একলা রাতে
অদৃশ্য এক কালো ছায়া
ঘুম কেড়েছে রাতের,
একলা ঘরে জেগে আমি
অপেক্ষা প্রভাতের।
শূন্য হতে হঠাৎ এসে
শূন্যে হচ্ছে বিলীন,
স্পষ্ট ভাবে তাকে আমি
দেখিনি কোন দিন।
আগে আসতো মাঝে মধ্যে
এখন নিয়মিত
বাক্ হারিয়ে পড়ে থাকি
যেন আমি মৃত।
চীৎকার করে সাহায্য চাই
শব্দ আটকে থাকে,
দেহটা যায় অসাড় হয়ে
দৃষ্টি ও যায় বেঁকে।
যখন নীরব এই পৃথিবী
আঁধার কালো রাত,
তখন আমার দেহে রাখে
অশরীরী হাত।
দিব্যি আমি বুঝতে পারি
কেউ এসেছে পাশে,
জানালাটা দিয়ে যেন
মৃদু বাতাস আসে।
ঘুমের মাঝে ছায়ামূর্তির
শব্দ শুনতে পাই,
দৃষ্টি মেলে চেয়ে দেখি
কোথাও কিছু নাই।
আমার দেহে ভর করে সে
কিইবা পেতে চায়,
মা বলেছে স্বপ্ন দেখছ
আমার মনে হয়।
কিন্তু এখন স্পষ্ট দেখি
জানলা দিয়ে সে আসে,
আমার চোখের সামনেই সে
বসে আমার পাশে।
আলতো করে বুকের উপর
ভারী হাতটা রাখে,
বীভৎস এক চাহনিতে
অপলক আমায় দেখে।
আজকে আবার চোখে পড়ল
মুলোর মত দাঁত,
আমার উপর ঘাড় খানি তার
হয়ে আছে কাত।
আমার মাঝে প্রতি রাতেই
কি যেন সে খোঁজে,
সারাটা দিন ভাবছি তাহাই
দুটি নয়ন বুজে।
ঘুম কেড়েছে রাতের,
একলা ঘরে জেগে আমি
অপেক্ষা প্রভাতের।
শূন্য হতে হঠাৎ এসে
শূন্যে হচ্ছে বিলীন,
স্পষ্ট ভাবে তাকে আমি
দেখিনি কোন দিন।
আগে আসতো মাঝে মধ্যে
এখন নিয়মিত
বাক্ হারিয়ে পড়ে থাকি
যেন আমি মৃত।
চীৎকার করে সাহায্য চাই
শব্দ আটকে থাকে,
দেহটা যায় অসাড় হয়ে
দৃষ্টি ও যায় বেঁকে।
যখন নীরব এই পৃথিবী
আঁধার কালো রাত,
তখন আমার দেহে রাখে
অশরীরী হাত।
দিব্যি আমি বুঝতে পারি
কেউ এসেছে পাশে,
জানালাটা দিয়ে যেন
মৃদু বাতাস আসে।
ঘুমের মাঝে ছায়ামূর্তির
শব্দ শুনতে পাই,
দৃষ্টি মেলে চেয়ে দেখি
কোথাও কিছু নাই।
আমার দেহে ভর করে সে
কিইবা পেতে চায়,
মা বলেছে স্বপ্ন দেখছ
আমার মনে হয়।
কিন্তু এখন স্পষ্ট দেখি
জানলা দিয়ে সে আসে,
আমার চোখের সামনেই সে
বসে আমার পাশে।
আলতো করে বুকের উপর
ভারী হাতটা রাখে,
বীভৎস এক চাহনিতে
অপলক আমায় দেখে।
আজকে আবার চোখে পড়ল
মুলোর মত দাঁত,
আমার উপর ঘাড় খানি তার
হয়ে আছে কাত।
আমার মাঝে প্রতি রাতেই
কি যেন সে খোঁজে,
সারাটা দিন ভাবছি তাহাই
দুটি নয়ন বুজে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুশান্ত সরকার ০২/০৫/২০১৮অনেক সুন্দর লেখা লিখেছেন, তবে ৯ম ও ১০ম অনুচ্ছেদে ছন্দে /মাত্রার অমিল আছে। শুধু তাই নয়, কোন অনুচ্ছেদে অতিমাত্রা ১ আবার কোনটায় ২। প্রকৃতপক্ষে সবসময়ই অতিমাত্রা সমান হওয়া বাঞ্চনীয়।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০২/০৫/২০১৮ধন্যবাদ
-
পবিত্র চক্রবর্তী ০২/০৫/২০১৮হুম । খারাপ না । তবে আজকের লেখায় বোঝা যাচ্ছে বড্ড তাড়ায় ছিলে । অনেকগুলো ভুল নজরে এলো । তুমি ভাববে আমি কেবলই ভুল ধরি , ভালো বলতেই জানি না । ব্যাপারটা হলো তুমি যে ভালো লেখ সেইটা তোমার সাথে সাথে আমিও জানি । বরং ভুল ঠিক হলে বাকীরাও জানাবেন তুমি সত্যিই সুন্দর লেখ । এবার আসি সেই ভুলগুলোতে --
১ম অনুচ্ছেদে "অপেক্ষায় " না করে " অপেক্ষা " করলে ভালো হতো ।
৩য় অনুচ্ছেদে "বাক্"
৪থ অনুচ্ছেদে বেঁকে হবে । এবং অনুচ্ছেদে ছন্দের ভুল হয়েছে ।
৫ম নীরব এর পর স্পেস হবে ।
৬ঠ - যেন মৃদু ( একটা বাদ দিলে ঠিক হবে ) বাতাস ।
১১- ঘাড়খনি এবং তার ( তাঁর হবে না ) হবে ॥