অনেক ভাল আছি
আমাকে ছেড়ে যাওয়র পর শুনেছি তুমি খুব একটা ভাল নেই
তোমার খবর জানার জন্য খুব একটা উদ্গ্রিব আমি নই
তুমি যে ভাল নেই, কখনও কোনো দিনও ভাল থাকবেনা
সেটা আমি ভাল করেই জানি ।
সব কিছু জানার মাঝেও কিছু অজানা রয়ে যায় সেটা
তুমি_!
তোমার মাঝে যা কিছু আবিস্কার ছিল তা শুধু আমার
যে গাধাটার হাত ধরে আমকে ছেড়ে চলে গেলে
সে নাকি এখনো তোমার একটি ভয়ংকর তিলের খবর পায়নি
ঔ ভিসুভিয়াস থেকে কতোটা লাভা উঠে
তা তো আমি-ই প্রথম আবিস্কার করেছিলাম
তুমি কি জনোনা গাধারা কখনো আগ্নিগিরিতে চড়ে না ?
যদিও বা চড়ে তবে সেই পুড়ে মরে।
জল প্রপাত হয়ে অগ্নিপাতকে সেকি শান্ত করতে পারে ।
তোমার কানের লতিতে কতোটা বিদ্যুৎ আছে,
তা কি তুমি জানতে ?
আমি -ই তো তোমাকে প্রথম বলেছিলাম
ওই বিদ্যুৎ দপ করে জ্বলে উঠতে পারে,
মধ্যরাতে আমি তো তোমার জ্বলে উঠা বিদ্যুৎ মাটি হয়ে
আপন দেহে চুষে নিতাম।
তুমি কি জানো না গাধারা বিদ্যুৎ সম্পর্কে কোন খবর রাখে না ?
ছিঃ ছিঃ ছিঃ
আমাকে ছেড়ে যে গাধাটার সাথে তুমি চলে গেলে
সে নাকি ভাবে কংক্রিটের শয্যাকক্ষে
কোন শারীরিক তাপের দরকার পড়ে না।
আমি তো জানি তোমার শারীরিক তাপ কতোটা প্রয়োজন।
গাধারা কি জানে ? জানে না।
কোথায় তরজনি আঙ্গুলের ঘর্ষনে বজ্র হানে সমস্ত শরীর
আর কোথায় স্পর্শ করলে বিদ্যুৎ চমকায়
তার খোজ কি পেয়েছে ঔ গাধাটি?
যা আমি আবিস্কার করেছিলাম তোমার শরীরে
আকাশে বজ্রহানলে গাধারা ভয় পায়
মনে মনে হরিনাম জব করে।
তুমি কি জানতে, তোমার মাঝে নদী আছে
উথালী পাথালী ঢেউয়ে লোনা জলে ফেনা তোলে
সেই নদীতে আমিই তো প্রথম নাউ ডুবিয়ে ছিলাম
ভাস্কো-দ্যা-গামা হয়ে
আমিই তো তোমার নদী পথ আবিস্কার করেছিলাম।
মনে পড়ে তোমার
আমি তো খুঁজে বের করেছিলাম তোমার দুই বাহুমূলে
লুটিয়ে আছে দুটি ভয়ংকর ত্রিভুজ।
সে খবর পায়নি গাধাটা ।
গাধারা চিরকালই শারীরিক ও সবরকম জ্যামিতিতে খুবই মূর্খ
তোমার গাধাটা তো আবার ফেরীওয়ালা
তুমি যেখানে নিজের জমিতে অবোধ চাষার
শক্ত লাঙ্গল পছন্দ করো ।
সে নাকি আধ মিনিটের বেশি চষতে পারে না।
টাডালাফিলেও নাকি তার কোন কাজে আসেনা ।
গাধাটা জানে না জমি চাষ করা আর ফেরী করা
এর মাঝে দুস্তর ফারাক।
গাধার কথা কি বলবো, ওর স্বভাব গত দোষ
স্বচ্ছ জল পান করতে পারেনা
অন্যের এটো করা জল খায়
যতটা না খায় তার চেয়ে ঘোলায়
তুমি কেন আমাকে ছেড়ে গেলে ?
