www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

বারমুডা রহস্য

১৯৭৮ সাল, জুলাই মাস। কোস্টা রিকা থেকে একটা সৈন্য ভর্তি জাহাজ পাড়ি দিয়েছিল বারমুডার উদ্দেশ্যে। জাহাজটার নাম ছিল স্টার (এম এম এস আই:৬৩৬০১৩০৭৯)। দিন সাতেক পর এই জাহাজ থেকে শেষ বার্তা আসে রেডিও-র মাধ্যমে। বার্তা না বলে এস ও এস বলাই ভালো।
“কি হচ্ছে বুঝতে পারছি না। রাডার কাজ করছে না। আমরা...”
এই ঘটনার পর অনেক খুঁজাখুঁজি হয় এই জাহাজের। কিন্তু বৃথা। একশো বত্রিশ জন সৈন্য সহ স্টার নামক জাহাজটা পুরপুরি লোপাট। যেন হারিয়ে গেল পৃথিবীর বুক থেকে।
১৯৮২ সাল, নভেম্বর মাস। বারমুডা থেকে একশো পঁয়ত্রিশ মাইল দূরে অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে স্টার নামক জাহাজটাকে জনশূন্য অবস্থায় পায় একটা মার্কিন যুদ্ধ জাহাজ। জাহাজে উঠে দেখা যায় যে খাদ্য, পানিয় সব আছে, আছে সৈন্যদের মালপত্রও। শুধু মানুষের কোন চিহ্ন নেই।
২০১০ সাল, ফেব্রুয়ারি মাস। টুথপেস্ট আর ব্রুশটা হ্যান্ড ব্যাগে ভরে নিয়ে সোফায় গিয়ে বসলেন অভিক ওরফে ডাঃ অভিক ভট্টাচার্য। কোটের পকেট থেকে সিগারেটের প্যাকেটটা বের করে একটা সিগারেট ধরালেন তিনি। পর পর দুটো ধোঁয়ার রিং ছেড়ে অপেক্ষা করতে লাগলেন ডাঃ এয়াং লি-র। অভিক একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। আই আই টি থেকে খড়্গপুর থেকে বি টেক পাশ করে আমেরিকা থেকে পি এচ ডি করে করেন। পোস্ট ডক করেন জার্মানি থেকে। প্রায় দশ বছর এউ এস নেভি-তে চাকরি করে এখন উনি ফ্রি এজেন্টের কাজ করেন। সাধারণত উনি ডেস্ক জব করতেন। সামুদ্রিক অভিযানে যাওয়ার সুযোগ কোনদিন আসেনি তাঁর কাছে। যা এসেছে তা সবই হেলিকাপ্টার করে গিয়ে জাহাজে পদার্পণ। মাস ছ’য়েক আগে চীন দেশের বিখ্যাত সমুদ্র বিজ্ঞানী ডাঃ এয়াং লি ওনার সাথে যোগাযোগ করেন একটা বেসরকারি গবেষণার জন্য। কাজটা একটু রিস্কি কিন্তু পারিশ্রমিকের যা কোথা বললেন তাতে অভিক আর না করতে পারেন নি। আর সেই কাজেই দুদিন আগে কোস্টা রিকায় এসেছেন ডাঃ অভিক ভট্টাচার্য। মিনিট পাঁচেক পর ওনার মোবাইল ফোনটা বেজে উঠল। ডাঃ এয়াং লি ফোন।
