শেষ বেলাতে
প্রিয় কণা,
কেমন আছো সুখের ভুবনে।আর কত নিদ্রা যাপন করবে স্বপনের তরীতে ? নয়ন মেলে চেয়ে দেখ পৃথিবীর বাস্তব রুপকে।নিজেকে স্বপ্ন পুরীর রাজকন্যা ভেবে সুন্দর কে অমর্যদা করো না। স্বপ্নের তরীতে নয়- সুন্দর মানুষ সকল প্রেরনার উৎস্।তাই তোমাকে বলছি স্বপ্নের ভুবনে থেকে নিজের জীবনটাকে আর নষ্ট করো না।বাস্তবের মুখোমুখি হও।কণা আমি তোমাকে কতটুকু ভালোবাসি তা হয় তো চিঠির ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।আমি জানিনা তোমার মনের কোন এক কোনে আমার জন্য স্থান হয়েছে কিনা,তবে মনে রেখো আমি যত দিন বাঁচবো ততো দিন তোমাকে ভালোবেসে যাবো।কণা সাতটি বসন্তে লালিত প্রেমের সুরভী দিয়ে ও আমি বুঝতে পারলাম না।তোমার মনের রং বুকের তুষ্ণা।আমি চেষ্টা করি তোমাকে ভুলে থাকতে কিন্তু আহত হৃদয় আর ক্ষত বিক্ষত হয়ে অন্তর জ্বালাকে জ্বালিয়ে তোলে।আমি স্থীর থাকতে পারিনা।
চিৎকার দিয়ে বলি, কণা আমি তোমাকে ভালোবাসি।তোমার কাছে আমার প্রেমের মূল্য কত টুকু ? কিন্তু আমি জানি, আমার সেই বোবা চিৎকার তোমার কাছে পৌছায় না।কণা তুমি বুঝতে পারো না।আমার বুকের জ্বালা কি নির্মম।তুমি শুনতে পাওনা।আমার অন্তরের কান্নার করুন সুর।তাইতো তুমি সুখে আছো নিজের ভুবনে।তোমাকে দেখে মনে হয় পৃথিবীর সকল সুখ বুঝি তোমার চারি ধারে।কোন দুঃখই তোমাকে স্পর্শ করতে পারে না।তুমি শুধু নিজের ভুবনে মগ্ন একবার ভেবে দেখনি আমার কথা ।আমার করুণ অবস্থা দেখে তোমার ঠোটে ফুটে উঠেছে কৌতুহলের হাসি।সত্যিই চমৎকার তোমার হৃদয়।কণা জানি পৃথীবীর প্রত্যেকটি জিনিসই পরিবর্তনশীল।নদীতে যেমন স্রোত বয়, ঠিক তেমনি মানুষের জীবনও।মানুষের জীবন থেকে ক্ষয়ে যায় সোনালী সময়, আর সময়ের সাথে সাথেই পরিবর্তন আসে পৃথিবীর।তবে এই পরিবর্তনের মাঝে থেকে দু-টি ধারা বয়ে যাবে একটি ধারায় সঞ্চিত তুমি।আর একটি ধারাই বঞ্চিত আমি।তার পর একদিন কোন এক গোধুলী বেলায় ফিরে দাঁড়াবে জীবন আয়নার সামনে।মনের মধ্যে প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠবে।অবাক হয়ে দেখবে নিজেকে।সেই তারুন্যে ভরা সুন্দর মূখটি কেমন যেন মলিন হয়ে গেছে।কপালে সেই রক্তে রাঙ্গা লাল টিপটি নেই, কোথায় যেন হারিয়ে গেছে।খুঁজতে গিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলবে হৃদয়ের মাঝে।
তখন ভেসে উঠবে কত-কিছু প্রথম জীবনের কত ঘটনা দুর ঘটনা।কিছু স্বপ্নের কথা, কিছু দুঃখের কথা।কিছু পরিচিত মুখ কিছু অপরিচিত মুখ।কণা সেই দিন আমার ভালোবাসার কথা মনে করে যদি তোমার বুক থেকে বেরিয়ে আসে কোন দীর্ঘ শ্বাস ! তবেই আমার ভালোবাসা সার্থক হবে।কণা দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে দিয়ে-যদি তুমি সুখের মোহনায় ছুটে যেতে চাও তবে আমি তোমাকে বাধা দেব না ।যা কি সব আজে বাজে কথা লিখে অযথা তোমার সময় নষ্ট করছি।কণা আমার চিঠিটা পড়ে তোমার মনে যদি কিঞ্চিত পরিমানে আমার জন্য ভালোবাস জন্মে,
তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে। শেষ লগ্নে এসে- তোমার সুন্দর জীবন কামনা করে
আমার জীবনের সকল সুখ তোমার নামে উৎসর্গ করলাম।
ইতি
শিশির
