মনের অসুখের সাতকাহন
মানব মন কে Sigmund Freud তিন স্তরে ভাগ
করেছেন। এগুলো হল
1) Id
2) ego and
3) superego.
Id হলো আমাদের মনের আকাক্ষা,আমরা
জীবনে যা পেতে চায়। আমাদের চাহিদা গুলো
খারাপ ভালো দুটোই হতে পারে।
superego হলো আমাদের সমাজ যা চায়।
আমাদের চাই, আমরা বড় দের সম্মান করব, ঘুষ
খাবো না,চুরি করবো না,অন্যের হক নষ্ট করব
না। সমাজের এই চাহিদা গুলো আমাদের মনে
চাপ দেয়, সমাজের এই চাহিদা গুলো পূরণ করার
জন্য।
ego হচ্ছে আমাদের মন যা চায় আর সমাজ যা
চায়, এই দুটোর মাঝে সমতা আনয়ন করে।
Dostoevsky তার Notes from Underground
উপনাস্যে বলেছেন, মানুষের মনে যা চলে
অর্থাৎ মনের Id স্তরে যে চিন্তা ভাবনা গুলো
চলে সেগুলো কে দিয়ে একটা মানুষ কে বিচার
করা উচিত। আসলে,মনের এই Id স্তর ই হলো আসল
আমরা। আমরা বাইরে যা দেখায় তা সমাজের
চাপে।সমাজের মানুষ কি বলবে এই ভয়ে।
সমরেশ মজুমদার ''কালবেলা'' উপনাস্যে বলেছেন,
মানুষ যদি অপর মানুষের ভেতরের চিন্তা গুলো
জানতো তবে কোন মানুষই অপর মানুষের সাথে
থাকতে পারত না।
একজন মানুষের ভিতর টা খুবই কালো, খুব বেশি
কদাকার। কারও বেশি কদাকার, কারও কম
কদাকার।কিন্তু কদাকার।
আচ্ছা,আমরা পাপ করার পর অনুশোচনায় ভুগি
কেন? আমরা তো এক প্রকার জেনে শুনে ভুল বা
পাপ করি, তাহলে অনুশোচনা হয় কেন।
অনুশোনায় জ্বলে আমরা, অনেক সময়
আন্তঃহত্যার মত সিদ্ধান্ত কেন নেয়। আসলে,
একটা মানুষ যত খারাপই হোক না কেন সবার
মাঝেই ID,EGO, SUPEREGO আছে। পাপ করার
পর,আমাদের মনের এই superego অংশ টি
আমাদের মনে অনুশোচনা তৈরী করে।
আমাদের মন, চিন্তা, ভাবনা খুব খারাপ এটা
মেনে নিন। কিন্তু, মনের চাহিদা পূরণ করতে
গিয়ে, এমন কাজ করা উচিত না, যাতে
আমাদের মনে অনুশোচনার ঝড় উঠে। অনুশোচনা তিলে
তিলে নিজেদের কে শেষ করে দেয়।বাঁচা আর
মরার মাঝে তখন কোন পার্থক্য
থাকেনা,যখন আমরা অনুশোচনার আগুনে জ্বলি।
মনের শান্তি বড় শান্তি।
করেছেন। এগুলো হল
1) Id
2) ego and
3) superego.
Id হলো আমাদের মনের আকাক্ষা,আমরা
জীবনে যা পেতে চায়। আমাদের চাহিদা গুলো
খারাপ ভালো দুটোই হতে পারে।
superego হলো আমাদের সমাজ যা চায়।
আমাদের চাই, আমরা বড় দের সম্মান করব, ঘুষ
খাবো না,চুরি করবো না,অন্যের হক নষ্ট করব
না। সমাজের এই চাহিদা গুলো আমাদের মনে
চাপ দেয়, সমাজের এই চাহিদা গুলো পূরণ করার
জন্য।
ego হচ্ছে আমাদের মন যা চায় আর সমাজ যা
চায়, এই দুটোর মাঝে সমতা আনয়ন করে।
Dostoevsky তার Notes from Underground
উপনাস্যে বলেছেন, মানুষের মনে যা চলে
অর্থাৎ মনের Id স্তরে যে চিন্তা ভাবনা গুলো
চলে সেগুলো কে দিয়ে একটা মানুষ কে বিচার
করা উচিত। আসলে,মনের এই Id স্তর ই হলো আসল
আমরা। আমরা বাইরে যা দেখায় তা সমাজের
চাপে।সমাজের মানুষ কি বলবে এই ভয়ে।
সমরেশ মজুমদার ''কালবেলা'' উপনাস্যে বলেছেন,
মানুষ যদি অপর মানুষের ভেতরের চিন্তা গুলো
জানতো তবে কোন মানুষই অপর মানুষের সাথে
থাকতে পারত না।
একজন মানুষের ভিতর টা খুবই কালো, খুব বেশি
কদাকার। কারও বেশি কদাকার, কারও কম
কদাকার।কিন্তু কদাকার।
আচ্ছা,আমরা পাপ করার পর অনুশোচনায় ভুগি
কেন? আমরা তো এক প্রকার জেনে শুনে ভুল বা
পাপ করি, তাহলে অনুশোচনা হয় কেন।
অনুশোনায় জ্বলে আমরা, অনেক সময়
আন্তঃহত্যার মত সিদ্ধান্ত কেন নেয়। আসলে,
একটা মানুষ যত খারাপই হোক না কেন সবার
মাঝেই ID,EGO, SUPEREGO আছে। পাপ করার
পর,আমাদের মনের এই superego অংশ টি
আমাদের মনে অনুশোচনা তৈরী করে।
আমাদের মন, চিন্তা, ভাবনা খুব খারাপ এটা
মেনে নিন। কিন্তু, মনের চাহিদা পূরণ করতে
গিয়ে, এমন কাজ করা উচিত না, যাতে
আমাদের মনে অনুশোচনার ঝড় উঠে। অনুশোচনা তিলে
তিলে নিজেদের কে শেষ করে দেয়।বাঁচা আর
মরার মাঝে তখন কোন পার্থক্য
থাকেনা,যখন আমরা অনুশোচনার আগুনে জ্বলি।
মনের শান্তি বড় শান্তি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এনামুল হক পাইলট ১০/১১/২০১৮সুন্দর
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ২৬/০৯/২০১৮শিক্ষামূলক। তবে
সম্মানিত প্রবন্ধকার পবিত্র কোরআনে এ বিষয়ে বহু আগেই আলোকপাত করেছে।
১. নফসে আম্মারা,২. নফসে লাউয়ামাহ ও ৩. নফসে মুত্বমাইন্নাহ বলে।
ধন্যবাদ সুন্দর এই লেখার জন্য। -
রাকিব ইমতিয়াজ. ২৬/০৯/২০১৮সুন্দর