জীবন ও উপলব্দি
জন্ম যেমন সত্যি মৃত্যুও তেমন l যখন একটা শিশু ভুমিষ্ট হয় পরিপূর্ণ মানুষ হবার আগে সে জীবনটাকে উপলব্দি করতে পারে না l
খুব কম মানুষই তাড়াতাড়ি জীবনের কঠিন সত্যিগুলো আবিষ্কার করতে পারে ,যতদিনে নিজের সাথে বোঝাপড়া করে নেয় ততদিনে জীবনের যে স্বাদ সেটাও হয়তো বুঝে যায় l
মানুষ ততদিনই পৃথিবীতে বেঁচে থাকে যতদিন তার জীবনের স্বাদ পাওয়া না হয় l উপলব্দি বাল্য বয়সে কখনো আসে না,সেই বয়সেই আসে যখন একজন মানুষের জীবনের ফেলে আশা দিনগুলো স্মৃতি হয়ে যায় মানুষ কি পারে তার অতীত বদলাতে ? যদি সবাই সেটা পারতো তাহলে মানুষকে জীবনটা উপলব্দি করতেই অতগুলো দিন অপেক্ষা করতে হতো না l
এরপর আসে মৃত্যু ,আমি জন্ম দেখেছি অনেক ,কি উজ্জ্বল,হাসি মাখা,একটা ব্যাপার ফুটফুটে একটা প্রাণ আসে ,তার আশপাশের মানুষকে হাসিয়ে, জন্ম আর মৃত্যু ব্যাপার দুটোর মধ্যে একটা জায়গায় সাদৃশ্য আছে, দুটো সময়ে মানুষ বড়ো অসহায় থাকে l জন্মের সময় হাসিয়ে পৃথিবীতে আসে , মৃত্যুর সময় কাঁদিয়ে চলে যায়. জন্মের জন্য সবার সে কি অপেক্ষা, মৃত্যুর জন্য কোনো অপেক্ষা হয় না, জন্মের পর প্রতিদিন একটু একটু করে বড় হয় তারপর বড় হতে হতে আশপাশে অনেক চেনাশোনা বাড়তে থাকে কিন্তু এতসব কিছুর ভিড়েও একটা মানুষ প্রতিদিন একটু একটু করে জীবনের নিয়মে একা হয়ে পড়ে তারপর একদিন চলে যায়, এরপর সব স্মৃতি!
এই পৃথিবীতে একজন জীবিত মানুষের পক্ষে মৃত্যুর অভিজ্ঞতা করে সেটাকে কারো কাছে বর্ণনা করার মতো ক্ষমতা কখনো হয়না l বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থ থেকে ব্যাখ্যা পড়ে হয়তো বলতে পারে মৃত্যু এমন , মৃত্যুর পরে এমন হয়,l মৃত্যু বড় কঠিন নির্মম একটা ব্যাপার, মৃত্যু মানে সব কিছু শেষ, যেসব কবি সাহিত্যিক চলে গেছেন যদি তারা আবার জীবিত হবার সুযোগ পেতেন জানিনা কিভাবে সেই বর্ণনা দিতেন !!!
আমাদের জীবনের কিছু সত্যকে আমরা মোকাবেলা করতে চাইনা ,মনের ভিতরটায় সারাক্ষন যেন একটা ভয় কাজ করতে থাকে ,যেভাবে সব সাজানো আছে সেটা যদি ভেঙে যায় ! সম্মান,লোকপরিচয়, অবস্থান , এসব হারানোর ভয়ে ভয়ে মানুষ একদিন নিজেকেই হারিয়ে ফেলে এসবের ভিড়ে, সেদিন তাকে তার সম্মান লোকপরিচয়এসবও ছেড়ে যায়!
অনেকে ভুল করতে করতে মানুষ হয় ,আবার অনেকে মানুষ হতেগিয়ে ভুল করে l প্রত্যেকের চোখে একটা করে ভিন্ন রঙের চশমা পরিয়ে দেয়া হয় যে যেভাবে পৃথিবীটাকে দেখতে চায় সেভাবেই দেখতে পারে আর ওভাবেই বিচার করতে শেখে l কারো কাছে যেটা ভুল কারো কাছে সেটা শুদ্ধ l ভুল শুদ্ধের বিচারটা ব্যক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে,জীবনের এমন একটা সময়ও আসে যখন এইসব রং গুলো ধূসর সাদামাটা হয়ে আসে , সেদিন মানুষের কাছে সব রংই হবে একরকম, কালো , অন্ধকার ....গভীর অন্ধকার.....দম বন্ধ করা অন্ধকার......জীবন তো এমনই ....অর্থ খুঁজতে খুঁজতে পার হয়ে যায়....!