কেমন আছো সুখের ভুবনে।আর কত নিদ্রা যাপন করবে স্বপনের তরীতে ? নয়ন মেলে চেয়ে দেখ পৃথিবীর বাস্তব রুপকে।নিজেকে স্বপ্ন পুরীর রাজকন্যা ভেবে সুন্দর কে অমর্যদা করো না। স্বপ্নের তরীতে নয়- সুন্দর মানুষ সকল প্রেরনার উৎস্।তাই তোমাকে বলছি স্বপ্নের ভুবনে থেকে নিজের জীবনটাকে আর নষ্ট করো না।বাস্তবের মুখোমুখি হও।কণা আমি তোমাকে কতটুকু ভালোবাসি তা হয় তো চিঠির ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।আমি জানিনা তোমার মনের কোন এক কোনে আমার জন্য স্থান হয়েছে কিনা,তবে মনে রেখো আমি যত দিন বাঁচবো ততো দিন তোমাকে ভালোবেসে যাবো।কণা সাতটি বসন্তে লালিত প্রেমের সুরভী দিয়ে ও আমি বুঝতে পারলাম না।তোমার মনের রং বুকের তুষ্ণা।আমি চেষ্টা করি তোমাকে ভুলে থাকতে কিন্তু আহত হৃদয় আর ক্ষত বিক্ষত হয়ে অন্তর জ্বালাকে জ্বালিয়ে তোলে।আমি স্থীর থাকতে পারিনা।
চিৎকার দিয়ে বলি, কণা আমি তোমাকে ভালোবাসি।তোমার কাছে আমার প্রেমের মূল্য কত টুকু ? কিন্তু আমি জানি, আমার সেই বোবা চিৎকার তোমার কাছে পৌছায় না।কণা তুমি বুঝতে পারো না।আমার বুকের জ্বালা কি নির্মম।তুমি শুনতে পাওনা।আমার অন্তরের কান্নার করুন সুর।তাইতো তুমি সুখে আছো নিজের ভুবনে।তোমাকে দেখে মনে হয় পৃথিবীর সকল সুখ বুঝি তোমার চারি ধারে।কোন দুঃখই তোমাকে স্পর্শ করতে পারে না।তুমি শুধু নিজের ভুবনে মগ্ন একবার ভেবে দেখনি আমার কথা ।আমার করুণ অবস্থা দেখে তোমার ঠোটে ফুটে উঠেছে কৌতুহলের হাসি।সত্যিই চমৎকার তোমার হৃদয়।কণা জানি পৃথীবীর প্রত্যেকটি জিনিসই পরিবর্তনশীল।নদীতে যেমন স্রোত বয়, ঠিক তেমনি মানুষের জীবনও।মানুষের জীবন থেকে ক্ষয়ে যায় সোনালী সময়, আর সময়ের সাথে সাথেই পরিবর্তন আসে পৃথিবীর।তবে এই পরিবর্তনের মাঝে থেকে দু-টি ধারা বয়ে যাবে একটি ধারায় সঞ্চিত তুমি।আর একটি ধারাই বঞ্চিত আমি।তার পর একদিন কোন এক গোধুলী বেলায় ফিরে দাঁড়াবে জীবন আয়নার সামনে।মনের মধ্যে প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠবে।অবাক হয়ে দেখবে নিজেকে।সেই তারুন্যে ভরা সুন্দর মূখটি কেমন যেন মলিন হয়ে গেছে।কপালে সেই রক্তে রাঙ্গা লাল টিপটি নেই, কোথায় যেন হারিয়ে গেছে।খুঁজতে গিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলবে হৃদয়ের মাঝে।
তখন ভেসে উঠবে কত-কিছু প্রথম জীবনের কত ঘটনা দুর ঘটনা।কিছু স্বপ্নের কথা, কিছু দুঃখের কথা।কিছু পরিচিত মুখ কিছু অপরিচিত মুখ।কণা সেই দিন আমার ভালোবাসার কথা মনে করে যদি তোমার বুক থেকে বেরিয়ে আসে কোন দীর্ঘ শ্বাস ! তবেই আমার ভালোবাসা সার্থক হবে।কণা দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে দিয়ে-যদি তুমি সুখের মোহনায় ছুটে যেতে চাও তবে আমি তোমাকে বাধা দেব না ।যা কি সব আজে বাজে কথা লিখে অযথা তোমার সময় নষ্ট করছি।কণা আমার চিঠিটা পড়ে তোমার মনে যদি কিঞ্চিত পরিমানে আমার জন্য ভালোবাস জন্মে,
তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে। শেষ লগ্নে এসে- তোমার সুন্দর জীবন কামনা করে
আমার জীবনের সকল সুখ তোমার নামে উৎসর্গ করলাম।
ইতি
শিশির
***প্রেম পত্র-দুই**
*
