অভিমান ও ভালবাসা
রাগ আর অভিমান এর মধ্যে পার্থক্য আছে,
রাগের মাথায় অনাচার হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক কিন্তু অভিমানে অনাচার হয় না কারণ মানুষ তার অতি ভালবাসার মানুষের উপর ছাড়া অভিমান করে না l অভিমান ভালবাসা বাড়ায় আর রাগ বাড়ায় ঘৃনা, দুরত্ব, সুতরাং রাগ করার জন্য সম্পর্কের গভীরতা কম হলেও চলে l অভিমানী মানুষের জেদ থাকে প্রচন্ড তবে তা গঠনমূলক,রাগ করে মানুষ যুগ যুগ একে অন্যের মুখ পর্য্যন্ত না দেখে থাকতে পারে l অভিমান মানুষের ভালবাসাকে গাড় করে
যদিও দৈনন্দিন জীবনে অনেকে বুঝতে না পেরে অভিমানকে রাগ বলে সংঘায়িত করে থাকেন l আমি অজানা মানুষের সাথে কখনো অভিমান করি না, মাঝে মাঝে খুব রাগ হলে দুরত্ব বজায় রাখতে চেষ্টা করি যতক্ষণ না রাগ কমে,রাগী মানুষের আকাঙ্খা বেশি তাই বিচ্যুতি ঘটলে রাগ বেড়ে যায়. অভিমানী মানুষের চাহিদা কম .
আর এই কম চাহিদা অপূরণ হলে অভিমান বাড়ে .রাগ অবলীলায় ঝেড়ে ফেলা যায়, অভিমান্শুচক কথাবার্তা বলার সময় আমারকন্ঠ রোধ হয়ে আসে , কেন জানি না, নিজের অজান্তে হয় এটা l
অভিমানী মানুষ আমি অসম্ভব পছন্দ করি, বিশেষ করে এর সাথে যখন অনুযোগ থাকে তা আমাকে অনেক মজা দেয় যদিও আমার জীবনে অভিমান করার মানুষ খুব কম, আর যদি বুঝতে পারি আমার উপর কেউ অভিমান করেছে তাহলে আমি যে কোনো উপায়ে সেটা ভাঙ্গানোর চেষ্টা করি. কারণ
অভিমান বেশিদিন পুষতে দিতে নেই .
মাঝে মাঝে এমন হয়, যখন খুব অভিমান হলো কারো উপর কিন্তু সে বেমালুম উপেক্ষাই করে গেল , হয়তবা অনিচ্ছা কৃত , তারপরেও এই উপেক্ষা অসহ্যরকম পীড়া দেয় . তাই আমি অভিমানকে অনেক গুরুত্বের সাথে মূল্যায়ন করি, আর এর মূল্য হলো অনেক অনেক ভালবাসা....
রাগের মাথায় অনাচার হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক কিন্তু অভিমানে অনাচার হয় না কারণ মানুষ তার অতি ভালবাসার মানুষের উপর ছাড়া অভিমান করে না l অভিমান ভালবাসা বাড়ায় আর রাগ বাড়ায় ঘৃনা, দুরত্ব, সুতরাং রাগ করার জন্য সম্পর্কের গভীরতা কম হলেও চলে l অভিমানী মানুষের জেদ থাকে প্রচন্ড তবে তা গঠনমূলক,রাগ করে মানুষ যুগ যুগ একে অন্যের মুখ পর্য্যন্ত না দেখে থাকতে পারে l অভিমান মানুষের ভালবাসাকে গাড় করে
যদিও দৈনন্দিন জীবনে অনেকে বুঝতে না পেরে অভিমানকে রাগ বলে সংঘায়িত করে থাকেন l আমি অজানা মানুষের সাথে কখনো অভিমান করি না, মাঝে মাঝে খুব রাগ হলে দুরত্ব বজায় রাখতে চেষ্টা করি যতক্ষণ না রাগ কমে,রাগী মানুষের আকাঙ্খা বেশি তাই বিচ্যুতি ঘটলে রাগ বেড়ে যায়. অভিমানী মানুষের চাহিদা কম .
আর এই কম চাহিদা অপূরণ হলে অভিমান বাড়ে .রাগ অবলীলায় ঝেড়ে ফেলা যায়, অভিমান্শুচক কথাবার্তা বলার সময় আমারকন্ঠ রোধ হয়ে আসে , কেন জানি না, নিজের অজান্তে হয় এটা l
অভিমানী মানুষ আমি অসম্ভব পছন্দ করি, বিশেষ করে এর সাথে যখন অনুযোগ থাকে তা আমাকে অনেক মজা দেয় যদিও আমার জীবনে অভিমান করার মানুষ খুব কম, আর যদি বুঝতে পারি আমার উপর কেউ অভিমান করেছে তাহলে আমি যে কোনো উপায়ে সেটা ভাঙ্গানোর চেষ্টা করি. কারণ
অভিমান বেশিদিন পুষতে দিতে নেই .
মাঝে মাঝে এমন হয়, যখন খুব অভিমান হলো কারো উপর কিন্তু সে বেমালুম উপেক্ষাই করে গেল , হয়তবা অনিচ্ছা কৃত , তারপরেও এই উপেক্ষা অসহ্যরকম পীড়া দেয় . তাই আমি অভিমানকে অনেক গুরুত্বের সাথে মূল্যায়ন করি, আর এর মূল্য হলো অনেক অনেক ভালবাসা....
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৯/০৯/২০২৩অতীব হৃদয়গ্রাহী
-
ইবনে মিজান ০৬/০৪/২০১৮বেশ
-
আব্দুল হক ২৮/০৩/২০১৮জঠিল বিষয়!!
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/০৩/২০১৮বেশ তো!
-
মীর মুহাম্মাদ আলী ২৮/০৩/২০১৮অপূর্ব!