ফেসবুক হয়ে গেল আরও সহজ
ব্যস্ত এই সময়ে হারিয়ে যাওয়া প্রিয় বন্ধুদের সাথে আপনি যোগাযোগ করতে পারেন যেসব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে তাদের মধ্যে বর্তমানে শীর্ষ অবস্থানে আছে ফেসবুক। কিন্তু জনপ্রিয় এই সাইটটি ব্যবহার করতে গেলে প্রথমেই আপনি যে কারণে বিব্রত হতে পারেন, তা হচ্ছে এর জটিল নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। ব্যাক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষার্থে যে সকল সুবিধা আপনাকে এই সাইটটি দিচ্ছে, তার জন্য এত জটিল নিরাপত্তা ব্যাবস্থার কোন প্রয়োজন নেই বলে মনে করছে ইউ. এস. সেনাটরস, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন এবং সিভিল লিবার্টি গ্র“পস। ইউরোপীয়ান কমিশন তাদের একটি চিঠিতে ফেসবুকের সিকিউরিটি সিস্টেমকে সরাসরি অগ্রহণযোগ্য একটি সিস্টেম বলে আখ্যায়িত করেছে। এছাড়া ফেসবুকের কর্তৃপক্ষের কাছে সম্প্রতি জমা হয়েছে ফেসবুকের অতিজটিল নিরাপত্তা ব্যাবস্থার বিরুদ্ধে অসংখ্য ব্যবহারকারীদের অভিযোগ। কিছু ব্যবহারকারী ফেসবুকের সিকিউরিটি সিস্টেমের অতি জটিলতার কারণে এতটাই বিরক্ত যে, ৩১ শে মে কে “ফেসবুক বর্জণ দিবস” হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।
গত সপ্তাহে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠকে এর কর্মকর্তারা লক্ষ্য করেন যে, সম্প্রতি কিছু নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের একাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে।
এই নতুন উদ্ভুত অভিযোগের দিকে লক্ষ্য রেখে ফেসবুকের জটিল নিরাপত্তা ব্যাবস্থা আপনাকে যেন আর বিব্রত করতে না পারে, সে উদ্যোগ গ্রহণ করলো ফেসবুক। অদূর ভবিষ্যতেই ফেসবুক ব্যবহার করতে গিয়ে আপনাকে আর সিকিউরিটি সিস্টেম নিয়ে বিব্রত হতে হবে না।
এ ব্যাপারে ফেসবুকের একজন মুখপাত্রী জানান যে, সকল অভিযোগের দিকে লক্ষ্য রেখে ফেসবুকের নিরাপত্তা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
তবে এটা নিয়ে আপনার চিন্তিত হবার কোন কারন নেই। আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত তথ্যবলীর নিরাপত্তা যেন নষ্ট না হয়, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখা হবে। ফেসবুকের আরেকজন মুখপাত্রী এব্যাপারে জানান যে, কিছু ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিরাপত্তা ব্যবস্থার জটিলতার কারণে অভিযোগ করলেও বেশির ভাগ ব্যবহারকারী ফেসবুকের দূর্ভেদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণেই ফেসবুক ব্যবহার করেন। তাই সিকিউরিটি সিস্টেমের জটিলতা কমানো হচ্ছে এমন ভাবে, যাতে করে ব্যবহারকারীর সকল তথ্যই থাকে আগের মতো সুরক্ষিত।
এছাড়াও যারা মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাদের কাছ থেকে দুই ধরণের অভিযোগ পাওয়া যায়। প্রথমতঃ ব্রাউসিং স্পিড এর স্বল্পতা, দ্বিতীয়ত ডাউনলোডিং এর অতিরিক্ত খরচ। আপনাকে এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সম্প্রতি ফেসবুক তৈরী করেছে আরেকটি নতুন ওয়েব সাইট- 0.facebook.com। যা এই সব সমস্যা থেকে আপনাকে দেবে সম্পূর্ণ মুক্তি।
সুতরাং সব মিলিয়ে আপনি এখন পাচ্ছেন জটিলতামুক্ত এক আনন্দময় ফেসবুক উপভোগ করার মাধ্যমে বিশাল এক ফ্রেন্ডলিস্ট গঠনের সুযোগ। আপনি মোবাইল বা কম্পিউটার যাই ব্যবহার করুন না কেন, এ সকল সুবিধা আপনার জন্য বলবৎ থাকবে সবসময়ই ।
