নীরব আঁধার
কী সব মেয়েদের সাথে যে তোর খাতির হয়!
তোর কোন মেয়ে পছন্দ করা লাগবে না। আমরাই তোর জন্যে মেয়ে পছন্দ করবো।
ওর হয়তো কোন বিশেষ একটি মেয়েকে মনে ধরেছিল। মেয়েটিকে ওর প্রিয়জনদেরও মনে ধরেছিল। তবে ও নিজে নিশ্চিত ছিল না। যার সঙ্গে নিত্যদিন ঝগড়া, অভিমান চলে তাকে ঠিক মনে ধরে কি না সে ব্যাপারে কেই বা নিশ্চিত হতে পারে। ওও পারে নি।
মেয়েটি খুব করে দেখতে চাইতো ওকে। ভার্সিটির বারান্দায় ওর অপেক্ষাতে প্রতি সকাল শুরু হতো মেয়েটির। দেখা হলে দু'জনেই হাসি লুকোতো।
যেনো 'অনেক দিনের পরে যেনো বৃষ্টি এলো।' এমনটিতো হবেই। ওদের আগের দিনের ঝগড়া মিটে যেতো পরের দিনের প্রথম দেখাতেই।
ভার্সিটির বাসটা এসে থামতো ঠিক নটায়। মেয়েটি হিসেব করে ডিপার্টমেন্টের সামনের করিডোরে দাঁড়াতো। ও যে পাশে দাঁড়াতো ছেলেটি বাস থেকে নামতো তার ঠিক উল্টো পাশে। নামার সময় বাসের নিচ দিয়ে ওর ঢ্যাঙ্গা শরীরের নিচের অংশটুুকু দেখা যেতো।
বেশ ভারী...ভেতরে এক্সটার্নাল ডিভাইস থাকতো ব্যাগ ভরা।
মেয়েটি আর ভাবতে পারে না।
কী হবে ভেবে...
যে দেশটিতে ছেলেটির যাবার কথা ছিল সেই দেশে আরেকজন গেছে। আর ছেলেটি চলে গেছে না ফেরার দেশে।
তোর কোন মেয়ে পছন্দ করা লাগবে না। আমরাই তোর জন্যে মেয়ে পছন্দ করবো।
ওর হয়তো কোন বিশেষ একটি মেয়েকে মনে ধরেছিল। মেয়েটিকে ওর প্রিয়জনদেরও মনে ধরেছিল। তবে ও নিজে নিশ্চিত ছিল না। যার সঙ্গে নিত্যদিন ঝগড়া, অভিমান চলে তাকে ঠিক মনে ধরে কি না সে ব্যাপারে কেই বা নিশ্চিত হতে পারে। ওও পারে নি।
মেয়েটি খুব করে দেখতে চাইতো ওকে। ভার্সিটির বারান্দায় ওর অপেক্ষাতে প্রতি সকাল শুরু হতো মেয়েটির। দেখা হলে দু'জনেই হাসি লুকোতো।
যেনো 'অনেক দিনের পরে যেনো বৃষ্টি এলো।' এমনটিতো হবেই। ওদের আগের দিনের ঝগড়া মিটে যেতো পরের দিনের প্রথম দেখাতেই।
ভার্সিটির বাসটা এসে থামতো ঠিক নটায়। মেয়েটি হিসেব করে ডিপার্টমেন্টের সামনের করিডোরে দাঁড়াতো। ও যে পাশে দাঁড়াতো ছেলেটি বাস থেকে নামতো তার ঠিক উল্টো পাশে। নামার সময় বাসের নিচ দিয়ে ওর ঢ্যাঙ্গা শরীরের নিচের অংশটুুকু দেখা যেতো।
বেশ ভারী...ভেতরে এক্সটার্নাল ডিভাইস থাকতো ব্যাগ ভরা।
মেয়েটি আর ভাবতে পারে না।
কী হবে ভেবে...
যে দেশটিতে ছেলেটির যাবার কথা ছিল সেই দেশে আরেকজন গেছে। আর ছেলেটি চলে গেছে না ফেরার দেশে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
sudipta chowdhury ২৯/১২/২০১৯When a person gets psychological pain from his/her very close person that person's world transfers into hidden dark world where he/she is the only one person lives.
-
মোঃ বুলবুল হোসেন ০৬/১২/২০১৯সুন্দর কাব্য