবে?: এর কাজ হবে যাদের অবহেলায় আজ আমরা পৃথিবী ছেড়ে ছলে এসেছি তাদের কে ভয় দিয়ে তাঁদের জীবন টাকে বিষিয়ে তোলা । যাতে করে এরকম ভুল তারা আর কারো সাথে না করে । টার্গেটও ফিক্সড করছিলাম । কিন্তু সজাতীয় কাউকে পেলাম না ।
- আচ্ছা? তো টার্গেট কাকে কাকে করেছিলেন?
: প্রথম টার্গেট আমার ভার্সিটির এক সিনিওর ভাই । উনি আম্মাকে বলেছিলেন আমি নাকি নেশা করি । তাই আমি পরাশুনায় মনযোগী নই । এবং এ কারনেই আমি সব ভুলে যাই । আসলে আমার অ্যামনেসিয়া ছিল । সব কিছু ভুলে যেতাম । কিন্তু আমি সিগারেট খেতাম নেশা করতাম না । ওনার কারনে আমি পরিবারের থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিলাম ।
- দ্বিতীয় টার্গেট?
: আমাদের ডীন সার । উনি আমাকে রেজিস্ট্রেশন করতে দেননি । উনি বলেছিলেন আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না । আমি উনাকে সব সমস্যা খুলে বলেছিলাম কিন্তু উনি আমার সাইকোলজিক্যাল প্রবলেমটাকে নেশার সাইড ইফেক্ট বলে চালিয়ে দিলেন । আমাকে নষ্ট ছেলে বলেছিলেন ।
-প্যাথেটিক । তারপরের টার্গেট?
: একটা মেয়ে । খুব ভালবাসতাম । সেও আমাকে ভালবাসত । আমি একবার ওকে বলেছিলাম আমার ভবিষ্যৎটা অন্ধকার । তুমি আমার কাছ থেকে চলে যাও । সে আমাকে বলেছিল "আবির শুনেছি ভালোবাসার মানুষ কে পাওয়ার জন্য মানুষ সব কিছু করতে পারে । কিন্তু তুমিতো আগেই হাল ছেড়ে দিচ্ছ । এই কি তোমার ভালোবাসা?" আমি ভাবতাম এতো ভালোবাসে আমাকে? কিন্তু হঠাৎ একদিন দুপুরে শুনি "আবির আমার কিছুই করার ছিলো না । আমার আজ এঙ্গেজমেণ্ট হয়ে গেছে । আমি সরি । পারলে ক্ষমা করে দিয়ো" তার ঠিক ২০ দিন পরেই দেখি সে তার বরের সাথে ফেসবুকে কমেন্ট এ "আই লাভ ইউ জান" লেখা লেখি করতছে । কি অদ্ভুত তাই না মানুষ গুলো?
- হুম । মানুষ গুলো খুব স্বার্থপর । আচ্ছা কাল আপনি আবার আসবেন এখানে?
: আপনি আসবেন?
- ওই যে বললাম মানুষ গুলো খুব স্বার্থপর । আমিও তো মানুষ । আমি জানি আপনার একজন সঙ্গী অনেক দরকার । কিন্তু আমার কিছু করার নেই কাল বাসায় থাকতে হবে।
:দেখি তাহলে আবার কোন হতাশাগ্রস্থ যুবক পাই কিনা...
-কিন্তু আপনাকে তো সবাই ভয় পাবে...
:হ্যাঁ । বিচিত্র মানুষের ভয় গুলো । পারমানবিক অস্ত্রের ভয়ের চাইতেও ভূতের ভয় বেশি । পুঁজিবাদ সমাজ বাবস্থার চেয়েও ভূতের গল্প বেশি ভয়ংকর । রক্ত চোষা স্ট্যাটাস লোভী ক্যানিবালরূপী মানুষ গুলোর চাইতেও অশরিরি অস্তিত্বহীন আমরা এই ভুতেরা আরও বেশি ভয় তৈরি করি । মানুষগুলো এখনো আসল ভয়, আসল সুখ খুঁজে পেলোনা । হায়রে.........!!
- ভালই বলেছেন । আচ্ছা যাই এখন । ভোরের আলো ফুটছে ।
: আমি আসব প্রতিদিন এই পার্কে । আপনি অবশ্যই আরেকদিন আসবেন । আপনার কষ্ট গুলো শুনব ।
- আচ্ছা.........আবিরের অশরিরী আত্মা আবার একা হয়ে যায় । হাঁটতে থাকে রাস্তা ধরে । আবার কোন হতাশাগ্রস্থ মানুষের খোঁজে কষ্টের কথাগুলো মন খুলে বলতে । ও ভাবে "কি এক মানুষ নাম নিয়ে জন্মেছিলাম । মরেও শান্তি নেই ।"
- ....................