প্রিয় শিশির,
পত্রের শিরোনামে সুবাসিত হোক শেফালী,বকুল আর জুঁই চামেলীর রক্তিম প্রভাতে জীবনের আমেজ পূর্ন সোনলী সকালে পাখির কিচির মিচির ডাক শিশিরের সৌন্দর্য্যানভুতি আজ আমার সমস্ত দ্বার উন্মোচন করে ফেলেছি শুধু তোমাকে ভেবে।শিশির তুমি আজ আমার এই চিঠি কেমন ভাবে গ্রহন করবে তা আমি জানিনা।তবে আমি আজ তোমাকে সত্যিই ভালোবেসে ফেলেছি।আজ আমার ভালোবাসা গ্রহন করে তুমি আমাকে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে দাও।শিশির আমি তোমাকে আমার করে নেব আকাশ যেমন সূর্য্যকে বাতাস যেমন গন্ধকে, সাগর যেমন ঝিনুককে ,ঝিনুক রাখে মুক্তাকে
আমিও তোমাকে আমার করে নেব।শিশির ফুল কথা বলে ভ্রমরের সাথে নদী গল্প করে কূলের সাথে, সুর বাঁশিতে যেমন ভাব হয় সুরে সুরে, মেঘেরা বৃষ্টির সাথে, কোকিল বসন্তের সাথে তেমনি আমিও তোমার সাথে।শিশির চাতক পাখি যেমন পানির অপেক্ষায় থাকে আমি তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি।শুধু তোমার জন্য।তোমার সাথে দেখা করার জন্য।শিশির ভালোবাসা বিধাতার একটি অমূল্য দান ।আজ আমার মনের মধ্যে তোমার জন্য যে, ভালোবাসা জন্ম নিয়েছে।এটা ও বিধাতার দান।শিশির আমি এখন তোমাকে সারাক্ষন উপলব্ধি করি ।শিশির আমি আমার সমস্ত ভালোবাসা তোমাকে দিয়ে দেব।আমার মন প্রান তোমাকে উজাড় করে দেব।শিশির পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস পরিবর্তনশীল।এই পরিবর্তনের মধ্যে আমিও।পরিশেষে তোমার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে
শেষ করছি খোদা হাফেজ
ইতি তোমার
কণা
***প্রেম পত্র-তিন***
কণা,
কেমন আছো সুখের ভুবনে ? নিশ্চয় ভালো থাকার কথা।কারণ যারা নিষ্ঠুর হৃদয়য়ের অধিকারীনি তারা ভালো না থাকলে এই সুন্দর তম পৃথিবীতে আর কারা ভালো থাকবে।কেনো কোন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভালোবাসার নামে আমার সাথে ছলনা করছো।কেন আমার সাথে ছলনা করার জন্য এই চিঠি লিখেছো ? কে দিয়েছে তোমাকে সেই নিষ্ঠুর অধিকার ? আমি জানি এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর তুমি আজ দিতে পারবে না ।
কারণ তোমার মত হৃদয়হীনার কাছে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা নাই।কণা আমি তোমার কাছে ভালোবাসা চেয়েছি] তার বিনিময়ে পেয়েছি লাঞ্ছনা। আমি তোমার কাছে গেলে তুমি আমাকে বারবার ফিরিয়ে দিয়েছো।আমি জানি না তোমার মনের মধ্যে আমার জন্য ভালোবাসা কোথায় লুকিয়ে ছিলো।কণা তোমার মনে যদি এই হতভাগার স্থান না হয় তাহলে ছলনা দিয়ে আর ভালোবেসো না ।ভালোবাসার স্বপ্ন দেখিয়ে দুঃখের মোহনায় ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিও না।এমনিতেই বেশ আছি আর কত ? আর বেশি কিছু লিখে তোমকে জ্বালাতন করতে চাইনা ।
পরিশেষে তোমাকে একটা লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানিয়ে ইতি টানলাম ।
খোদা হাফেজ।
ইতি
শিশির
