অল্পনা
অল্পনা তুমি যে আমার কল্পনা।
তুমি যে আমার কতো চেনা।
আমি তোমায় ছাড়া অন্য কাউকে চাইনা।
তুমি যে আমার অল্পনা।
তুমি যে আমার মনের ছবির আল্পনা।
তোমাকে ছাড়া আমি অন্য কিছু ভাবতে পারিনা।
তোমাকে দেখেছিলাম আমি আমার শৈশবে।
দেখেছিলাম তোমায় প্রথম কখন।
তা ভুলে গেছি আমি এখন।
মনে হয়, তোমাকে দেখেছিলাম আমি যখন।
প্রথমবার দেখেছিলাম যখন।
ভালোবাসা কি জিনিস বুঝিনি তখন।
মনের মানুষ কেমন হয়, বুঝিনি তখন।
মাঝে মাঝে তোমার সাথে দেখা হতো যখন।
জীবনের কিছু সময় তোমায় পাইনি।
হয়তোবা তোমায় খুঁজিনি।
তুমিও আমায় খোজনি।
কেটে গেলো অনেক দিন তখন।
হঠাৎ একদিন তোমার সাথে,
দেখা হল যখন ।
কত সুন্দর হয়েছ তুমি তখন।
সেই ছোট বেলার মতো তুমি নেই এখন।
অনেক পাল্টে গেছ তুমি এখন।
অনেকদিন পর বুঝতে পারলাম আমি এখন।
তুমি যে আমার কত আপন।
কত সুন্দর লাগছিল তোমায়।
তাকিয়ে দেখেছিলাম তোমায়।
হঠাৎ কিভাবে জানিনা তা।
তোমার ভালোবাসা জেগে গেলো মনে।
মন কিছু বুঝলনা।
কিছু জানতেও চাইলনা।
তুমি যে আমার অল্পনা।
তুমি যে আমার আল্পনা।
তুমি যে আমার মনের মাঝে একজনা।
তোমার ঠোট দুটো কত সুন্দর।
ঠোট দুটোতে দেখলে মনে হয়।
ঠোটে তোমার কলি ফোটেছে গোলাপের।
মুখেতে তোমার চাঁদ উঠেছে।
তাইতো তোমায় ভালো লেগেছে।
তুমি আমার কল্পনা।
অল্পনা ও আমার আল্পনা।
তুমি আমার জীবনের হঠাৎ দেখা কোন কল্পনা।
বা জীবনের পথে হাটার সময়,
পথের ধারে দেখা কোন কাশফুল।
পথ দিয়ে হাটার সময়।
তোমার সাথে হয়েছিল দেখা।
আর হয়তো হবেনা তোমার সাথে দেখা।
কোন পথে প্রান্তরে বা মাঠে।
অনেকদিন ধরে তোমার সাথে হয়না মোর দেখা।
হয়তোবা কোনদিন তোমার সাথে হতে পারে দেখা।
কোন দিঘির পারে, নদীর ধারে, তুমি বসে একা।
কোন বাড়ির উঠোনে,
যেখানে তুমি ছোট বেলায়।
খেলতে এক্কা দুক্কা।
হয়েও যেতে পারে তোমার সাথে দেখা।
কোন পৌষের সকালে।
তুমি গাছের শুঁকনো পাতায় আগুন ধরিয়ে।
গরম জামা গায়ে আছো জরিয়ে।
বসে আছো তুমি।
হালকা আগুনের উপর হাত বাড়িয়ে।
হাত দুটো একটু গরম হয়ে এলে।
গরম হাত ছুয়ে দিলে গালে।
ঠান্ডা যেনো না লাগে, গোলাপের মত গালে।
একটা পুলি পিঠা মুখে তুমি দিলে।
পিঠা ছুয়ে গেল তোমার ঠোট
দেখা হতে পারে কোন বৈশাখে।
বৈশাখের নবান্ন উৎসবে।
নতুন ধান উঠেছে কৃষকের ঘরে।
নতুন ধানের পিঠা হাতে নিয়ে।
তুমি বসে আছ, উঠোনের কিনারে।
হয়তোবা তোমার সাথে দেখা হতে পারে।
কোন এক দিনের দুপুরে।
স্নান করিতেছ তুমি পুকুরে।
আমি দাড়িয়ে আছি অনেকক্ষানি দূরে।
দূর থেকে দেখা যাচ্ছে তোমারে।
২২;৯/২০০৯
তুমি যে আমার কতো চেনা।
আমি তোমায় ছাড়া অন্য কাউকে চাইনা।