কোস্টা রিকায় এটা ঠাণ্ডার মরশুম। কলকাতার থেকে ঢের বেশি ঠাণ্ডা এখানে। মাঝে মাঝে বরফও পড়ে। শীতের ভোর বলেই মনে হয় রাস্তা ঘাট বেশ ফাকাই। গাড়ির হর্নের আওয়াজ নেই, নেই মানুষের চেঁচামিচির আওয়াজ। অভিক বিশেষ মিল খুঁজে পেল কলকাতার ভোরের সাথে। ঠিক একই রকম। এমনিতে শহরটা খুব সুন্দর করে সাজানো। কিন্তু পুরো সৌন্দর্যটা যেন মাটি হয়ে যাচ্ছে রাস্তার নোংরা দেখলে। এত নোংরা কোলকাতাতেও দেখে নি কোনদিন। তার একটা কারন হতে পাড়ে এখানকার অর্থনীতি। এখানের বেশির ভাগ মানুষই ভীষণ গরীব। গাড়ি করে যেতে যেতে এইসবই ভাবছিলেন ডাঃ অভিক ভট্টাচার্য।
বেশ খানিকক্ষণ চলার পর গাড়িটা থামল ডক-এর কাছটায়। একজন কুলির পিঠে সুটকেস দুটো চাপিয়ে উনি এগিয়ে গেলেন ‘হোলি ভয়েজার’ নামক জাহাজটার দিকে। খানিকটা এগোতেই উনি দেখতে পেলেন ডাঃ এয়াং লি। ডাঃ অভিকে দেখতে পেয়ে উনি হাসি মুখে এগিয়ে এলেন। তারপর ইংরেজিতে বললেন, “সুপ্রভাত ডাঃ ভুত্তাচুরিয়া। কি, ঠিক বললাম তো?”
অভিক মাথা নেড়ে সায় দিলেন। উনি আগেও চীনা লোকের সাথে কাজ করেছেন আমেরিকায় থাকতে। তাই উনি জানেন যে চীনারা ‘ট’ উচ্চারণ করতে পারেনা, ওরা ‘ট’-কে ‘ত’ বলে। তাই ‘ভট্টাচার্য’ ডাঃ এয়াং লির কাছে ‘ভুত্তাচুরিয়া’ হয়ে গেছে। অভিক হেঁসে বললেন, “তা আমাদের আসল লোক কোথায়?”
ডাঃ এয়াং লি মুচকি হেঁসে বললেন, “আসবে, আসবে। সে না আসলে তো যাওয়াই যাবে না। সেই তো...” কথা শেষ হল না ডাঃ এয়াং লির। একজন স্যুট পরা লোক হাত নাড়াতে নাড়াতে ওঁদের দিকেই আসছে। লম্বায় প্রায় ছ’ফুট, পেটাই চেহারা, ছোট করা ছাঁটা চুল। চেহারা দেখলে বয়স ধরা যায় না। তবু আন্দাজ তিরিশের ঘরেই হবে। ঠোঁটের কোনের হাঁসিটা ভীষণ রুক্ষ। ইনি হলেন লেফটান্যান্ট মার্ক ববিতস্কি। মার্কিন সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মচারী। জন্মসূত্রে রাশিয়ান। সামান্য কুশল বিনিময়ের পর মার্ক বললেন, “আপনারা তৈরি তো?”