পত্রের শিরোনামে সুবাসিত হোক শেফালী,বকুল আর জুঁই চামেলীর রক্তিম প্রভাতে জীবনের আমেজ পূর্ন সোনলী সকালে পাখির কিচির মিচির ডাক শিশিরের সৌন্দর্য্যানভুতি আজ আমার সমস্ত দ্বার উন্মোচন করে ফেলেছি শুধু তোমাকে ভেবে।শিশির তুমি আজ আমার এই চিঠি কেমন ভাবে গ্রহন করবে তা আমি জানিনা।তবে আমি আজ তোমাকে সত্যিই ভালোবেসে ফেলেছি।আজ আমার ভালোবাসা গ্রহন করে তুমি আমাকে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে দাও।শিশির আমি তোমাকে আমার করে নেব আকাশ যেমন সূর্য্যকে বাতাস যেমন গন্ধকে, সাগর যেমন ঝিনুককে ,ঝিনুক রাখে মুক্তাকে
আমিও তোমাকে আমার করে নেব।শিশির ফুল কথা বলে ভ্রমরের সাথে নদী গল্প করে কূলের সাথে, সুর বাঁশিতে যেমন ভাব হয় সুরে সুরে, মেঘেরা বৃষ্টির সাথে, কোকিল বসন্তের সাথে তেমনি আমিও তোমার সাথে।শিশির চাতক পাখি যেমন পানির অপেক্ষায় থাকে আমি তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি।শুধু তোমার জন্য।তোমার সাথে দেখা করার জন্য।শিশির ভালোবাসা বিধাতার একটি অমূল্য দান ।আজ আমার মনের মধ্যে তোমার জন্য যে, ভালোবাসা জন্ম নিয়েছে।এটা ও বিধাতার দান।শিশির আমি এখন তোমাকে সারাক্ষন উপলব্ধি করি ।শিশির আমি আমার সমস্ত ভালোবাসা তোমাকে দিয়ে দেব।আমার মন প্রান তোমাকে উজাড় করে দেব।শিশির পৃথিবীর প্রতিটি জিনিস পরিবর্তনশীল।এই পরিবর্তনের মধ্যে আমিও।পরিশেষে তোমার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে
শেষ করছি খোদা হাফেজ
ইতি তোমার
কণা
***প্রেম পত্র-তিন***
কণা,
কেমন আছো সুখের ভুবনে ? নিশ্চয় ভালো থাকার কথা।কারণ যারা নিষ্ঠুর হৃদয়য়ের অধিকারীনি তারা ভালো না থাকলে এই সুন্দর তম পৃথিবীতে আর কারা ভালো থাকবে।কেনো কোন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভালোবাসার নামে আমার সাথে ছলনা করছো।কেন আমার সাথে ছলনা করার জন্য এই চিঠি লিখেছো ? কে দিয়েছে তোমাকে সেই নিষ্ঠুর অধিকার ? আমি জানি এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর তুমি আজ দিতে পারবে না ।
কারণ তোমার মত হৃদয়হীনার কাছে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা নাই।কণা আমি তোমার কাছে ভালোবাসা চেয়েছি] তার বিনিময়ে পেয়েছি লাঞ্ছনা। আমি তোমার কাছে গেলে তুমি আমাকে বারবার ফিরিয়ে দিয়েছো।আমি জানি না তোমার মনের মধ্যে আমার জন্য ভালোবাসা কোথায় লুকিয়ে ছিলো।কণা তোমার মনে যদি এই হতভাগার স্থান না হয় তাহলে ছলনা দিয়ে আর ভালোবেসো না ।ভালোবাসার স্বপ্ন দেখিয়ে দুঃখের মোহনায় ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিও না।এমনিতেই বেশ আছি আর কত ? আর বেশি কিছু লিখে তোমকে জ্বালাতন করতে চাইনা ।
পরিশেষে তোমাকে একটা লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানিয়ে ইতি টানলাম ।
খোদা হাফেজ।
ইতি
শিশির
***প্রেম পত্র-চার***
প্রিয় শিশির,
প্রথমে তোমাকে আমি এক গুচ্ছো রজনী গন্ধার উষ্ণ মিশ্রিত শুভেচ্ছা ও আমার হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা জানিয়ে লিখা শুরু করছি।
শিশির আমি তোমাকে কিছুতেই ভুলতে পারছিনা।এখন প্রতি মূহুর্তে তোমার কথা মনে পড়ছে।তুমি আমার জীবনে এমন ভাবে মিশে গেছো যা আজ আমি তোমাকে চিঠির ভাষায় বুঝাতে পারবো না ।আমার প্রতি মুহুর্তে তোমাকে এতো বেশি মনে পড়ছে কেন বলতে পারবে শিশির ?