: এই যে ভাই । খুব ব্যাস্ত? একটু সময় হবে? কথা বলতাম ।
-কে আপনি? ও মাই গড!!! ভূ...উ...ত । ভূত ভূত ।
দৌড় দিলো লোকটা ।
:ও ভাই দাড়ান আমি কারও ক্ষতি করি না । শুধু কথা বলবো । ও ভাই.. ধূর । একটু কথা বলবো । তাও কাউকে পাই না ।
আবার হাটতে থাকে সদ্য দেহ ত্যাগ করা আবিরের আত্মা । খুব অভিমানে গত চারদিন আগে সুইসাইড করেছিলো আবির । পৃথিবীর মানুষগুলোর উপর খুব রাগ ওর । কিন্তু আজ মনে হচ্ছে একাকীত্ব কতো ভয়ানক । কথা না বলতে পারলে তো এক সময় বোবা হয়ে যাবে । এই চিন্তায় মাথা ধরে আসছে ওর । হাটতে হাটতে পার্কে ঢোকে ও । এই পার্কে আগে কতো রাত পার করেছে । জীবনের হিসাব মেলাতে না পারলে এই পার্কে এসে সারারাত আকাশের চাঁদ দেখতো । হঠাৎ ওর চোখে ধরা পড়লো একটি ছেলে । হতাশাগ্রস্থ । কারন এই ছেলেও চাঁদ দেখছে ।
:এই যে ভাই । কি করেন?
-বসে আছি । চাঁদ দেখছি । আপনি কে? অার এতো রাতে?
:আচ্ছা আমি যদি বলি আমি ভুত । আপনি কি ঘাবড়ে যাবেন?
-না । একটা ভূত খুব বেশি হলে আমাকে মেরে ফেলতে পারে । আমি একজন হতাশাগ্রস্ত যুবক । আমি মরে গেলে একরকম বেঁচেই যাই । সাথে মুক্তি পাবে আমার পরিবার । একজন কুলাঙ্গার সন্তান হারাবে বাবা মা । কোন পেপারে নিউজ হবে না । কিছুদিন বাসায় সবাই আমাকে মিস করবে । তারপর আমার আদরের সোনার টুকরা ছোট ভাইটা গোল্ডেন এ+ পেয়ে এস এস সি পাস করলেই আমাকে সবাই ভুলে যাবে । অনলি ম্যাটার অফ টু উইক্স । সো আপনি ভূত হলে আমার কিচ্ছু আসে যায় না ।
: না না আমি ক্ষতিকর ভূত না । ভয় দেই না । শুধু একটু কথা বলতে চাই । সময় কাটছে না । আমার সজাতীয় কোন আত্মা খুঁজে পেলাম না । কি করি বলুন?
-মানে কি? আমি তো ভেবেছিলাম আপনি ফান করছেন । আপনি কি সিরিয়াস্? আপনি ভূত?
:হ্যাঁ । আমি অনেক্ষন ধরে চাচ্ছি একজন কথা বলুক আমার সাথে । কিন্তু সবাই ভয়ে দৌড় দেয় । সুইসাইড করছিলাম তো । তাই চেহারা বিদঘুটে হয়ে গেছে । তাই এভাবে মুখ ঢেকে চলা । তবে হ্যাঁ আমি কিন্তু জানতাম আপনি কথা বলবেন আমার সাথে ।
- কিভাবে জানতেন?
: আপনি যে হতাশাগ্রস্ত তা কিন্তু আপনাকে দেখেই বোঝা যায় । আমিও আপনার মতো চরম হতাশায় পড়েই সুইসাইড করেছি । আর একজন হতাশাগ্রস্ত মানুষের জীবনের প্রতি কোন মায়া থাকে না । তাই ভয়ডর করে না ।
-হ্যাঁ তা অবশ্য ঠিক । আপনাকে পেয়ে ভালই হল তাহলে । আচ্ছা সুইসাইড কেন করলেন?
: অভিমান করে। পৃথিবীর মানুষ গুলোর উপর আমার অনেক অভিমান । ভেবেছিলাম এদের সাথে আর থাকব না । মানে মানুষ নামটার উপর ঘেন্না জন্মে গেলো । তাই স্থির করলাম সুইসাইড করে হতাশাগ্রস্থ আত্মা গুলোর দলে ভিড়বো । কথা গুলো শোনাবো । ওরাও শুনবে । কারন সবার অফুরন্ত সময় আর সবাই হতাশাগ্রস্থ । তাই পালা করে আমরা সবাই সবার কষ্ট গুলো শেয়ার করব ।
- ভালো তো । তো তারা কই?
: তাদের পেলে কি আপনার কাছে আসতাম? আমি এখন কাজের ভেতর থাকতাম । সংঘের কাজ ।
- কি সংঘ?
: "সর্বদলীয় হতাশাগ্রস্থ আত্মা অধিকার বাস্তবায়ন সংঘ"
-ইন্টারেস্টিং । এই সংঘের কর্মসূচি বা কাজ কি হবে?: এর কাজ হবে যাদের অবহেলায় আজ আমরা পৃথিবী ছেড়ে ছলে এসেছি তাদের কে ভয় দিয়ে তাঁদের জীবন টাকে বিষিয়ে তোলা । যাতে করে এরকম ভুল তারা আর কারো সাথে না করে । টার্গেটও ফিক্সড করছিলাম । কিন্তু সজাতীয় কাউকে পেলাম না ।
- আচ্ছা? তো টার্গেট কাকে কাকে করেছিলেন?
