অস্থায়ী দোকান ঘর
বর্ষা এলেই রাস্তার পাশে গড়ে উঠে অস্থায়ী দোকান ঘর
উদ্দ্যাম হাওয়ায় তা বারবার দোলে উঠে
অসংখ্য মানুষের আনাগোনা বেড়ে যায় তখন
সারি সারি নৌকা বাধা থাকে ঘাটে।
বিশাল হাওরের শেষ প্রান্তের এ অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো
বর্ষা শেষ হলেই আবার উঠে যায়,
মানুষের আনাগোনা থাকেনা তখন।
মাইলের পর মাইল কিছুদিন পূর্বেও যেখানে
সোনার ধানে ভরপুর ছিল
আজ সেখানে অথৈ পানি,
প্রকৃতির অপূর্ব লীলাখেলায়
কেবল হাওর পাড়ের মানুষেরই প্রাণ জুড়ায়।
কাক ডাকা ভোরে এই জনমানবহীন রাস্তার পাশে
অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো তখন অন্যরকম মনে হয়।
শতাব্দীর পদচিন্হ একেঁ দিয়ে
আবার মিশে যায় কোথায়
বিশাল জলরাশি, নিবীর মায়াঘেরা দূরের সবুজ গ্রাম
ডিঙ্গি নৌকায় মাছ ধরা
প্রশান্ত সকালের স্নিগ্ধ রুপ
এগুলো হাওর এলাকার প্রাণ।
দূরের আকাশের উড়ন্ত পাখিরা
এই মেঘ, এই বৃষ্টি আবার রোদ্দুর
অজানা স্বপ্ন ভেলার খেলা চলতে থাকে রাতদিন।
এই অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো
আমার কাছে অনেক আপন মনে হয়
সুশীতল বাতাস
গরম চায়ে চুমুক আর বসে আড্ডা
অনন্ত প্রাণে জুড়ায় মনের জ্বালা।
উদ্দ্যাম হাওয়ায় তা বারবার দোলে উঠে
অসংখ্য মানুষের আনাগোনা বেড়ে যায় তখন
সারি সারি নৌকা বাধা থাকে ঘাটে।
বিশাল হাওরের শেষ প্রান্তের এ অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো
বর্ষা শেষ হলেই আবার উঠে যায়,
মানুষের আনাগোনা থাকেনা তখন।
মাইলের পর মাইল কিছুদিন পূর্বেও যেখানে
সোনার ধানে ভরপুর ছিল
আজ সেখানে অথৈ পানি,
প্রকৃতির অপূর্ব লীলাখেলায়
কেবল হাওর পাড়ের মানুষেরই প্রাণ জুড়ায়।
কাক ডাকা ভোরে এই জনমানবহীন রাস্তার পাশে
অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো তখন অন্যরকম মনে হয়।
শতাব্দীর পদচিন্হ একেঁ দিয়ে
আবার মিশে যায় কোথায়
বিশাল জলরাশি, নিবীর মায়াঘেরা দূরের সবুজ গ্রাম
ডিঙ্গি নৌকায় মাছ ধরা
প্রশান্ত সকালের স্নিগ্ধ রুপ
এগুলো হাওর এলাকার প্রাণ।
দূরের আকাশের উড়ন্ত পাখিরা
এই মেঘ, এই বৃষ্টি আবার রোদ্দুর
অজানা স্বপ্ন ভেলার খেলা চলতে থাকে রাতদিন।
এই অস্থায়ী দোকান ঘর গুলো
আমার কাছে অনেক আপন মনে হয়
সুশীতল বাতাস
গরম চায়ে চুমুক আর বসে আড্ডা
অনন্ত প্রাণে জুড়ায় মনের জ্বালা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শাহাদাত হোসেন রাতুল ০৫/০৬/২০১৫besh valo laglo
-
দেবাশিস্ ভট্টাচার্য্য ০৪/০৬/২০১৫শতাব্দীর পদচিহ্ন এঁকে দিয়ে
আবার মিশে যায় কোথায় ....
খুব ভাল লাগল লাইন টা...।