এর নাম কি ভালোবাস ! শিশির একটি বার আমাকে বলো ভালোবাসি শুধু তোমাকে।আমি মাঝে মাঝে ভাবি আমার যদি পাখির মতো ডানা থাকতো তাহলে সত্যিই আমি বার বার তোমাকে দেখে আসতাম।তুমি কখন কি ভাবে কোন মুহুর্তে যে প্রবেশ করেছো আমার হৃদয়ে আমি তা বলতে পারবো না।শিশির আজ আমার, তোমার অধরে বিজয় চুম্বন দিয়ে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরতে বড় ইচ্ছে করছে।শিশির ভালোবাসার কোন রং নেই, থাকলে হয়তো তোমাকে দেখাতে পারতাম যে, আমি তোমাকে কতটুকু ভালোবাসি।শিশির তুমি আমাকে গ্রহন কর।আমি তোমার দেওয়া ভালোবাসার যন্ত্রনা আর সহ্য করতে পারছিনা।
আর বেশি কিছু লিখে তোমাকে বিরক্ত করলাম না।
খোদা হাফেজ
ইতি
তোমার কণা।
প্রথমে তোমাকে আমি এক গুচ্ছো রজনী গন্ধার উষ্ণ মিশ্রিত শুভেচ্ছা ও আমার হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা জানিয়ে লিখা শুরু করছি।
শিশির আমি তোমাকে কিছুতেই ভুলতে পারছিনা।এখন প্রতি মূহুর্তে তোমার কথা মনে পড়ছে।তুমি আমার জীবনে এমন ভাবে মিশে গেছো যা আজ আমি তোমাকে চিঠির ভাষায় বুঝাতে পারবো না ।আমার প্রতি মুহুর্তে তোমাকে এতো বেশি মনে পড়ছে কেন বলতে পারবে শিশির ?
এর নাম কি ভালোবাস ! শিশির একটি বার আমাকে বলো ভালোবাসি শুধু তোমাকে।আমি মাঝে মাঝে ভাবি আমার যদি পাখির মতো ডানা থাকতো তাহলে সত্যিই আমি বার বার তোমাকে দেখে আসতাম।তুমি কখন কি ভাবে কোন মুহুর্তে যে প্রবেশ করেছো আমার হৃদয়ে আমি তা বলতে পারবো না।শিশির আজ আমার, তোমার অধরে বিজয় চুম্বন দিয়ে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরতে বড় ইচ্ছে করছে।শিশির ভালোবাসার কোন রং নেই, থাকলে হয়তো তোমাকে দেখাতে পারতাম যে, আমি তোমাকে কতটুকু ভালোবাসি।শিশির তুমি আমাকে গ্রহন কর।আমি তোমার দেওয়া ভালোবাসার যন্ত্রনা আর সহ্য করতে পারছিনা।
আর বেশি কিছু লিখে তোমাকে বিরক্ত করলাম না।
খোদা হাফেজ
ইতি
তোমার কণা।
***প্রেম পত্র-পাঁচ***
প্রিয় কণা,
পৃথিবীর সৌন্দর্য্য অনুভুতির সমস্ত দ্বার উম্নোচন করে আমার হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসা থেকে কুড়িয়ে এনে তোমাকে জানায় একরাশ প্রীতি ও রক্তিম শুভেচ্ছা ।
কণা মানুষের জীবন অনেকটা প্রবাহমান নদীর মত সে সর্বদাই ছুটে চলে কখনো থেমে থাকে না ।এই প্রবাহমান জীবনে মানুষ অনেক সুখ দুঃখ অনুভব করে। মানুষ জীবনে দেখে অনেক রঙ্গিন স্বপ্ন যেমন আমি দেখে ছিলাম তোমাকে নিয়ে। যখন এ রঙ্গিন স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নেয়, তখন মানুষ খুব আনন্দ অনুভব করে।আর যখন স্বপ্ন-স্বপ্ন হয়েই রয়ে যায়, তখন তার মনের অনেক অজানা স্মৃতি এসে নাড়া দিয়ে যায়।
কণা চলার পথে অনেকের সাথে পরিচিত হতে হয়।এই পরিচিত জনের অনেককেই সে আপন করে নেয়।কিন্তু সবার মুখ বা নাম সব সময় স্মৃতিতে ধারণ করা সম্ভব হয় না।যাকে মন প্রান উজাড় করে ভালোবাসা যায় তার ছবিই মনের দুয়ারে বার বার উঁকি মারে। কণা আমি যাকে ভালোবাসা নামক শব্দটি আমার অন্তরে শক্ত আসন করে বসলাম।তাকে নিয়েই সাজিয়ে ছিলাম আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষন, আর আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে যে নামটি বা যার ছবিটা আমার হৃদয় আকাশে উজ্জ্বল তারা হয়ে ছিলো সে হচ্ছে তুমি।আমি মন প্রান উজাড় করে তোমাকে ভালোবেসেg ছিলাম ।কিন্তু আমার ভালোবাসার মুল্য তুমি কত টুকু দিলে ?
