প্রাণের দাবী
কলম যোদ্ধারা যখন বাংলা ভাষার দুষণ, বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষায় রাষ্ট্রের ভূমিকা ও যথাযথ চর্চা নিশ্চিত করার প্রশ্নে বিভিন্ন সময় লেখা লেখির মাধ্যমে সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছে এবং আমরা যারা বাংলা ভাষার চর্চা করি, তারও যখন আন্দোলনের মাঠে সরব ঠিক তখন হাই কোর্টের একটি নির্দেশনা এলো। "বিজ্ঞাপন, ব্যানার, সাইন বোর্ড, নেম প্লেট, নাম্বার প্লেট, অফিস আদালতের আন-দেশীয় চিঠি পত্র সহ সর্বক্ষেত্রে বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে"। হাইকোর্টের পদক্ষেপ সব সময় সর্বক্ষেত্রে প্রসংসনিয়। হাইকোর্টের সময়পযোগী নির্দেশনায় আমি এবং আমারা অনেকটাই আনন্দিত। তবে প্রাণ খুলে আনন্দের হাসি হাসতে পারছিনা। হাসবো সেইদিন, যেদিন এর সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যথাযথ তদারকির মধ্য দিয়ে এই নির্দেশ বাস-বায়িত হবে।
২০১২ সালে ফেব্রুয়ারী মাসে হাইকোর্ট এরকম একটি নির্দেশ প্রদান করেছিল। কিন' আজ প্রায় দুই বছর হয়ে গেল চোখে পাড়ার মত কোন বাস-বায়ন লক্ষ্য করিনি। খাতাকলম বন্দি কোন নির্দেশ চাইনা, চাই এর যথাযথ বাস-বায়ন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে এটাই এখন আমাদের একমাত্র প্রতাশা।
২০১২ সালে ফেব্রুয়ারী মাসে হাইকোর্ট এরকম একটি নির্দেশ প্রদান করেছিল। কিন' আজ প্রায় দুই বছর হয়ে গেল চোখে পাড়ার মত কোন বাস-বায়ন লক্ষ্য করিনি। খাতাকলম বন্দি কোন নির্দেশ চাইনা, চাই এর যথাযথ বাস-বায়ন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে এটাই এখন আমাদের একমাত্র প্রতাশা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রাশেদ আহমেদ শাওন ২০/০২/২০১৪হাই কোর্টের রায়ে আমিও খুশি। কিন্তু ভাষার প্রতি ভালোবাসা মন থেকে আসতে হবে।