শকুন্তলার প্রেম -চোখের তারা
নাহ! আজ কবিতা লিখবো না। ব্যাকস্পেস টেনে দিয়েছি। আজ শুধু তোমাকে লিখবো। আমার জন্য ওই ভিড়ে তোমার চোখের তারার ঝিলিক বড় বেশি আকুল করে তোলে আমায়। শুধু একবার ফিরে চাইবে বলে তালগাছের মতো ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা তোমার কি চোখ এড়িয়ে যায়?
জানালার পূর্বপাশের বিশাল দীঘির পানির অদ্ভুত একটা গন্ধ নাকে এসে ঝাপটা মারে চিত্রার। সন্ধ্যার শীত বাতাসে ব্যাকুল সময়ে ওর চারপাশে কেবল অনন্তর চোখের তারার ঝলকানি দৃষ্টি উদাস করে দেয়। ওদের দুজনের তেমন খুব একটা স্মৃতি নেই।
'ফালতু' বলে গালি খেয়ে পুরো রাস্তা ও যেমন থম মেরে ছিল ঠিক ততোটাই প্রগলভ ছিল অনন্ত নিজেকে প্রকাশ করতে। যে বীরপুরুষ ভালোবাসি বলে চোখে চোখ রাখতে পারে না। তাকে ভালো না বেসে পারা যায় না। আর কেউ কি পারে? চিত্রা পারেনি।
চিত্রা শকুন্তলার দুস্মন্তের মতোই অনন্তকে ভালোবেসেছিল!
বি:দ্র:চিত্রা আর অনন্তকে নিয়ে ছোট ছোট বেশ কিছু কথা কাহিনি আছে। এসবের আলাদা করে নাম দেওয়া হয়নি। কখনো হয়তো বড় পরিসরে নাম আসবে।
জানালার পূর্বপাশের বিশাল দীঘির পানির অদ্ভুত একটা গন্ধ নাকে এসে ঝাপটা মারে চিত্রার। সন্ধ্যার শীত বাতাসে ব্যাকুল সময়ে ওর চারপাশে কেবল অনন্তর চোখের তারার ঝলকানি দৃষ্টি উদাস করে দেয়। ওদের দুজনের তেমন খুব একটা স্মৃতি নেই।
'ফালতু' বলে গালি খেয়ে পুরো রাস্তা ও যেমন থম মেরে ছিল ঠিক ততোটাই প্রগলভ ছিল অনন্ত নিজেকে প্রকাশ করতে। যে বীরপুরুষ ভালোবাসি বলে চোখে চোখ রাখতে পারে না। তাকে ভালো না বেসে পারা যায় না। আর কেউ কি পারে? চিত্রা পারেনি।
চিত্রা শকুন্তলার দুস্মন্তের মতোই অনন্তকে ভালোবেসেছিল!
বি:দ্র:চিত্রা আর অনন্তকে নিয়ে ছোট ছোট বেশ কিছু কথা কাহিনি আছে। এসবের আলাদা করে নাম দেওয়া হয়নি। কখনো হয়তো বড় পরিসরে নাম আসবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।