কণা অতীতের কথা স্মরণ করে দিয়ে তোমার কষ্ট পুনরায় জাগিয়ে দেয়ার ইচ্ছা আমার নেই । তবুও আমি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া চরম বাস্তবকে অ-স্বীকার করতে পারি না। জীবনের প্রথম বেলায় আমার প্রেমের ভুবনে তোমাকে প্রেরন করে ছিলাম জীবন্ত ভালোবাসার উষ্ণ আবেদন। নিয়তির কি পরিহাস।ক্লান্ত রবি যখন ধরনীর বুক তপ্ত করে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরছে, তখন তুমি পিছু ডাকছো।এখন আর সময় নেই। কণা আজ আমি নিঃস্ব তোমাকে দেবার কোন কিছুই অবশিষ্ট নেই আমার।কণা আমি আমার সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তোমার ঘুমন্ত মনটাকে জাগাতে চেয়ে ছিলাম।কিন্তু তুমি আমার সেই ডাককে একটা পাগলের প্রলাপ বলে উপেক্ষা করে তোমার ঠোঁটে ফুটে উঠে ছিলো কৌতুহলের হাসি। কণা আমার মনের মধ্যে একটা সুন্দর সিংহাসন ছিলো সেখানে আমি তোমাকে বসিয়ে কত নানান রঙ্গের স্বপ্ন দেখতাম। তোমাকে আমি লাল বেনারসী শাড়ি পরিয়ে হাতে লাল মেহদী দিয়ে আমার মনের সিংহাসনে আপন মনে তোমাকে সাজাতাম
কিন্তু হঠাৎ আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো।স্বপ্ন আজ শুধু স্বপ্ন হয়ে রয়ে গেলো।কণা আমার জীবন আকাশের সূর্য্যের আলোটা যখন নিভে যাচ্ছে তখন তুমি আমার জীবনে আসছো।কণা এলেই যদি, কেন শেষ বেলাতে ? কণা আমার জীবন আকাশের সূর্য্যটা এখন আর প্রচন্ড কিরণ দিতে পারবে না।আমি তোমাকে ভালো বাসতাম এখনো বাসি কিন্তু আজ আমি তোমাকে গ্রহন করতে পারছি না।
কণা আমি জানি আজ আমার এই চিঠিটা পড়ে তোমার মনের কোন এক কোনে আমার ছবিটা ভেসে উঠবে। কণা আমি তোমাকে যতটুকু ভালোবেসে ছিলাম।আমি জানিনা তোমাকে আমার জীবনের চাইতে আর কেউ এত বেশি ভালোবাসতে পারবে কিনা। কণা আজ আমার অনেক কিছু তোমাকে বলতে ইচ্ছে করছে কিন্তু আমার বলার সে অধিকার আজ আর নেই বিধাতা কেড়ে নিলো। কণা তুমি কেন সে দিন আমাকে ফিরিয়ে দিয়ে ছিলে ? আজ আবার কেন তোমার জীবনে আমার মত হতভাগাকে স্থান দিয়ে তোমার জীবনটা কে নষ্ট করতে চেয়েছিলে
নাকি আমার সাথে ক্ষনিকের জন্য অভিনয় করে পৃথিবীর সমস্ত নারী জাতিকে কলংকিত করতে চেয়েছিলে ? কণা সব সুখ মিলনে হয় না। কিছু সুখ বিরহেতে পাওয়া যায় আবার সব ফুল কখনো ফোটে না কিছু ফুল কোঁড়িতেই ঝরে যায়। আমার জীবনটা ও অকালে ঝরে যাওয়া কোঁড়ির মত ঝরে গেলো।তোমার আমার মিলন আর হলো না। কণা তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো তাহলে আমাকে ভুলে যেও।
