The Rape of the Lock
The Rape of the Lock
আলেকজান্ডার পোপ রচিত মক-হেরোয়িক ন্যারেটিভ কবিতা।
গতরাতে বেলিন্ডা দেরিতে ঘুমাতে যায়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই সে দিনের সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের জন্য তৈরী হতে থাকে। এদিকে রাতে স্বপ্নে তার গার্ডিয়ান সিল্ফ, অ্যারিয়েল তাকে সাবধান করে দিয়েছে যে সে দুর্ঘটনায় পতিত হবে। অবশ্য অ্যারিয়েল তাকে রক্ষা করতে সাধ্যমত চেষ্টা করবে। বেলিন্ডা সেসবে থোড়াই কর্ণপাত করে। টেমস নদীর তীরে অবস্থিত হ্যাম্পটোন কোর্ট প্যালেসে যাওয়ার পূর্বে সে ব্যাপক সাজসজ্জা করে। একেবারে যুদ্ধে যাওয়ার মত অবস্থা। হ্যাম্পটোন কোর্ট প্যালেসে একদল ধনীর দুলালের পার্টি দেওয়ার কথা। তার মধ্যে ব্যারন নামক এক যুবকও আছে। সে অবশ্য এরই মধ্যে বেলিন্ডার একগুচ্ছ চুল কেটে নেয়ার জন্য মনঃস্থির করেছে। সেজন্য সে ঘুম থেকে উঠেই লম্বা সময় ধরে প্রার্থনা করেছে এবং দেবতার তুষ্টির জন্য জান কোরবান করেছে। ধনীর দুলালেরা পার্টিতে গিয়েই তাস খেলার আয়োজন করে, লেখক যেটাকে যুদ্ধ বলে অভিহিত করেছেন। এরপরে চলল চা-চক্র। এরই মধ্যে ব্যারন কাঁচি হাতে প্রস্তুত। টানা তৃতীয়বারের চেষ্টায় সে বেলিন্ডার খোপা থেকে একগুচ্ছ চুল কেটে নিতে সক্ষম হয়। বিরাট সাফল্য। বেলিন্ডা রাগে আগুন। এদিকে বেলিন্ডার রাগের আগুনে ঘৃত্যাহুতি দিতে পেতাত্মা নৌম পাতালপুরিতে গিয়ে এক বস্তা দীর্ঘশ্বাস ও এক জার অশ্রু নিয়ে হাজির। অন্যদিকে ব্যারনের অপকর্মে সহায়তাকারী ক্লারিসা বেলিন্ডার রাগ মাটি করতে আদেশ দেয়। কিন্তু কে শোনে কার কথা। বেলিন্ডা তার বেণীর চুল উদ্ধার করতে এক তুঘলকি কান্ড শুরু করে। সবাই হাতাহাতিতে যোগ দেয়। এ মক যুদ্ধে তার চুল হারিয়ে যায়। লেখক বঞ্চিত-কুঞ্চিত বেলিন্ডাকে শান্তনা দিয়ে বলেছেন তার চুল স্বর্গে চলে গেছে যা তারকার হাতছানি হয়ে চিরকাল অমর হয়ে রবে। এই কাব্যে লেখক সাহিত্যের প্রচলিত মহাকাব্য ধারার ব্যঙ্গ করেছেন।
আলেকজান্ডার পোপ রচিত মক-হেরোয়িক ন্যারেটিভ কবিতা।
গতরাতে বেলিন্ডা দেরিতে ঘুমাতে যায়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই সে দিনের সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের জন্য তৈরী হতে থাকে। এদিকে রাতে স্বপ্নে তার গার্ডিয়ান সিল্ফ, অ্যারিয়েল তাকে সাবধান করে দিয়েছে যে সে দুর্ঘটনায় পতিত হবে। অবশ্য অ্যারিয়েল তাকে রক্ষা করতে সাধ্যমত চেষ্টা করবে। বেলিন্ডা সেসবে থোড়াই কর্ণপাত করে। টেমস নদীর তীরে অবস্থিত হ্যাম্পটোন কোর্ট প্যালেসে যাওয়ার পূর্বে সে ব্যাপক সাজসজ্জা করে। একেবারে যুদ্ধে যাওয়ার মত অবস্থা। হ্যাম্পটোন কোর্ট প্যালেসে একদল ধনীর দুলালের পার্টি দেওয়ার কথা। তার মধ্যে ব্যারন নামক এক যুবকও আছে। সে অবশ্য এরই মধ্যে বেলিন্ডার একগুচ্ছ চুল কেটে নেয়ার জন্য মনঃস্থির করেছে। সেজন্য সে ঘুম থেকে উঠেই লম্বা সময় ধরে প্রার্থনা করেছে এবং দেবতার তুষ্টির জন্য জান কোরবান করেছে। ধনীর দুলালেরা পার্টিতে গিয়েই তাস খেলার আয়োজন করে, লেখক যেটাকে যুদ্ধ বলে অভিহিত করেছেন। এরপরে চলল চা-চক্র। এরই মধ্যে ব্যারন কাঁচি হাতে প্রস্তুত। টানা তৃতীয়বারের চেষ্টায় সে বেলিন্ডার খোপা থেকে একগুচ্ছ চুল কেটে নিতে সক্ষম হয়। বিরাট সাফল্য। বেলিন্ডা রাগে আগুন। এদিকে বেলিন্ডার রাগের আগুনে ঘৃত্যাহুতি দিতে পেতাত্মা নৌম পাতালপুরিতে গিয়ে এক বস্তা দীর্ঘশ্বাস ও এক জার অশ্রু নিয়ে হাজির। অন্যদিকে ব্যারনের অপকর্মে সহায়তাকারী ক্লারিসা বেলিন্ডার রাগ মাটি করতে আদেশ দেয়। কিন্তু কে শোনে কার কথা। বেলিন্ডা তার বেণীর চুল উদ্ধার করতে এক তুঘলকি কান্ড শুরু করে। সবাই হাতাহাতিতে যোগ দেয়। এ মক যুদ্ধে তার চুল হারিয়ে যায়। লেখক বঞ্চিত-কুঞ্চিত বেলিন্ডাকে শান্তনা দিয়ে বলেছেন তার চুল স্বর্গে চলে গেছে যা তারকার হাতছানি হয়ে চিরকাল অমর হয়ে রবে। এই কাব্যে লেখক সাহিত্যের প্রচলিত মহাকাব্য ধারার ব্যঙ্গ করেছেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৮/১০/২০১৯
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৮/১০/২০১৯নাইস
-
আব্দুল হক ১৭/১০/২০১৯সুন্দর লিখা, ধন্যবাদ!
পড়তে ইচ্ছা করছে।