বিদায়ী কথা
একবার এসে বসেছিলে আমার ভাঙ্গা জানালায়,
তখন তৃষিত হৃদয়ে অন্ধকার এর বিভীষিকা ছিল!
যেদিন তোমার পদসোপান সেখানে হায়!
রোদকে মুক্তি দিলে তার লুন্ঠিত খাঁচা থেকে,
আমার জ্বলন্ত আগুনের অভ্যাসে পানির স্রোত বইল।
আমি সাদা সূর্যতে ডুবতে থাকলাম,
উত্তপ্ত পানিতে ঠান্ডা মেশালাম।
মাটিতে সুখের চারাগুলো যত্ন করে গাঁথলাম।
আশায় বুক বাধলাম ওগুলো বড় হবে।
আজ তোমার বিদায় বেলায়,
নির্বাসিত অন্ধকার আমার দিকে রক্তবর্ষন করছে,
মুক্ত জানালার ক্রদনে আমি মাতাল।
দরজাটাও আবদ্ধতায় হাহাকার করছে।
আমার চোখে বিষ মিশিয়ে চলে যাচ্ছো অজানায়,
যাও! বাধা দেওয়ার পারমানবিক বোমা আমার নেই।
একবারো কি তোমার মনে চলবে না স্মৃতির সেই ট্রেন?
যেই ট্রেনের প্রতিটি কানায় স্বপ্ন এঁকেছিল দুটি পাখি।
যাক গে, সেই ট্রেন এখন বিদ্ধস্ত হয়ে পানির নিচে
সেটাকে নিংড়ে খাচ্ছে নীল তিমির দেহ।
আমার গায়ে রক্তের আগুনের ফোটা জ্বলুক
ছাইগুলো এখানেই পাবে,
একটিবার তখন দেখতে এসো।
তখন তৃষিত হৃদয়ে অন্ধকার এর বিভীষিকা ছিল!
যেদিন তোমার পদসোপান সেখানে হায়!
রোদকে মুক্তি দিলে তার লুন্ঠিত খাঁচা থেকে,
আমার জ্বলন্ত আগুনের অভ্যাসে পানির স্রোত বইল।
আমি সাদা সূর্যতে ডুবতে থাকলাম,
উত্তপ্ত পানিতে ঠান্ডা মেশালাম।
মাটিতে সুখের চারাগুলো যত্ন করে গাঁথলাম।
আশায় বুক বাধলাম ওগুলো বড় হবে।
আজ তোমার বিদায় বেলায়,
নির্বাসিত অন্ধকার আমার দিকে রক্তবর্ষন করছে,
মুক্ত জানালার ক্রদনে আমি মাতাল।
দরজাটাও আবদ্ধতায় হাহাকার করছে।
আমার চোখে বিষ মিশিয়ে চলে যাচ্ছো অজানায়,
যাও! বাধা দেওয়ার পারমানবিক বোমা আমার নেই।
একবারো কি তোমার মনে চলবে না স্মৃতির সেই ট্রেন?
যেই ট্রেনের প্রতিটি কানায় স্বপ্ন এঁকেছিল দুটি পাখি।
যাক গে, সেই ট্রেন এখন বিদ্ধস্ত হয়ে পানির নিচে
সেটাকে নিংড়ে খাচ্ছে নীল তিমির দেহ।
আমার গায়ে রক্তের আগুনের ফোটা জ্বলুক
ছাইগুলো এখানেই পাবে,
একটিবার তখন দেখতে এসো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রবিউল হাসান ০২/০৬/২০১৮অসাধারন ভাষা বিন্যাস।খুব ভালো লাগলো।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০২/০৬/২০১৮অসাধারন কথামালা।
ধন্যবাদ।