ডানায় ডানায় ওড়ে ভালবাসা
দিনরাত্রির আড়ালে আবডালে পাখির গানের সুর পৃথিবীর কূল ছাপিয়ে সেই নক্ষত্রের পারে বুঝি দুলে ওঠে। দূর আঁধারে তাই টিমটিম করে রাতজাগা পাখিকে ছন্দ জোগায় তারারা দুচোখ মেলে। পৃথিবীর পারে আস্বাদ করি বেলা অবেলায় সহিষ্ণু সরল মায়াময় ডাকাডাকি। আকাশের বুকে ছুটে ছুটে সাধ পূরন করে পাখি তার আহ্লাদ আকাঙ্ক্ষার। গানের গহিনে তুমুল আবেগ অনায়াসে ভেসে যায় পাহাড় থেকে সমতল, শহরতলী থেকে গঞ্জ। পুকুর নদীর কোল ছুঁয়ে ছেঁড়া ছেঁড়া রাঙা মেঘে ইচ্ছেমাফিক প্রহর যাপন তার জীবনের সাফল্য।
পাখি তুমি এমনি মায়া সাঁঝ সকালের, যাকে উজিয়ে যেতে পারেনা কোন বিশুদ্ধ প্রেমের কবিতা! কলস্বরে প্রচারিত কর অরুণাভ উষার আলোকময় বর্নের বর্ননা ।তোমার অনিন্দ্য সৌন্দর্যের কীর্তন করবে তেমন অভিধান কই! সার্থক শোভার ছোঁয়া ক্ষত সারিয়ে তোলে মনের ভেতরে। এটুকু জীবন দূর নীলিমায় সুদূরের স্বপ্ন চোখে নিয়ে স্বচ্ছন্দে নিজেকে ভাসাতে পারে আনন্দসমীরে। ঈশ্বরের ভালবাসা ছুঁয়েছে তার ডানা!
উড়ু উড়ু দুপুরের তন্দ্রালু নির্জনতা সমাপ্ত হয় একটি ঘুঘুর মরমিয়া স্বরে। মনে করিয়ে দেয় মধুর মুখচ্ছবির ব্যাকুল করা স্মৃতি। চোখ ভিজে আসে সেই ভালোবাসায়। সুখ হয়, আবার দুঃখও জাগে! উদাসীন কলমে লেখা বেদনার চিরকুটটি পৃথিবীলোকের বাইরে নিক্ষেপ করে আকাশপাখি। তার করুন চোখে উজাড় আত্মদানের কথা আছে। মন খারাপ যেন আতসবাজির মতো মিলিয়ে যায় নিমেষে।
নির্মল পায়রার বকবকমের সাথে আছে সেই ছেলেবেলাকার যোগাযোগ। বসন্তসখা পাখিটি যদি ফাগুন বার্তা দিকে দিকে পৌঁছে না দেয়, তাহলে জীবন যে সুরহারা হবে। বিশ্ব ডুবে যাবে বিশৃঙ্খল স্তব্ধতায়। চিত্ত উদ্বিগ্ন হয় বসন্তের বাঁশিহারা ভূলোকের কথা ভাবলে।
এই ধূলোমাটির সংসারে আমরা যে অলৌকিক মায়াবনবীথিতলে শীতল আবেগের সন্ধানে ছুটি, তা ব্যার্থ হোত পাখির কাকলিশূন্য হলে। বড় কাঙাল যে আমরা সেই টানের!
সোহাগিনী পাখির নরম লাবণ্য ছুঁয়ে দেয় আকাশের মন। তাই আকাশ ও পাখির প্রেম ছন্দে গাঁথা। আলোকিত স্বপ্ন দেখে পাখি তার খড়কুটোর শিল্প ঘেরা সুখী নীড়ে। শিল্পী পাখির মতো এমন নিশ্চিন্ত স্বপন সাজানোর কথা ভাবি আপন চরাচর গৃহে। সেখানে ইচ্ছে সুখের বাতাসে ভাসবে প্রেমের লাল নীল হলুদ পায়রা!
পাখি তুমি এমনি মায়া সাঁঝ সকালের, যাকে উজিয়ে যেতে পারেনা কোন বিশুদ্ধ প্রেমের কবিতা! কলস্বরে প্রচারিত কর অরুণাভ উষার আলোকময় বর্নের বর্ননা ।তোমার অনিন্দ্য সৌন্দর্যের কীর্তন করবে তেমন অভিধান কই! সার্থক শোভার ছোঁয়া ক্ষত সারিয়ে তোলে মনের ভেতরে। এটুকু জীবন দূর নীলিমায় সুদূরের স্বপ্ন চোখে নিয়ে স্বচ্ছন্দে নিজেকে ভাসাতে পারে আনন্দসমীরে। ঈশ্বরের ভালবাসা ছুঁয়েছে তার ডানা!
উড়ু উড়ু দুপুরের তন্দ্রালু নির্জনতা সমাপ্ত হয় একটি ঘুঘুর মরমিয়া স্বরে। মনে করিয়ে দেয় মধুর মুখচ্ছবির ব্যাকুল করা স্মৃতি। চোখ ভিজে আসে সেই ভালোবাসায়। সুখ হয়, আবার দুঃখও জাগে! উদাসীন কলমে লেখা বেদনার চিরকুটটি পৃথিবীলোকের বাইরে নিক্ষেপ করে আকাশপাখি। তার করুন চোখে উজাড় আত্মদানের কথা আছে। মন খারাপ যেন আতসবাজির মতো মিলিয়ে যায় নিমেষে।
নির্মল পায়রার বকবকমের সাথে আছে সেই ছেলেবেলাকার যোগাযোগ। বসন্তসখা পাখিটি যদি ফাগুন বার্তা দিকে দিকে পৌঁছে না দেয়, তাহলে জীবন যে সুরহারা হবে। বিশ্ব ডুবে যাবে বিশৃঙ্খল স্তব্ধতায়। চিত্ত উদ্বিগ্ন হয় বসন্তের বাঁশিহারা ভূলোকের কথা ভাবলে।
এই ধূলোমাটির সংসারে আমরা যে অলৌকিক মায়াবনবীথিতলে শীতল আবেগের সন্ধানে ছুটি, তা ব্যার্থ হোত পাখির কাকলিশূন্য হলে। বড় কাঙাল যে আমরা সেই টানের!
সোহাগিনী পাখির নরম লাবণ্য ছুঁয়ে দেয় আকাশের মন। তাই আকাশ ও পাখির প্রেম ছন্দে গাঁথা। আলোকিত স্বপ্ন দেখে পাখি তার খড়কুটোর শিল্প ঘেরা সুখী নীড়ে। শিল্পী পাখির মতো এমন নিশ্চিন্ত স্বপন সাজানোর কথা ভাবি আপন চরাচর গৃহে। সেখানে ইচ্ছে সুখের বাতাসে ভাসবে প্রেমের লাল নীল হলুদ পায়রা!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৯/০৯/২০১৮
-
সমির প্রামাণিক ৩০/০৭/২০১৮বাহ! খুব সুন্দর। বলাটা বেশ ভালো।
-
জহির রহমান ২২/০৭/২০১৮গদ্য কবিতার মত লাগলো। ভালো লেগেছে।
ড়
লা
ম