জীবনটা কে আবার নতুন করে গড়ে তোল।কণা আমার জীবনের শেষ লগ্নে তোমাকে দোয়া করি তুমি যেন সুখি হও।তুমি যখন আমার এই চিঠিটা পড়বে তখন আমি অনেক অনেক দুরে যেখান থেকে মানুষ আর কখনও ফিরে আসেনা ।সুন্দর মানুষ সকল প্রেরনার উৎস তাই তোমাকে বলছি নির্জন ছেড়ে লোকালয়ের মধ্যে চলে এসো জীবনটা বুঝতে শিখো ।
কণা এটাই আমার জীবনের শেষ চিঠি।তোমাকে আমি আর কখনও বিরক্ত করবো না। আমি আর তোমার কলেজের সামনে গিয়ে দাঁড়াবো না
আর বেশি কিছু লিখে তোমাকে বিরক্ত করছিনা। কণা আমার জীবনের শেষ বেলাতে তোমার কাছে আমি হাত জোড় করে ক্ষমা চাচ্ছি পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও । আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি তাই তুমি আমাকে ক্ষমা করতে পারবে কিনা জানি না।কণা তুমি যদি আমাকে ক্ষমা করতে না পারো তবে যেন অভিশাপ দিও না ।
পরিশেষে আমার জীবনের সকল সুখ তোমার নামে উৎসর্গ করে তোমার সুখ কামনা করে শেষ করছি।
খোদা হাফে
ইতি
শিশির
পৃথিবীর সৌন্দর্য্য অনুভুতির সমস্ত দ্বার উম্নোচন করে আমার হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসা থেকে কুড়িয়ে এনে তোমাকে জানায় একরাশ প্রীতি ও রক্তিম শুভেচ্ছা ।
কণা মানুষের জীবন অনেকটা প্রবাহমান নদীর মত সে সর্বদাই ছুটে চলে কখনো থেমে থাকে না ।এই প্রবাহমান জীবনে মানুষ অনেক সুখ দুঃখ অনুভব করে। মানুষ জীবনে দেখে অনেক রঙ্গিন স্বপ্ন যেমন আমি দেখে ছিলাম তোমাকে নিয়ে। যখন এ রঙ্গিন স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নেয়, তখন মানুষ খুব আনন্দ অনুভব করে।আর যখন স্বপ্ন-স্বপ্ন হয়েই রয়ে যায়, তখন তার মনের অনেক অজানা স্মৃতি এসে নাড়া দিয়ে যায়।
কণা চলার পথে অনেকের সাথে পরিচিত হতে হয়।এই পরিচিত জনের অনেককেই সে আপন করে নেয়।কিন্তু সবার মুখ বা নাম সব সময় স্মৃতিতে ধারণ করা সম্ভব হয় না।যাকে মন প্রান উজাড় করে ভালোবাসা যায় তার ছবিই মনের দুয়ারে বার বার উঁকি মারে। কণা আমি যাকে ভালোবাসা নামক শব্দটি আমার অন্তরে শক্ত আসন করে বসলাম।তাকে নিয়েই সাজিয়ে ছিলাম আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষন, আর আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে যে নামটি বা যার ছবিটা আমার হৃদয় আকাশে উজ্জ্বল তারা হয়ে ছিলো সে হচ্ছে তুমি।আমি মন প্রান উজাড় করে তোমাকে ভালোবেসেg ছিলাম ।কিন্তু আমার ভালোবাসার মুল্য তুমি কত টুকু দিলে ?