ওহ! ভেবেছিলে গাড়ি আর বাড়ি থাকলেই ওষ্ঠ থাকে
আলিঙ্গনের জন্য বাহু থাকে,
আর রাত্রিকে মুখর করার জন্য থাকে অনবদ্য অর্গান।
সে কি হয় !
পানিতে চাঁদের ছায়া দেখলেই যে গাধা দৌড়ে পালায়
আর সে নাকি তোমার নায়ে বৈঠা বাবে,
পুরো চাঁদটায় এনে দেবে তোমার হাতে
শুনেছি আমাকে ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে
তুমি আর ভাল নেই।
অপরাধ বোধ মন সব সময় তারা করে ফেরে তোমাকে
মিথ্যে প্রলভনে পড়ে তুমি আজ সব হারিয়েছো
অনুশোচনার দহে প্রতিনিয়তো দগ্ধ হচ্ছো।
রাগে ক্ষোভে নিজেই নিজের চুল ছিড়ছো।
আমি কিন্তু কষ্টে নেই;
তুমি তো আমার জীবনে একটি অনিশ্চয়তার
কালো অধ্যায় ।
অবশেষে সব অনিশ্চয়তার দরজা বন্ধ করে বিধাতা
আমাকে নিশ্চয়তার দরজা খুলে দিয়েছে।
কপাল গড়িয়ে এক বিন্দু ঘাম এখন আর আমার মাটিতে পড়েনা
দখিনা পবণে সাঁই করে উড়ে এসে নিশ্চয়তা তার
নীল আচলে সব মুছিয়ে দেয়।
এইতো আছি, বেশ আছি, নিশ্চয়তাকে নিয়ে অনেক ভালো আছি।
তোমার খবর জানার জন্য খুব একটা উদ্গ্রিব আমি নই
তুমি যে ভাল নেই, কখনও কোনো দিনও ভাল থাকবেনা
সেটা আমি ভাল করেই জানি ।
সব কিছু জানার মাঝেও কিছু অজানা রয়ে যায় সেটা
তুমি_!
তোমার মাঝে যা কিছু আবিস্কার ছিল তা শুধু আমার
যে গাধাটার হাত ধরে আমকে ছেড়ে চলে গেলে
সে নাকি এখনো তোমার একটি ভয়ংকর তিলের খবর পায়নি
ঔ ভিসুভিয়াস থেকে কতোটা লাভা উঠে
তা তো আমি-ই প্রথম আবিস্কার করেছিলাম
তুমি কি জনোনা গাধারা কখনো আগ্নিগিরিতে চড়ে না ?
যদিও বা চড়ে তবে সেই পুড়ে মরে।
জল প্রপাত হয়ে অগ্নিপাতকে সেকি শান্ত করতে পারে ।
তোমার কানের লতিতে কতোটা বিদ্যুৎ আছে,
তা কি তুমি জানতে ?
আমি -ই তো তোমাকে প্রথম বলেছিলাম
ওই বিদ্যুৎ দপ করে জ্বলে উঠতে পারে,
মধ্যরাতে আমি তো তোমার জ্বলে উঠা বিদ্যুৎ মাটি হয়ে
আপন দেহে চুষে নিতাম।
তুমি কি জানো না গাধারা বিদ্যুৎ সম্পর্কে কোন খবর রাখে না ?