----- এই লেখাটি দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত হয়েছে ২০১০ সালে । তারিখ মনে না থাকায় উল্লেখ করা গেলনা । সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ জটিলতা পরিহারের লক্ষ্যে তথ্যটি উল্লেখ করে রাখলাম ।
গত সপ্তাহে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠকে এর কর্মকর্তারা লক্ষ্য করেন যে, সম্প্রতি কিছু নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের একাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে।
এই নতুন উদ্ভুত অভিযোগের দিকে লক্ষ্য রেখে ফেসবুকের জটিল নিরাপত্তা ব্যাবস্থা আপনাকে যেন আর বিব্রত করতে না পারে, সে উদ্যোগ গ্রহণ করলো ফেসবুক। অদূর ভবিষ্যতেই ফেসবুক ব্যবহার করতে গিয়ে আপনাকে আর সিকিউরিটি সিস্টেম নিয়ে বিব্রত হতে হবে না।
এ ব্যাপারে ফেসবুকের একজন মুখপাত্রী জানান যে, সকল অভিযোগের দিকে লক্ষ্য রেখে ফেসবুকের নিরাপত্তা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
তবে এটা নিয়ে আপনার চিন্তিত হবার কোন কারন নেই। আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত তথ্যবলীর নিরাপত্তা যেন নষ্ট না হয়, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখা হবে। ফেসবুকের আরেকজন মুখপাত্রী এব্যাপারে জানান যে, কিছু ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিরাপত্তা ব্যবস্থার জটিলতার কারণে অভিযোগ করলেও বেশির ভাগ ব্যবহারকারী ফেসবুকের দূর্ভেদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণেই ফেসবুক ব্যবহার করেন। তাই সিকিউরিটি সিস্টেমের জটিলতা কমানো হচ্ছে এমন ভাবে, যাতে করে ব্যবহারকারীর সকল তথ্যই থাকে আগের মতো সুরক্ষিত।
এছাড়াও যারা মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাদের কাছ থেকে দুই ধরণের অভিযোগ পাওয়া যায়। প্রথমতঃ ব্রাউসিং স্পিড এর স্বল্পতা, দ্বিতীয়ত ডাউনলোডিং এর অতিরিক্ত খরচ। আপনাকে এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সম্প্রতি ফেসবুক তৈরী করেছে আরেকটি নতুন ওয়েব সাইট- 0.facebook.com। যা এই সব সমস্যা থেকে আপনাকে দেবে সম্পূর্ণ মুক্তি।
সুতরাং সব মিলিয়ে আপনি এখন পাচ্ছেন জটিলতামুক্ত এক আনন্দময় ফেসবুক উপভোগ করার মাধ্যমে বিশাল এক ফ্রেন্ডলিস্ট গঠনের সুযোগ। আপনি মোবাইল বা কম্পিউটার যাই ব্যবহার করুন না কেন, এ সকল সুবিধা আপনার জন্য বলবৎ থাকবে সবসময়ই ।
----- এই লেখাটি দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত হয়েছে ২০১০ সালে । তারিখ মনে না থাকায় উল্লেখ করা গেলনা । সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ জটিলতা পরিহারের লক্ষ্যে তথ্যটি উল্লেখ করে রাখলাম ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দীপঙ্কর বেরা ২৯/০৯/২০১৩ফেসবুক আমাদের যা দিয়েছে তা বলার নয় । অনেক অনেক কিছু ।
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ২৯/০৯/২০১৩ফেইস বুকের বদলৌতে আমরা যা পেয়েছি এবং এখনো পাচ্ছি তার বলার অপেক্ষা রাখেনা। সময়ের সাথে সাথে সবকিছুর উন্নয়ন ঘটে সেরকম পরিবর্তন ব্যবহারীকে আরও আগ্রহী করে তুলবে বলেই মনে হয়। খুব ভালো বিষয়। ভালো লেগেছে