: প্রথম টার্গেট আমার ভার্সিটির এক সিনিওর ভাই । উনি আম্মাকে বলেছিলেন আমি নাকি নেশা করি । তাই আমি পরাশুনায় মনযোগী নই । এবং এ কারনেই আমি সব ভুলে যাই । আসলে আমার অ্যামনেসিয়া ছিল । সব কিছু ভুলে যেতাম । কিন্তু আমি সিগারেট খেতাম নেশা করতাম না । ওনার কারনে আমি পরিবারের থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিলাম ।
- দ্বিতীয় টার্গেট?
: আমাদের ডীন সার । উনি আমাকে রেজিস্ট্রেশন করতে দেননি । উনি বলেছিলেন আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না । আমি উনাকে সব সমস্যা খুলে বলেছিলাম কিন্তু উনি আমার সাইকোলজিক্যাল প্রবলেমটাকে নেশার সাইড ইফেক্ট বলে চালিয়ে দিলেন । আমাকে নষ্ট ছেলে বলেছিলেন ।
-প্যাথেটিক । তারপরের টার্গেট?
: একটা মেয়ে । খুব ভালবাসতাম । সেও আমাকে ভালবাসত । আমি একবার ওকে বলেছিলাম আমার ভবিষ্যৎটা অন্ধকার । তুমি আমার কাছ থেকে চলে যাও । সে আমাকে বলেছিল "আবির শুনেছি ভালোবাসার মানুষ কে পাওয়ার জন্য মানুষ সব কিছু করতে পারে । কিন্তু তুমিতো আগেই হাল ছেড়ে দিচ্ছ । এই কি তোমার ভালোবাসা?" আমি ভাবতাম এতো ভালোবাসে আমাকে? কিন্তু হঠাৎ একদিন দুপুরে শুনি "আবির আমার কিছুই করার ছিলো না । আমার আজ এঙ্গেজমেণ্ট হয়ে গেছে । আমি সরি । পারলে ক্ষমা করে দিয়ো" তার ঠিক ২০ দিন পরেই দেখি সে তার বরের সাথে ফেসবুকে কমেন্ট এ "আই লাভ ইউ জান" লেখা লেখি করতছে । কি অদ্ভুত তাই না মানুষ গুলো?
- হুম । মানুষ গুলো খুব স্বার্থপর । আচ্ছা কাল আপনি আবার আসবেন এখানে?
: আপনি আসবেন?
- ওই যে বললাম মানুষ গুলো খুব স্বার্থপর । আমিও তো মানুষ । আমি জানি আপনার একজন সঙ্গী অনেক দরকার । কিন্তু আমার কিছু করার নেই কাল বাসায় থাকতে হবে।
:দেখি তাহলে আবার কোন হতাশাগ্রস্থ যুবক পাই কিনা...
-কিন্তু আপনাকে তো সবাই ভয় পাবে...
:হ্যাঁ । বিচিত্র মানুষের ভয় গুলো । পারমানবিক অস্ত্রের ভয়ের চাইতেও ভূতের ভয় বেশি । পুঁজিবাদ সমাজ বাবস্থার চেয়েও ভূতের গল্প বেশি ভয়ংকর । রক্ত চোষা স্ট্যাটাস লোভী ক্যানিবালরূপী মানুষ গুলোর চাইতেও অশরিরি অস্তিত্বহীন আমরা এই ভুতেরা আরও বেশি ভয় তৈরি করি । মানুষগুলো এখনো আসল ভয়, আসল সুখ খুঁজে পেলোনা । হায়রে.........!!
- ভালই বলেছেন । আচ্ছা যাই এখন । ভোরের আলো ফুটছে ।
: আমি আসব প্রতিদিন এই পার্কে । আপনি অবশ্যই আরেকদিন আসবেন । আপনার কষ্ট গুলো শুনব ।
- আচ্ছা.........আবিরের অশরিরী আত্মা আবার একা হয়ে যায় । হাঁটতে থাকে রাস্তা ধরে । আবার কোন হতাশাগ্রস্থ মানুষের খোঁজে কষ্টের কথাগুলো মন খুলে বলতে । ও ভাবে "কি এক মানুষ নাম নিয়ে জন্মেছিলাম । মরেও শান্তি নেই ।"
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমিন চৌধুরী ০৪/১২/২০১৪নিজেই নিজেকে অস্তিত্বহীন বলা কি সাজে?বাকি সব ভাল লেগেছে।
-
আবিদ আল আহসান ০১/১২/২০১৪সুন্দর লাগলো
-
অ ৩০/১১/২০১৪বেশ ভালো লাগল ।
-
অগ্নিপক্ষ ৩০/১১/২০১৪কিপ রাইটিং!