ওনারা মাথা নেড়ে সম্মতি জানাতে মার্ক আবার বললেন, “তাহলে শুরু করা যাক মিশন এক্স ট্রিপেল থ্রি ওয়ান।” এই বলে তিনি জাহাজটার পাটাতন বেয়ে উপরে উঠতে লাগলেন। পিছনে ডাঃ এয়াং লি আর ডাঃ অভিক ভট্টাচার্য। মিশন এক্স ট্রিপেল থ্রি ওয়ান হচ্ছে কাগজের নাম, আসল নাম মিশন বারমুডা ট্রাইঙ্গেল।
জাহাজ ছুটছে। গতিবেগ ১৩ নটস। নিজের কেবিনে বসে ডাইরি লিখছেন ডাঃ অভিক। গত তিনদিন জাহাজ চড়ে তিনি বুঝতে পেরেছেন কি বীভৎস একঘেয়ে হয় এই জলযাত্রা। যেদিকেই তাকান শুধু জল আর জল। তার সাথে বাতাসে একটা অস্বস্তিকর নোনতা গন্ধ। মাথাটা যেন ঝাঁঝাঁ করে ওঠে। হঠাৎ মনে পড়ে যায় স্ত্রী সৌমির কথা। অনেকবার করে বারন করেছিলেন আসতে। স্ত্রীকে যদিও বারমুডা ট্রাইঙ্গেলের কথা তিনি বলেননি। বললে হয়তো আর আসাই হত না। অজানাকে জানার নেশা আর প্রচুর টাকার লোভই টেনে এনেছে অভিককে। অলৌকিকে বিশ্বাস করেনা ডাঃ অভিক। রহস্য জিনিষটা তাঁর ভীষণ প্রিয়। কোনদিন সরাসরি ফিল্ডে কাজ করেননি বলেই হয়তো এই প্রস্তাবটা ফেরাতে পারেন নি। আর...।
ডাঃ লি-র ডাকে সম্ভিত ফিরল অভিকের। বেশ উত্তেজিত লাগছে ওনাকে। বললেন, “তাড়াতাড়ি একবার চলুন তো। মনে হয় ঢুকে পড়েছি, বুঝলেন। রাডার কাজ করছে না। ঘড়িও বন্ধ। চলুন তো?”
প্রায় ছুটে গিয়ে জাহাজের ডেক-এ দাঁড়াল ওঁরা। অভিক দেখলেন সত্যি ঘড়ি বন্ধ হয়ে গেছে। জাহাজটাও ভীষণ দুলছে জলের তোড়ে। কিন্তু সমুদ্রের দিকে উঁকি মেরে দেখলেন সেখানে ঢেউয়ের কোন চিহ্ন নেই। সমুদ্র শান্ত। দুলুনির চোটে অভিকের মনে হল এই বুঝি পড়ে যাবেন জলে। কোন রকমে রেলিঙটা আঁকড়ে ধরে দাঁড়িয়ে আছেন ওঁরা দুজন। লেফটান্যান্ট মার্ক এসে কখন যে ওঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সেটা ওঁরা খেয়ালই করেননি। কিন্তু নিজেকে সামলাতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে তাকেও।
মিনিট পনেরো পর দুলুনিটা আসতে আসতে কমে এল। একদম না থামলেও, বেশ দাঁড়িয়ে থাকা যাচ্ছে এক জায়গায়। ডাঃ লি কিচ্ছু একটা বলতে যাচ্ছিলেন। এমন সময় একটা প্রচণ্ড চিৎকার শোনা গেল ডেক-এর উল্টো দিকটায়। চিৎকারটা লক্ষ্য করে তিনজনেই ছুট লাগালেন। উল্টো দিকের ডেক-এ পৌঁছে দেখলেন দুটো খালাসি পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তাদের চক্ষু স্থির শান্ত সমুদ্রটার দিকে। তাদের একজনকে ধরে প্রায় চিৎকার করে মার্ক জিজ্ঞেস করল, “কি হয়েছে? কে চেঁচাল?”
