নুয়ে পড়া
হঠাৎ জেগে উঠার মতো
আড়াল করে রাখা
সাদা দেয়াল আর সাদা
পর্দার সবটুকু
নিয়ে জেগে উঠে রঙিন
দ্বীপের মতো চর -
মনের কিছুটা আর
চোখের কিছুটা নিয়ে।
অনেকটা পথ হেটে এসে
জীবনের অংকের
হিসাবগুলো পায়ে পায়ে
উল্টোভাবে পেছনে ফেলে
রেখে দেয়া আবেগের
কিছুটা নিয়ে যেন
অজানা প্রার্থনার মতোই
হঠাৎ সামনে তাকায়।
ধীরে ধীরে নুয়ে পড়ে
শেষ হয়েও না শেষ
হওয়া কথাগুলো।
কিছুটা মন দিয়ে তার
শোনে আর
কিছুটা চোখ দিয়ে।
মুখ ঘুরিয়ে পেছনে তাকায়,
নীরবতা দিয়েই
কথা বলে যায়
দুই প্রান্তরে, অবলীলায়।
হাতের ছোঁয়া হাতের ইশারার
মতোই বলে দেয় কখন
কোথায় যেতে হবে,
কি ভাষায় কতটা কাছে
টানতে হবে।
কতটা নুয়ে পড়ে,
কতটা মিশে গিয়ে
হারিয়ে ফেলে খুঁজে
পেতে হবে
নিজেকে, অন্য কোথাও।
হাত বাড়িয়ে দেয় -
যতটুকু এগিয়ে গেলে
শীতলতা বয়ে যায়
শিরা উপশিরা দিয়ে,
তার কাছাকাছি গিয়ে
জোর করে লুকোনো
কথাগুলোই বলে ফেলে।
সপ্নের মতোই মনে
হতে হতে জেগে উঠে
সব, হঠাৎ।
ক্লান্ত স্মৃতিরা ঘেমে উঠে,
নতুন সময় আসে নুয়ে পড়ার,
দ্বীপের মতো
সেই সাদা আঙিনায়।
এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে
থাকতে থাকতে ,
শূন্যতার সাথে মিলে যায়
পূর্ণতার বেমিলগুলো।
উঠে আসে চটপট,
একটু করে দেখে নিয়ে
নিজের সবটুকু -
নুয়ে পড়ে আবারো
প্রশান্তির মতো।
সেই অল্প কিছু কথা,
অল্প কিছু ছোঁয়াতেই
কি সাবলীল ঘুরে যায়
জীবনের হিসাব।
বিশ্বাসের প্রায় সবটুকুই নিয়ে
বারবার জীবন হয়তো
সেই নুয়েই পড়তে চায়।
জেনে কিংবা না জেনে।
কারনে কিংবা তেমন
কোনো কারন ছাড়াই।
আড়াল করে রাখা
সাদা দেয়াল আর সাদা
পর্দার সবটুকু
নিয়ে জেগে উঠে রঙিন
দ্বীপের মতো চর -
মনের কিছুটা আর
চোখের কিছুটা নিয়ে।
অনেকটা পথ হেটে এসে
জীবনের অংকের
হিসাবগুলো পায়ে পায়ে
উল্টোভাবে পেছনে ফেলে
রেখে দেয়া আবেগের
কিছুটা নিয়ে যেন
অজানা প্রার্থনার মতোই
হঠাৎ সামনে তাকায়।
ধীরে ধীরে নুয়ে পড়ে
শেষ হয়েও না শেষ
হওয়া কথাগুলো।
কিছুটা মন দিয়ে তার
শোনে আর
কিছুটা চোখ দিয়ে।
মুখ ঘুরিয়ে পেছনে তাকায়,
নীরবতা দিয়েই
কথা বলে যায়
দুই প্রান্তরে, অবলীলায়।
হাতের ছোঁয়া হাতের ইশারার
মতোই বলে দেয় কখন
কোথায় যেতে হবে,
কি ভাষায় কতটা কাছে
টানতে হবে।
কতটা নুয়ে পড়ে,
কতটা মিশে গিয়ে
হারিয়ে ফেলে খুঁজে
পেতে হবে
নিজেকে, অন্য কোথাও।
হাত বাড়িয়ে দেয় -
যতটুকু এগিয়ে গেলে
শীতলতা বয়ে যায়
শিরা উপশিরা দিয়ে,
তার কাছাকাছি গিয়ে
জোর করে লুকোনো
কথাগুলোই বলে ফেলে।
সপ্নের মতোই মনে
হতে হতে জেগে উঠে
সব, হঠাৎ।
ক্লান্ত স্মৃতিরা ঘেমে উঠে,
নতুন সময় আসে নুয়ে পড়ার,
দ্বীপের মতো
সেই সাদা আঙিনায়।
এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে
থাকতে থাকতে ,
শূন্যতার সাথে মিলে যায়
পূর্ণতার বেমিলগুলো।
উঠে আসে চটপট,
একটু করে দেখে নিয়ে
নিজের সবটুকু -
নুয়ে পড়ে আবারো
প্রশান্তির মতো।
সেই অল্প কিছু কথা,
অল্প কিছু ছোঁয়াতেই
কি সাবলীল ঘুরে যায়
জীবনের হিসাব।
বিশ্বাসের প্রায় সবটুকুই নিয়ে
বারবার জীবন হয়তো
সেই নুয়েই পড়তে চায়।
জেনে কিংবা না জেনে।
কারনে কিংবা তেমন
কোনো কারন ছাড়াই।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ২১/০১/২০১৭
-
আশুতোষ দালাল ১৮/০১/২০১৭অসাধরণ!!!! কবি ...
-
jannatul ripa ১৭/০১/২০১৭অপূর্বময় কথামালা কবি,, ভালো লাগল
-
পরশ ১৭/০১/২০১৭অপুর্ব ভাই
-
ফয়জুল মহী ১৭/০১/২০১৭দীপ্তিশিীল রচনা শৈলী
-
আরিফ মুহাম্মদ ১৭/০১/২০১৭বিষয় বস্তু সুন্দর। ভাবনা গুলো সুন্দর তবে মনে হয় বাঁধন টা আরো শক্ত হতে পারতো। ধন্যবাদ ভাই।
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ১৭/০১/২০১৭মুগ্ধ হলাম। শুভেচ্ছা।
-
কাকলি মল্লিক ১৬/০১/২০১৭হয়তো............ভালো।
-
Abheek ১৬/০১/২০১৭সুন্দর!
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৬/০১/২০১৭সবাই নুয়ে পড়ে না।
শুভ কামনা।