ময়মনসিংহ জিলা স্কুল মসজিদ মোড়ে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
ময়মনসিংহ শহরের ময়মনসিংহ জিলা স্কুল মোড়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে জনমনে আতংকের সৃষ্টি হয়েছে। রাত ৩টার দিকে হঠা ৎ করে দোকানির চিৎকার শোনে আমরা ঘুম থেকে জাগি। এবং ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ কে খবর দেয়া হয়।
প্রথমে শহরের ইউনিট আসে। পানির স্বল্পতা দেখা দিলে তারা মুক্তাগাছা ইউনিট সহ ৪টি ইউনিট কে নিয়ে আসে। জেলা স্কুল পুকুর থেকে পানি সংগ্রহ করা হয়।
ক্ষয়ক্ষতি ♦
২টি তুলা, লেপ তুসকের দোকান। আর চায়ের দোকান পুরে ছাই হয়ে
গেছে। মোট ৫টি দোকানে আগুন লাগে।
তবে উৎপত্তিস্থান থেকে ২টি দোকান বেশি ক্ষতি হয়।বাকি ৩দোকান কে বাচানোর চেষ্টা করেছে।
বিশ্লেষণ ♦♦♦
ফায়ার সার্ভিসে আরো উন্নত সরঞ্জাম থাকলে হয়তো আরো ভালো হতো।
এলাকা বাসীকে দিতে হয়েছে লাইট। উন্নত লাইট সিস্টেম নাই তাদের।
নাই ওয়ারল্যাস সিস্টেম।।।
পরিস্থিতি==পরিস্থিতি কন্ট্রোল করতে একটু দেরি হয়েছে।ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আপ্রান চেষ্টা করে নিয়ন্ত্রণ করে।এলাকাবাসী তাদের সাহায্য করেছে প্রথম থেকেই।বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় অন্ধকার হয়ে যায়।তাই আলোর দরকার হয়।দোকানঘরের পিছনে সরু গলি হওয়ায় আলোর দরকার হয়। দরকার হয় অতিরিক্ত পানির।আরো গাড়ির সাথে ভিতরের কর্মী দের যোগাযোগ করতে প্রয়োজনীয় কিছু সরঞ্জাম ছিলো না ফায়ারিং কর্মীদের। তখন অন্য ইউনিট যোগ হয়। আগুনে পুরে গেছে দোকান গুলোর পণ্য ও আসবাবপত্র।
অসচেতন জীবন ই এই আগুনের কারন।
সাংবাদিক দের ভুয়া ব্যাখ্যা =====
=====================
তারা আগে তো আসেই নাই।।। মনে হয় কিছু শোনেই নি।
তারা আগুন নিবানোর সময়কে আগুন লাগার সময় বলেছে।
আরো বলেছে
এতে জনমনে আতংকের সৃষ্টি হয়েছে। তুলা, ওষুধ, মনিহারীসহ ১০টি দোকান পুড়ে গেছে।
এই লাইনে দোকান ই ছিলো ৫টি। ১০টি কিভাবে পুরবে????
কেনো এতো মিত্যাচার???
প্রথমে শহরের ইউনিট আসে। পানির স্বল্পতা দেখা দিলে তারা মুক্তাগাছা ইউনিট সহ ৪টি ইউনিট কে নিয়ে আসে। জেলা স্কুল পুকুর থেকে পানি সংগ্রহ করা হয়।
ক্ষয়ক্ষতি ♦
২টি তুলা, লেপ তুসকের দোকান। আর চায়ের দোকান পুরে ছাই হয়ে
গেছে। মোট ৫টি দোকানে আগুন লাগে।
তবে উৎপত্তিস্থান থেকে ২টি দোকান বেশি ক্ষতি হয়।বাকি ৩দোকান কে বাচানোর চেষ্টা করেছে।
বিশ্লেষণ ♦♦♦
ফায়ার সার্ভিসে আরো উন্নত সরঞ্জাম থাকলে হয়তো আরো ভালো হতো।
এলাকা বাসীকে দিতে হয়েছে লাইট। উন্নত লাইট সিস্টেম নাই তাদের।
নাই ওয়ারল্যাস সিস্টেম।।।
পরিস্থিতি==পরিস্থিতি কন্ট্রোল করতে একটু দেরি হয়েছে।ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আপ্রান চেষ্টা করে নিয়ন্ত্রণ করে।এলাকাবাসী তাদের সাহায্য করেছে প্রথম থেকেই।বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় অন্ধকার হয়ে যায়।তাই আলোর দরকার হয়।দোকানঘরের পিছনে সরু গলি হওয়ায় আলোর দরকার হয়। দরকার হয় অতিরিক্ত পানির।আরো গাড়ির সাথে ভিতরের কর্মী দের যোগাযোগ করতে প্রয়োজনীয় কিছু সরঞ্জাম ছিলো না ফায়ারিং কর্মীদের। তখন অন্য ইউনিট যোগ হয়। আগুনে পুরে গেছে দোকান গুলোর পণ্য ও আসবাবপত্র।
অসচেতন জীবন ই এই আগুনের কারন।
সাংবাদিক দের ভুয়া ব্যাখ্যা =====
=====================
তারা আগে তো আসেই নাই।।। মনে হয় কিছু শোনেই নি।
তারা আগুন নিবানোর সময়কে আগুন লাগার সময় বলেছে।
আরো বলেছে
এতে জনমনে আতংকের সৃষ্টি হয়েছে। তুলা, ওষুধ, মনিহারীসহ ১০টি দোকান পুড়ে গেছে।
এই লাইনে দোকান ই ছিলো ৫টি। ১০টি কিভাবে পুরবে????
কেনো এতো মিত্যাচার???
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দীপঙ্কর বেরা ০৫/০৩/২০১৮জানলাম
-
শাফিউল কায়েস ১২/০২/২০১৮সংবাদ লিখতে তো পয়সা লাগেনা
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১০/০২/২০১৮ধন্যবাদ ভাই।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ০৯/০২/২০১৮একটি তিল অতঃপর সেটাই হল তাল (সংবাদ)।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৮/০২/২০১৮ভালো বলেছেন।