স্বাধীনতা
বাবা : সোনা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠ........আজ তুমি পতাকা তুলবে ।
মেয়ে : না ......না ......ভাল লাগছে না........আর একটু ঘুমোব..হু হু হু
বা : উহু এমন করেনা । আজ স্বাধীনতা দিবস...এটুকু তো করতে হবে ।
মে : কেন ......কেন .......পতাকা তুলে কি হবে...আমি আর একটু ঘুম..
বা : এমন দিন রোজ রোজ আসেনা । ৬৭তম স্বাধীনতা দিবস..ওঠ সোনা ওঠ
মে : ঘুমের রানী কিছুতেই আমার চোখ থেকে যাচ্ছে না কি করব বল ।
বা : স্বাধীনতা আনার জন্য অনেকের চোখে ঘুম ছিলনা । কত মানুষ শহিদ হয়েছে । ফাঁসির দড়ি হাসতে হাসতে গলায় পরেছে । লাঠি গুলিতে কত জন মারা গেছে । ভারতমাতার মুখে হাসি এল। হলো শৃন্খল মুক্ত । তবেই তো দেশ স্বাধীন হল । আমরাও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম ।
মে : তাতে আমার কি হল... শহিদ, ফাঁসির দড়ি ভারতমাতা কি সব বলছ বাবা আমি কিছু বুঝতে পারছিনা । আর শুনতেও চাইনা ।
বা : (দীর্ঘশ্বাস) আমি যে কথা দিয়েছিলাম তোকে নিয়ে যাব...।
মে : জানিনা যাও...(থেমে)...যেতে পারি একটা শর্তে... একটা শোনাও...
বা : গান .... গান ....বেশ.... যখন ইংরেজ কে মারতে গিয়ে ক্ষুদিরাম আর প্রফুল্ল চাকি ধরা পড়ল । প্রফুল্লকে গুলি করে মারা হলো...তারপর...।
মে : তারপর ... তারপর কি হলো কি হলো বল না বাবা...বলনা ।
বা : আরে বাবা এত অস্থির কেন? বলছি বলছি তারপর সাজা হলো ফাঁসি... ক্ষুদিরাম ফাঁসির দড়ি হাসতে হাসতে গলায় পড়ে শহিদ হলো । কতজন যে কেঁদে ভাসলো কেও কেও তাকে জীবনী নিয়ে গান বাঁধলো । সকলের মুখে মুখে সেই গান ছড়িয়ে গেল... আকাশে বাতাসে সেই গান গানের সুরে বাংলা আবার নতুন গর্জে উঠলো ।
মে : (প্রায় কান্না) বাবা ও বাবা সেই গানটা কি গান একবার করবে ।
বাবা : ‘’একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি “
মেযে : আমি জানি আমাদের স্কুলে শিখিয়েছে...। আমি করব তোমার সাথে.. কর কর আমার সাথে গলা মিলিয়ে কর সোনা .... শনিবার বেলা দশটার পরে...
*******************************
মেয়ে : না ......না ......ভাল লাগছে না........আর একটু ঘুমোব..হু হু হু
বা : উহু এমন করেনা । আজ স্বাধীনতা দিবস...এটুকু তো করতে হবে ।
মে : কেন ......কেন .......পতাকা তুলে কি হবে...আমি আর একটু ঘুম..
বা : এমন দিন রোজ রোজ আসেনা । ৬৭তম স্বাধীনতা দিবস..ওঠ সোনা ওঠ
মে : ঘুমের রানী কিছুতেই আমার চোখ থেকে যাচ্ছে না কি করব বল ।
বা : স্বাধীনতা আনার জন্য অনেকের চোখে ঘুম ছিলনা । কত মানুষ শহিদ হয়েছে । ফাঁসির দড়ি হাসতে হাসতে গলায় পরেছে । লাঠি গুলিতে কত জন মারা গেছে । ভারতমাতার মুখে হাসি এল। হলো শৃন্খল মুক্ত । তবেই তো দেশ স্বাধীন হল । আমরাও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম ।
মে : তাতে আমার কি হল... শহিদ, ফাঁসির দড়ি ভারতমাতা কি সব বলছ বাবা আমি কিছু বুঝতে পারছিনা । আর শুনতেও চাইনা ।
বা : (দীর্ঘশ্বাস) আমি যে কথা দিয়েছিলাম তোকে নিয়ে যাব...।
মে : জানিনা যাও...(থেমে)...যেতে পারি একটা শর্তে... একটা শোনাও...
বা : গান .... গান ....বেশ.... যখন ইংরেজ কে মারতে গিয়ে ক্ষুদিরাম আর প্রফুল্ল চাকি ধরা পড়ল । প্রফুল্লকে গুলি করে মারা হলো...তারপর...।
মে : তারপর ... তারপর কি হলো কি হলো বল না বাবা...বলনা ।
বা : আরে বাবা এত অস্থির কেন? বলছি বলছি তারপর সাজা হলো ফাঁসি... ক্ষুদিরাম ফাঁসির দড়ি হাসতে হাসতে গলায় পড়ে শহিদ হলো । কতজন যে কেঁদে ভাসলো কেও কেও তাকে জীবনী নিয়ে গান বাঁধলো । সকলের মুখে মুখে সেই গান ছড়িয়ে গেল... আকাশে বাতাসে সেই গান গানের সুরে বাংলা আবার নতুন গর্জে উঠলো ।
মে : (প্রায় কান্না) বাবা ও বাবা সেই গানটা কি গান একবার করবে ।
বাবা : ‘’একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি “
মেযে : আমি জানি আমাদের স্কুলে শিখিয়েছে...। আমি করব তোমার সাথে.. কর কর আমার সাথে গলা মিলিয়ে কর সোনা .... শনিবার বেলা দশটার পরে...
*******************************
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ২৩/১১/২০১৪যেই দাগাদাগি দিয়েছেন লেখার সৌন্দর্যটা ঘাটতি হলো.............
-
কষ্টের ফেরিওলা ২৩/১১/২০১৪খুব ভালো হয়ছে