কণা অতীতের কথা স্মরণ করে দিয়ে তোমার কষ্ট পুনরায় জাগিয়ে দেয়ার ইচ্ছা আমার নেই । তবুও আমি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া চরম বাস্তবকে অ-স্বীকার করতে পারি না। জীবনের প্রথম বেলায় আমার প্রেমের ভুবনে তোমাকে প্রেরন করে ছিলাম জীবন্ত ভালোবাসার উষ্ণ আবেদন। নিয়তির কি পরিহাস।ক্লান্ত রবি যখন ধরনীর বুক তপ্ত করে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরছে, তখন তুমি পিছু ডাকছো।এখন আর সময় নেই। কণা আজ আমি নিঃস্ব তোমাকে দেবার কোন কিছুই অবশিষ্ট নেই আমার।কণা আমি আমার সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তোমার ঘুমন্ত মনটাকে জাগাতে চেয়ে ছিলাম।কিন্তু তুমি আমার সেই ডাককে একটা পাগলের প্রলাপ বলে উপেক্ষা করে তোমার ঠোঁটে ফুটে উঠে ছিলো কৌতুহলের হাসি। কণা আমার মনের মধ্যে একটা সুন্দর সিংহাসন ছিলো সেখানে আমি তোমাকে বসিয়ে কত নানান রঙ্গের স্বপ্ন দেখতাম। তোমাকে আমি লাল বেনারসী শাড়ি পরিয়ে হাতে লাল মেহদী দিয়ে আমার মনের সিংহাসনে আপন মনে তোমাকে সাজাতাম
কিন্তু হঠাৎ আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো।স্বপ্ন আজ শুধু স্বপ্ন হয়ে রয়ে গেলো।কণা আমার জীবন আকাশের সূর্য্যের আলোটা যখন নিভে যাচ্ছে তখন তুমি আমার জীবনে আসছো।কণা এলেই যদি, কেন শেষ বেলাতে ? কণা আমার জীবন আকাশের সূর্য্যটা এখন আর প্রচন্ড কিরণ দিতে পারবে না।আমি তোমাকে ভালো বাসতাম এখনো বাসি কিন্তু আজ আমি তোমাকে গ্রহন করতে পারছি না।
কণা আমি জানি আজ আমার এই চিঠিটা পড়ে তোমার মনের কোন এক কোনে আমার ছবিটা ভেসে উঠবে। কণা আমি তোমাকে যতটুকু ভালোবেসে ছিলাম।আমি জানিনা তোমাকে আমার জীবনের চাইতে আর কেউ এত বেশি ভালোবাসতে পারবে কিনা। কণা আজ আমার অনেক কিছু তোমাকে বলতে ইচ্ছে করছে কিন্তু আমার বলার সে অধিকার আজ আর নেই বিধাতা কেড়ে নিলো। কণা তুমি কেন সে দিন আমাকে ফিরিয়ে দিয়ে ছিলে ? আজ আবার কেন তোমার জীবনে আমার মত হতভাগাকে স্থান দিয়ে তোমার জীবনটা কে নষ্ট করতে চেয়েছিলে
নাকি আমার সাথে ক্ষনিকের জন্য অভিনয় করে পৃথিবীর সমস্ত নারী জাতিকে কলংকিত করতে চেয়েছিলে ? কণা সব সুখ মিলনে হয় না। কিছু সুখ বিরহেতে পাওয়া যায় আবার সব ফুল কখনো ফোটে না কিছু ফুল কোঁড়িতেই ঝরে যায়। আমার জীবনটা ও অকালে ঝরে যাওয়া কোঁড়ির মত ঝরে গেলো।তোমার আমার মিলন আর হলো না। কণা তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো তাহলে আমাকে ভুলে যেও।
জীবনটা কে আবার নতুন করে গড়ে তোল।কণা আমার জীবনের শেষ লগ্নে তোমাকে দোয়া করি তুমি যেন সুখি হও।তুমি যখন আমার এই চিঠিটা পড়বে তখন আমি অনেক অনেক দুরে যেখান থেকে মানুষ আর কখনও ফিরে আসেনা ।সুন্দর মানুষ সকল প্রেরনার উৎস তাই তোমাকে বলছি নির্জন ছেড়ে লোকালয়ের মধ্যে চলে এসো জীবনটা বুঝতে শিখো ।
কণা এটাই আমার জীবনের শেষ চিঠি।তোমাকে আমি আর কখনও বিরক্ত করবো না। আমি আর তোমার কলেজের সামনে গিয়ে দাঁড়াবো না
আর বেশি কিছু লিখে তোমাকে বিরক্ত করছিনা। কণা আমার জীবনের শেষ বেলাতে তোমার কাছে আমি হাত জোড় করে ক্ষমা চাচ্ছি পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও । আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি তাই তুমি আমাকে ক্ষমা করতে পারবে কিনা জানি না।কণা তুমি যদি আমাকে ক্ষমা করতে না পারো তবে যেন অভিশাপ দিও না ।
পরিশেষে আমার জীবনের সকল সুখ তোমার নামে উৎসর্গ করে তোমার সুখ কামনা করে শেষ করছি।
খোদা হাফে
ইতি
শিশির
[/center]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।