খুব কম মানুষই তাড়াতাড়ি জীবনের কঠিন সত্যিগুলো আবিষ্কার করতে পারে ,যতদিনে নিজের সাথে বোঝাপড়া করে নেয় ততদিনে জীবনের যে স্বাদ সেটাও হয়তো বুঝে যায় l
মানুষ ততদিনই পৃথিবীতে বেঁচে থাকে যতদিন তার জীবনের স্বাদ পাওয়া না হয় l উপলব্দি বাল্য বয়সে কখনো আসে না,সেই বয়সেই আসে যখন একজন মানুষের জীবনের ফেলে আশা দিনগুলো স্মৃতি হয়ে যায় মানুষ কি পারে তার অতীত বদলাতে ? যদি সবাই সেটা পারতো তাহলে মানুষকে জীবনটা উপলব্দি করতেই অতগুলো দিন অপেক্ষা করতে হতো না l
এরপর আসে মৃত্যু ,আমি জন্ম দেখেছি অনেক ,কি উজ্জ্বল,হাসি মাখা,একটা ব্যাপার ফুটফুটে একটা প্রাণ আসে ,তার আশপাশের মানুষকে হাসিয়ে, জন্ম আর মৃত্যু ব্যাপার দুটোর মধ্যে একটা জায়গায় সাদৃশ্য আছে, দুটো সময়ে মানুষ বড়ো অসহায় থাকে l জন্মের সময় হাসিয়ে পৃথিবীতে আসে , মৃত্যুর সময় কাঁদিয়ে চলে যায়. জন্মের জন্য সবার সে কি অপেক্ষা, মৃত্যুর জন্য কোনো অপেক্ষা হয় না, জন্মের পর প্রতিদিন একটু একটু করে বড় হয় তারপর বড় হতে হতে আশপাশে অনেক চেনাশোনা বাড়তে থাকে কিন্তু এতসব কিছুর ভিড়েও একটা মানুষ প্রতিদিন একটু একটু করে জীবনের নিয়মে একা হয়ে পড়ে তারপর একদিন চলে যায়, এরপর সব স্মৃতি!
এই পৃথিবীতে একজন জীবিত মানুষের পক্ষে মৃত্যুর অভিজ্ঞতা করে সেটাকে কারো কাছে বর্ণনা করার মতো ক্ষমতা কখনো হয়না l বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থ থেকে ব্যাখ্যা পড়ে হয়তো বলতে পারে মৃত্যু এমন , মৃত্যুর পরে এমন হয়,l মৃত্যু বড় কঠিন নির্মম একটা ব্যাপার, মৃত্যু মানে সব কিছু শেষ, যেসব কবি সাহিত্যিক চলে গেছেন যদি তারা আবার জীবিত হবার সুযোগ পেতেন জানিনা কিভাবে সেই বর্ণনা দিতেন !!!
আমাদের জীবনের কিছু সত্যকে আমরা মোকাবেলা করতে চাইনা ,মনের ভিতরটায় সারাক্ষন যেন একটা ভয় কাজ করতে থাকে ,যেভাবে সব সাজানো আছে সেটা যদি ভেঙে যায় ! সম্মান,লোকপরিচয়, অবস্থান , এসব হারানোর ভয়ে ভয়ে মানুষ একদিন নিজেকেই হারিয়ে ফেলে এসবের ভিড়ে, সেদিন তাকে তার সম্মান লোকপরিচয়এসবও ছেড়ে যায়!
অনেকে ভুল করতে করতে মানুষ হয় ,আবার অনেকে মানুষ হতেগিয়ে ভুল করে l প্রত্যেকের চোখে একটা করে ভিন্ন রঙের চশমা পরিয়ে দেয়া হয় যে যেভাবে পৃথিবীটাকে দেখতে চায় সেভাবেই দেখতে পারে আর ওভাবেই বিচার করতে শেখে l কারো কাছে যেটা ভুল কারো কাছে সেটা শুদ্ধ l ভুল শুদ্ধের বিচারটা ব্যক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে,জীবনের এমন একটা সময়ও আসে যখন এইসব রং গুলো ধূসর সাদামাটা হয়ে আসে , সেদিন মানুষের কাছে সব রংই হবে একরকম, কালো , অন্ধকার ....গভীর অন্ধকার.....দম বন্ধ করা অন্ধকার......জীবন তো এমনই ....অর্থ খুঁজতে খুঁজতে পার হয়ে যায়....!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৯/০৯/২০২৩মনসমৃদ্ধ লেখা
-
পবিত্র চক্রবর্তী ২২/০৪/২০১৮খুব ভালো