তুমি যে আমার অল্পনা।
তুমি যে আমার মনের ছবির আল্পনা।
তোমাকে ছাড়া আমি অন্য কিছু ভাবতে পারিনা।
তোমাকে দেখেছিলাম আমি আমার শৈশবে।
দেখেছিলাম তোমায় প্রথম কখন।
তা ভুলে গেছি আমি এখন।
মনে হয়, তোমাকে দেখেছিলাম আমি যখন।
প্রথমবার দেখেছিলাম যখন।
ভালোবাসা কি জিনিস বুঝিনি তখন।
মনের মানুষ কেমন হয়, বুঝিনি তখন।
মাঝে মাঝে তোমার সাথে দেখা হতো যখন।
জীবনের কিছু সময় তোমায় পাইনি।
হয়তোবা তোমায় খুঁজিনি।
তুমিও আমায় খোজনি।
কেটে গেলো অনেক দিন তখন।
হঠাৎ একদিন তোমার সাথে,
দেখা হল যখন ।
কত সুন্দর হয়েছ তুমি তখন।
সেই ছোট বেলার মতো তুমি নেই এখন।
অনেক পাল্টে গেছ তুমি এখন।
অনেকদিন পর বুঝতে পারলাম আমি এখন।
তুমি যে আমার কত আপন।
কত সুন্দর লাগছিল তোমায়।
তাকিয়ে দেখেছিলাম তোমায়।
হঠাৎ কিভাবে জানিনা তা।
তোমার ভালোবাসা জেগে গেলো মনে।
মন কিছু বুঝলনা।
কিছু জানতেও চাইলনা।
তুমি যে আমার অল্পনা।
তুমি যে আমার আল্পনা।
তুমি যে আমার মনের মাঝে একজনা।
তোমার ঠোট দুটো কত সুন্দর।
ঠোট দুটোতে দেখলে মনে হয়।
ঠোটে তোমার কলি ফোটেছে গোলাপের।
মুখেতে তোমার চাঁদ উঠেছে।
তাইতো তোমায় ভালো লেগেছে।
তুমি আমার কল্পনা।
অল্পনা ও আমার আল্পনা।
তুমি আমার জীবনের হঠাৎ দেখা কোন কল্পনা।
বা জীবনের পথে হাটার সময়,
পথের ধারে দেখা কোন কাশফুল।
পথ দিয়ে হাটার সময়।
তোমার সাথে হয়েছিল দেখা।
আর হয়তো হবেনা তোমার সাথে দেখা।
কোন পথে প্রান্তরে বা মাঠে।
অনেকদিন ধরে তোমার সাথে হয়না মোর দেখা।
হয়তোবা কোনদিন তোমার সাথে হতে পারে দেখা।
কোন দিঘির পারে, নদীর ধারে, তুমি বসে একা।
কোন বাড়ির উঠোনে,
যেখানে তুমি ছোট বেলায়।
খেলতে এক্কা দুক্কা।
হয়েও যেতে পারে তোমার সাথে দেখা।
কোন পৌষের সকালে।
তুমি গাছের শুঁকনো পাতায় আগুন ধরিয়ে।
গরম জামা গায়ে আছো জরিয়ে।
বসে আছো তুমি।
হালকা আগুনের উপর হাত বাড়িয়ে।
হাত দুটো একটু গরম হয়ে এলে।
গরম হাত ছুয়ে দিলে গালে।
ঠান্ডা যেনো না লাগে, গোলাপের মত গালে।
একটা পুলি পিঠা মুখে তুমি দিলে।
পিঠা ছুয়ে গেল তোমার ঠোট
দেখা হতে পারে কোন বৈশাখে।
বৈশাখের নবান্ন উৎসবে।
নতুন ধান উঠেছে কৃষকের ঘরে।
নতুন ধানের পিঠা হাতে নিয়ে।
তুমি বসে আছ, উঠোনের কিনারে।
হয়তোবা তোমার সাথে দেখা হতে পারে।
কোন এক দিনের দুপুরে।
স্নান করিতেছ তুমি পুকুরে।
আমি দাড়িয়ে আছি অনেকক্ষানি দূরে।
দূর থেকে দেখা যাচ্ছে তোমারে।
২২;৯/২০০৯
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা-আব্দুল কাদির মিয়া ০৬/১২/২০১৮valo
-
শেখ ফারুক হোসেন ০৪/১২/২০১৮খুব সুন্দর