কারো চোখ রাঙ্গানি ভয় পায়না বাংলাদেশ।
১৫ই ফেব্রুয়ারী শনিবার ইসলামধর্ম ভিত্তিক উগ্রপন্থি জঙ্গি সংগঠন আল কায়েদার নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির এক অডিও বার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশে ইসলাম বিরোধীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দলোন ইন্তফাদা’র ডাক দেন। বিটিআরসি সূত্রে জানা যায় উক্ত বার্তাটি যুক্তরাষ্ট্রের আ্যারিজোনা থেকে পরিচালিত জিহাদোলজি ডট কম নামের ওয়েবসাইটে প্রায় ২৯মিনটিরে বার্তা টি প্রথম আপলোড করা হয়। পরবর্তিতে ইউটিইব সব অনলাইন ভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগর বিভিন্ন মাধ্যমে বক্তব্যটি বাংলাদেশের মানুষের নজরে আসে ।
এ বিষটা নিয়ে আবার রাজনৈতীক অঙ্গনে চলতে থাকে সেই পুরানো নাট্য পালা । কেউ চায় কারো ঘারে দোষটা চাপাতে, কেউ আছে ব্যস্থ নিজেদের ছাপাতে।
বিএনপি বলছে ৫ই জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারকে যুক্তরাষ্ট সমর্থন না দেওয়ায় আল কায়েদার ফাঁপা ধুঁয়া তুলে সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আদায়ের এ এক কুট কৌশল।
আওয়ামী লীগ বলছে এটা জামাত শিবিরের কাজ। দেশকে তারা আবার সহিংসতার মধ্যে ঠেলে দিতে এধরনের অপপ্রয়াস চালিয়েছে। জনগনকে বিভ্রান্ত করা তাদের এক মাত্র লক্ষ্য।
আমি বলব যেহেতু এই অডিও বার্তাটি আল কায়েদার নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির কিনা এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সরকার নিশ্চিত হতে পারিনি । তাই জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে রাজনীতি-বিদদের রাজনীতি করা ঠিক হবেনা। বিএনপির কর্তব্য সরকারের সাথে একাত্ত হয়ে দায়িত্ব শীল ভূমিকা রাখা। আর সরকারের দায়িত্ব আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তা নিয়ে যথাযথ তদন্ত করে এর মুল উৎপাটন করা।
বাংলাদেশ একটি ধর্ম নিরপেক্ষ্য রাষ্ট। ধর্ম এখানে যার যার, উৎসব হয় সবার, এই বাস্তব নীতিতে আমরা শান্তি ও সম্পৃতির মধ্যে বসবাস করে আসছি। বাংলাদেশর মানুষ যথেষ্ট ধর্মভীরু, কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়কালে যে অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি হয় তা শুধু মাত্র আভ্যন্তরিন রাজনীতির লড়াই। এই দেশের মানুষ স্বাধীন ভাবে সবাই সবার নিজস্ব ধর্ম কর্ম করছে। এখানে জিহাদের মত কোন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আয়মান আল-জাওয়াহিরি যত বড় নেতাই হোন, আর যত বড় শক্তিশালই হোন, বাংলাদেশের মানুষ তার চোখ রাঙ্গানি তোয়াক্কা করে না। বাংলাদেশের মানুষ শান্তি প্রিয় শান্ত প্রকৃতির, এখানে উস্কানির বারুদে, কখনই আগুন জ্বলবেনা। বাংলাদেশের মানুষ বারুদ না, যে ঘশা দিলইে আগুন জ্বলে যাবে।
এ বিষটা নিয়ে আবার রাজনৈতীক অঙ্গনে চলতে থাকে সেই পুরানো নাট্য পালা । কেউ চায় কারো ঘারে দোষটা চাপাতে, কেউ আছে ব্যস্থ নিজেদের ছাপাতে।
বিএনপি বলছে ৫ই জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারকে যুক্তরাষ্ট সমর্থন না দেওয়ায় আল কায়েদার ফাঁপা ধুঁয়া তুলে সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আদায়ের এ এক কুট কৌশল।
আওয়ামী লীগ বলছে এটা জামাত শিবিরের কাজ। দেশকে তারা আবার সহিংসতার মধ্যে ঠেলে দিতে এধরনের অপপ্রয়াস চালিয়েছে। জনগনকে বিভ্রান্ত করা তাদের এক মাত্র লক্ষ্য।
আমি বলব যেহেতু এই অডিও বার্তাটি আল কায়েদার নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির কিনা এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সরকার নিশ্চিত হতে পারিনি । তাই জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে রাজনীতি-বিদদের রাজনীতি করা ঠিক হবেনা। বিএনপির কর্তব্য সরকারের সাথে একাত্ত হয়ে দায়িত্ব শীল ভূমিকা রাখা। আর সরকারের দায়িত্ব আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তা নিয়ে যথাযথ তদন্ত করে এর মুল উৎপাটন করা।
বাংলাদেশ একটি ধর্ম নিরপেক্ষ্য রাষ্ট। ধর্ম এখানে যার যার, উৎসব হয় সবার, এই বাস্তব নীতিতে আমরা শান্তি ও সম্পৃতির মধ্যে বসবাস করে আসছি। বাংলাদেশর মানুষ যথেষ্ট ধর্মভীরু, কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়কালে যে অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি হয় তা শুধু মাত্র আভ্যন্তরিন রাজনীতির লড়াই। এই দেশের মানুষ স্বাধীন ভাবে সবাই সবার নিজস্ব ধর্ম কর্ম করছে। এখানে জিহাদের মত কোন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আয়মান আল-জাওয়াহিরি যত বড় নেতাই হোন, আর যত বড় শক্তিশালই হোন, বাংলাদেশের মানুষ তার চোখ রাঙ্গানি তোয়াক্কা করে না। বাংলাদেশের মানুষ শান্তি প্রিয় শান্ত প্রকৃতির, এখানে উস্কানির বারুদে, কখনই আগুন জ্বলবেনা। বাংলাদেশের মানুষ বারুদ না, যে ঘশা দিলইে আগুন জ্বলে যাবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কবি মোঃ ইকবাল ০৬/০৫/২০১৪
-
রাশেদ আহমেদ শাওন ২০/০২/২০১৪ব্যাপারটা নিয়ে যেই কাদা ছোড়া ছুড়ি শুরু হয়েছে, তাতে জাতীয় নিরাপত্তা যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে???
আমরা স্বাধীন বাংলায় স্বাধীন ভাবে বাঁচতে চাই।