একটা খালাসি বলল, “একটা অদ্ভুত জন্তু স্যার। জল থেকে উঠে মাহমুদকে টেনে নিয়ে গেল সমুদ্রের মধ্যে।”
ওঁদের দেখেই মনে হচ্ছিল যে ওঁরা ভীষণ ভয় পেয়েছে। মুখগুলো ফ্যাকাসে হয়ে গেছে।
মার্ক বলল, “কি যাতা বলছো? কি জন্তু? কি রকম দেখতে? কিই বা...” মার্কের কথা শেষ হল না। একটা অদ্ভুত জীব জল থেকে লাফিয়ে উঠল। প্রায় তিরিশ সেকেন্ড শূন্যে থেকে এসে দাঁড়াল খালাসি দুটোর পিছনে। দ্রুত গতিতে মার্কের হাত চলে গেল ওর কোমরে গোজা রেভল্ভারটার দিকে। কিন্তু কিছু করার আগেই সেই জন্তুটা একটা খালাসির ঘাড়ের কাছে কামড়ে তাকে নিয়ে জলে লাফ দিল। মার্ক ছুটে গেল রেলিঙের দিকে। সঙ্গে ওঁরা দুজনও। কিন্তু সমুদ্র ঠিক আগের মতই শান্ত। কেউ যে এখুনি জলে ঝাপ দিয়েছে দেখলে সেটা বোঝাই যাচ্ছে না।
ওঁরা তিনজন হতভম্বের মত রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। এটা কি ধরনের জীব? দেখতে কুমিরের মত, শরীরে আঁশ নেই। মানুষের মত দু পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। মসৃণ সবুজ রঙের দেহ। পিঠের কাছে দুটো ডানা। সমুদ্র বিজ্ঞানি হয়েও কিছু বলতে পারলেন না ডাঃ লি। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রইলেন শান্ত জলের দিকে।
সেইদিন আর কোন ঘটনা ঘটেনি। শুধুই ভেসে থেকেছে ‘হোলি ভয়েজার’। কেউ কেবিন থেকে এক পা নড়েনি। মার্ক শুধু চেষ্টা করে গেছে কোস্টা রিকায় সন্দেশ পাঠানোর। কিন্তু ব্যর্থ। সেটালাইট ফোনও কাজ করছে না।
সারারাত প্রায় জেগে থেকে ভোরের দিকটায় একটু তন্দ্রা এসেছিল ডাঃ অভিকের। ভীষণ একটা চেঁচামিচির শব্দে ঘুমটা ভেঙে গেল ওনার। দৌড়ে গেলেন ডেক-এর কাছে। হাতে মার্কের দেওয়া একটা শট গান। দেখলেন মার্ক আর ডাঃ লি ভীষণ চেঁচিয়ে কথা বলছে। ওনাকে আসতে দেখে মার্ক বললেন, “সব শেষ। জাহাজে শুধু আমরা তিনজন। ক্যাপ্টেনও নেই। আমরা এখন...”
মার্কের কথা শেষ হল না। দুটো বিদঘুটে জন্তু নিমেষের মধ্যে এসে দারিয়েছে ডেকের উপর। বন্দুকটা বের লোড করার আগেই মার্ক আর ডাঃ লি কে নিয়ে তারা জলে ঝাঁপ দিল।
ডাঃ অভিক নিজের কেবিনে বসে আছে। হাতে মার্কের দেওয়ায় শট গান। কিন্তু গুলি বিহীন। তাড়াহুড়োতে ডেকে পড়ে আছে কার্তুজের বাক্সটা। মাথা নিচু করে ভাবছেন ডাঃ অভিক ভট্টাচার্য, ‘তাহলে এই হল বারমুডা ট্রাইঙ্গেলের রহস্য। এদের হাতেই প্রান দেয় সব মানুষ। কিন্তু এরা কি জিনিষ? এরা কি... হঠাৎ মনে পড়ে গেল স্ত্রীর মুখখানা।’ আর মেয়ে মৌয়ের কথা ভাবতেই কান্না পেল অভিকের। মার্ক বলেছিলেন, “কিচ্ছু হবে না। আমি থাকতে কিচ্ছু হবে না।” কিন্তু মার্ক তো আর নেই। সেও প্রান দিয়েছে ঐ হিংস্র জন্তুগুলোর হাতে। এখন তাকে বাঁচাবে কে?
ডেকের উপর দুমদাম শব্দে অভিকের চিন্তায় ছেদ পড়ল। আবার এসেছে ওরা, আবার হামলা। এই রহস্যের কথা অজানাই থাকবে মানুষের কাছে। মানে আরও কত মানুষ প্রান দেবে এই পিশাচগুলোর হাতে?
