না বলা কফিনের গল্প
ঠিক জানি না, কতদিন বা কতবছর আগে আমি এমন ছিলাম?
আজ কেমন জানি সব উলটপালট লাগে নিজেকে।
একটা ছোট্ট স্বপ্ন! সেটা আর কী এমন?
ঘুম ভাঙাটা কেমন জানি ইদানিং স্বাভাবিক কোন ব্যাপার না।
কী যেন অদ্ভুত ব্যাপার!
আমি ঠিক জানি কেমন উদ্ভুত ব্যপার।
দু একবার বলেছিলামও বটে।
সে বলার কোনো গুরুত্ব কখনো হয়তো পাইনি দৃশ্যমান।
তবে হয়তো মনে মনে মনের অজান্তে কিছু দৃশ্যমান থাকে। তেমনি হয়তো সে গুরুত্ব।
আমি খুব বেশি কিছু দেখি না।
এই দেখি একটা লাশ, সাদা কাপড় আর কফিনের মাঝে ঘুমাচ্ছি।
অবাক হই না এখন আর।
কেননা যার অবাক হওয়ার মত সব কিছুই দূরে চলে যায় তার অবাক হওয়া একপ্রকার দুশ্চিন্তা।
তবে ইদানিং এ দুশ্চিন্তা খুব বেশিই জ্বালাচ্ছে।
বায়ু,মাটি, পানি,আকাশ প্রকৃতির বিশুদ্ধ উপাদান গুলো কেমন জানি আমার কাছে বিশ্রী আর অপ্রয়োজনীয় মনে হয়।
হয়তো উদ্ভুত সব রাতের ঘুম ভাঙা গল্প এমনই হয়।
প্রথম যেদিন এ উদ্ভুত গল্পে ঘুম ভেঙেছিল সেদিন রাত দেড়টা। আর আমি তখনই গল্পের কফিনে থাকা আত্মাকে গল্প বলার জন্য চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু, কফিনের আত্মা তো আর রাতের বেলা ঘুম ভেঙে আমার অদ্ভুত গল্প শুনবে না।
যাই হোক কফিনের আত্মাকে সবশেষ বলা হয়েছিলো পর দিন দুপুরে......
জীবন আর ঘুম ভাঙার গল্প বোধ হয় এমনই হয়।
আর ভালোবাসা সেখানে অসম্ভব দেয়াল হয়ে দাড়ায়।
সত্যি বলতে কি ভালোবাসায় অসম্ভব বলে কিছু নেই।
যা আছে তা দাম্ভিকতা আর অহংকার তার সাথে সম্মানের বড়াই.........
যদি এসব কিছু বাদ দিয়ে আমি বাকি সব নিয়ে বলি তাহলে বলবো কিছু গল্প কফিনের ভেতরই মারা যায়.......
কেননা কফিনের মাঝেও কাঠের তারতম্য থাকে। সে কাঠের ও সম্মান আর অতীত থাকে। যা তার অতীত কে বার বার মনে করতে বাধ্য করে। কফিনের ভেতরে ঘুমন্ত কেউ তুমি নামক জাগ্রত সত্ত্বাকে হত্যা করতে নিজেকে হত্যা করতে হয়।
এখন সেই কফিনের ভেতরে থাকা সত্ত্বার কাছে নিজেক রোজ ছটফটিয়ে হত্যা করে যাই।
এ এক নিষ্ঠুর পৈশাচিক আনন্দের খেলা......
আজ কেমন জানি সব উলটপালট লাগে নিজেকে।
একটা ছোট্ট স্বপ্ন! সেটা আর কী এমন?
ঘুম ভাঙাটা কেমন জানি ইদানিং স্বাভাবিক কোন ব্যাপার না।
কী যেন অদ্ভুত ব্যাপার!
আমি ঠিক জানি কেমন উদ্ভুত ব্যপার।
দু একবার বলেছিলামও বটে।
সে বলার কোনো গুরুত্ব কখনো হয়তো পাইনি দৃশ্যমান।
তবে হয়তো মনে মনে মনের অজান্তে কিছু দৃশ্যমান থাকে। তেমনি হয়তো সে গুরুত্ব।
আমি খুব বেশি কিছু দেখি না।
এই দেখি একটা লাশ, সাদা কাপড় আর কফিনের মাঝে ঘুমাচ্ছি।
অবাক হই না এখন আর।
কেননা যার অবাক হওয়ার মত সব কিছুই দূরে চলে যায় তার অবাক হওয়া একপ্রকার দুশ্চিন্তা।
তবে ইদানিং এ দুশ্চিন্তা খুব বেশিই জ্বালাচ্ছে।
বায়ু,মাটি, পানি,আকাশ প্রকৃতির বিশুদ্ধ উপাদান গুলো কেমন জানি আমার কাছে বিশ্রী আর অপ্রয়োজনীয় মনে হয়।
হয়তো উদ্ভুত সব রাতের ঘুম ভাঙা গল্প এমনই হয়।
প্রথম যেদিন এ উদ্ভুত গল্পে ঘুম ভেঙেছিল সেদিন রাত দেড়টা। আর আমি তখনই গল্পের কফিনে থাকা আত্মাকে গল্প বলার জন্য চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু, কফিনের আত্মা তো আর রাতের বেলা ঘুম ভেঙে আমার অদ্ভুত গল্প শুনবে না।
যাই হোক কফিনের আত্মাকে সবশেষ বলা হয়েছিলো পর দিন দুপুরে......
জীবন আর ঘুম ভাঙার গল্প বোধ হয় এমনই হয়।
আর ভালোবাসা সেখানে অসম্ভব দেয়াল হয়ে দাড়ায়।
সত্যি বলতে কি ভালোবাসায় অসম্ভব বলে কিছু নেই।
যা আছে তা দাম্ভিকতা আর অহংকার তার সাথে সম্মানের বড়াই.........
যদি এসব কিছু বাদ দিয়ে আমি বাকি সব নিয়ে বলি তাহলে বলবো কিছু গল্প কফিনের ভেতরই মারা যায়.......
কেননা কফিনের মাঝেও কাঠের তারতম্য থাকে। সে কাঠের ও সম্মান আর অতীত থাকে। যা তার অতীত কে বার বার মনে করতে বাধ্য করে। কফিনের ভেতরে ঘুমন্ত কেউ তুমি নামক জাগ্রত সত্ত্বাকে হত্যা করতে নিজেকে হত্যা করতে হয়।
এখন সেই কফিনের ভেতরে থাকা সত্ত্বার কাছে নিজেক রোজ ছটফটিয়ে হত্যা করে যাই।
এ এক নিষ্ঠুর পৈশাচিক আনন্দের খেলা......
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।