ছিঃ ছিঃ ছিঃ
আমাকে ছেড়ে যে গাধাটার সাথে তুমি চলে গেলে
সে নাকি ভাবে কংক্রিটের শয্যাকক্ষে
কোন শারীরিক তাপের দরকার পড়ে না।
আমি তো জানি তোমার শারীরিক তাপ কতোটা প্রয়োজন।
গাধারা কি জানে ? জানে না।
কোথায় তরজনি আঙ্গুলের ঘর্ষনে বজ্র হানে সমস্ত শরীর
আর কোথায় স্পর্শ করলে বিদ্যুৎ চমকায়
তার খোজ কি পেয়েছে ঔ গাধাটি?
যা আমি আবিস্কার করেছিলাম তোমার শরীরে
আকাশে বজ্রহানলে গাধারা ভয় পায়
মনে মনে হরিনাম জব করে।
তুমি কি জানতে, তোমার মাঝে নদী আছে
উথালী পাথালী ঢেউয়ে লোনা জলে ফেনা তোলে
সেই নদীতে আমিই তো প্রথম নাউ ডুবিয়ে ছিলাম
ভাস্কো-দ্যা-গামা হয়ে
আমিই তো তোমার নদী পথ আবিস্কার করেছিলাম।
মনে পড়ে তোমার
আমি তো খুঁজে বের করেছিলাম তোমার দুই বাহুমূলে
লুটিয়ে আছে দুটি ভয়ংকর ত্রিভুজ।
সে খবর পায়নি গাধাটা ।
গাধারা চিরকালই শারীরিক ও সবরকম জ্যামিতিতে খুবই মূর্খ
তোমার গাধাটা তো আবার ফেরীওয়ালা
তুমি যেখানে নিজের জমিতে অবোধ চাষার
শক্ত লাঙ্গল পছন্দ করো ।
সে নাকি আধ মিনিটের বেশি চষতে পারে না।
টাডালাফিলেও নাকি তার কোন কাজে আসেনা ।
গাধাটা জানে না জমি চাষ করা আর ফেরী করা
এর মাঝে দুস্তর ফারাক।
গাধার কথা কি বলবো, ওর স্বভাব গত দোষ
স্বচ্ছ জল পান করতে পারেনা
অন্যের এটো করা জল খায়
যতটা না খায় তার চেয়ে ঘোলায়
তুমি কেন আমাকে ছেড়ে গেলে ?
ওহ! ভেবেছিলে গাড়ি আর বাড়ি থাকলেই ওষ্ঠ থাকে
আলিঙ্গনের জন্য বাহু থাকে,
আর রাত্রিকে মুখর করার জন্য থাকে অনবদ্য অর্গান।
সে কি হয় !
পানিতে চাঁদের ছায়া দেখলেই যে গাধা দৌড়ে পালায়
আর সে নাকি তোমার নায়ে বৈঠা বাবে,
পুরো চাঁদটায় এনে দেবে তোমার হাতে
শুনেছি আমাকে ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে
তুমি আর ভাল নেই।
অপরাধ বোধ মন সব সময় তারা করে ফেরে তোমাকে
মিথ্যে প্রলভনে পড়ে তুমি আজ সব হারিয়েছো
অনুশোচনার দহে প্রতিনিয়তো দগ্ধ হচ্ছো।
রাগে ক্ষোভে নিজেই নিজের চুল ছিড়ছো।
আমি কিন্তু কষ্টে নেই;
তুমি তো আমার জীবনে একটি অনিশ্চয়তার
কালো অধ্যায় ।
অবশেষে সব অনিশ্চয়তার দরজা বন্ধ করে বিধাতা
আমাকে নিশ্চয়তার দরজা খুলে দিয়েছে।
কপাল গড়িয়ে এক বিন্দু ঘাম এখন আর আমার মাটিতে পড়েনা
দখিনা পবণে সাঁই করে উড়ে এসে নিশ্চয়তা তার
নীল আচলে সব মুছিয়ে দেয়।
এইতো আছি, বেশ আছি, নিশ্চয়তাকে নিয়ে অনেক ভালো আছি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
প্রকাশ রায় ১৭/০২/২০১৪good 1.......