ভীষণ জোরে একটা ধাক্কায় ভেঙে গেল কেবিনের দরজাটা। দুটো পশু এসে দাঁড়িয়েছে ওঁর সামেন। শক্ত করে শট গানটা ধরে আছেন অভিক। কিন্তু হাত কাঁপছে। উনি জানেন এটাই শেষ। পশু দুটো আরও কাছাকাছি এসে দাঁড়িয়েছে। তাদের শরীর থেকে একটা পচা গন্ধ নাকে আসছে অভিকের। মাথাটা যেন ঘুরছে।
কেবিনের দেওয়ালে পিঠ থেকে গেছে ডাঃ অভিক ভট্টাচার্যের। কিন্তু হঠাৎ যেন ওনার ভয়টা কমে গেছে। ঠোঁটের কোনার একটা হাল্কা হাসি ঝিলিক দিয়ে উঠল। বারমুডা ট্রাইঙ্গেলের অদ্ভুত জীবের রহস্য কিছুটা উদঘাটন করে ফেলেছেন উনি। উনি বুঝতে পেয়েছেন কি হয় সেই সব মানুষের যারা হারিয়ে যায় এখানে। ওনার চোখ এখন স্থির ওনার ডানদিকের পশুটার উপর। পশুটার বাঁ হাতেই বাজুতে একটা ড্রাগনের ট্যাটু করা আছে। ঠিক যেমন ছিল লেফটান্যান্ট মার্ক ববিতস্কি বাঁ হাতের বাজুতে।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ১৯০৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ০৫/১২/২০১৫

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • হেব্বি লাগলো|আপনাকে প্রিয়তে রাখলাম|
  • স্বপ্ন প্রিয়া ২৩/০১/২০১৬
    দারুণ লাগলো দাদা । বাকি গুলো সময় করে পড়ে নেবো ।
  • মহঃ এসরাফিল সেখ ১৩/০১/২০১৬


    সা

    ধা



    ন!!!

    মনটা ভরে গেল।
  • Sishir Chakraborty ০৫/০১/২০১৬
    Heavy laglo babu da
  • খুব ভাল লাগলো
  • তপন দাস ০৯/১২/২০১৫
    অসাধারণ!
    কী নিপুন হাতে গড়েছেন এই গল্প।
    মুগ্ধ হলাম পড়ে।
  • চিরন্তন ০৮/১২/২০১৫
    লাজবাব!!...
  • শুভাশিষ আচার্য ০৭/১২/২০১৫
    শেষটা তুখোড়।
  • খুব ভালো গল্প। আমি এক নিশ্বাসে পড়েছি। অনেক দিন পর এখানে একটা দারুন গল্প পড়লাম।
  • সুন্দর লেখা
  • খুব সুন্দর লেখা, টান টান উত্তেজনা ভরপুর ।
  • রুমা ঢ্যাং ০৫/১২/২০১৫
    শেষের দিকটা বেশ টান টান হয়েছে। ভাল হয়েছে।
  • ভাল তথ্য
  • তুমি যেখানে - জয় সেখানে। রহস্যের মধ্যে রহস্য। মনে হলো এক নিশ্বাসে পুরোটা শেষ করলাম। দারুন রহস্য ! এইরকম সপ্তাহে একটি করে পেলে ধন্য হবো। শুভেচ্ছা জানাই।
    • অভিষেক মিত্র ০৫/১২/২০১৫
      ধন্যবাদ সমরেশ দা। লেখা আছে বেশ কিছু কিন্তু টাইপ করার সময় বিশেষ পাইনা বলে দিতে দেরী হয়।
  • খুব ভালো লাগলো।
    • অভিষেক মিত্র ০৫/১২/২০১৫
      ধন্যবাদ দাদা।
      • আপনাকেও ধন্যবাদ।
        • অভিষেক মিত্র ০৫/১২/২০১৫
          সময় পেলে আমার বাকি লেখাগুলো পড়ে দেখতে পারেন।
          • অবশ্যই....
            • অভিষেক মিত্র ০৫/১২/২০১৫
              smile
              • Dipanjan Ghoshal ০৫/১২/২০১৫
                Darun hoeche re... seshta besh sundor
 
Quantcast