কত কথা ছিল
কত কথা ছিল
- মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন
তোমার সঙ্গে অনেকদিন দেখা হয়না ভাবতেই ,
বুকের মধ্যে মুচড়ে উঠেছিলো।
কষ্টগুলো যেনো আঘাত করল বুকে,
ফেসবুক খুলেই সেখানে তোমাকে খুঁজি,
যদি তোমার মুখ দেখতে পাই।।
একটা চিঠি লিখে দিবো।
কত কথা থাকে,
কত কথা ছিল ,
এখনো অযত্নে অবহেলাতে ডাইরিতে লিখে রেখেছি,
কত কলমের কালি করেছি নষ্ট।
কত পৃষ্ঠা কাটাকুটি করে ছিরে ফেলেছি।
কত কথা লিখতে লিখতে বন্ধ করেছি লেখা।
কত কথা গোপনেই রেখে দিয়েছি।
তোমার জন্য যে কথা তুলে রেখেছি মনে।
সেটা তোমাকেই বলব,
অন্য কাউকে জানাবো কেন?
ডাইরিতে লিখলে অন্যকেউ দেখে ফেলবে তো।
দেখে ফেললে কেউ ,বাসি হয়ে যাবে কথা গুলো।
তাই লিখতে মনে চায়নি কোনদিন।
তোমার কথাগুলো লুকিয়েরেখেছি,
লুকিয়ে রেখেছি ঝিনুকের ভিতর মুক্তা যেমন থাকে।
যেমন করে মরুর বুকের নিচে,
লুকিয়ে থাকে সম্পদ আর খনিজ তেল।
আগ্নেয়গিরিতে থাকে গলিত লাভা।
তুমি তো তোমার মত করে হারিয়ে গেলে,
তাই তোমাকে স্বাধীনতা পূর্ণ করে দিলাম।
পুলিশের মত খুঁজে ধরতে যাইনি।
জানতে চাইনা কোথায় আছো,
এলেই নিকটে টেনে নিবো,
তুমি চোর নও ,
আমি পুলিশ তো ছিলাম না কোনকালে।
ধরে আনার প্রশ্ন তো উঠেনা ।
আমি আমজনতা ,
ধোঁকা খেয়ে আমি বেচে থাকি,
এটাই আমাদের রক্তের রক্তরস আর রক্তকণিকা
এটা আমাদের হৃৎপিন্ডের একটা অংশ হয়ে গেছে
ধোঁকা খেয়েই আমরা বাচি,
এটা দেহের অ্যান্টিবডি, হয়েগেছে।
আমলা মন্ত্রীদের কামলা হতে সাহায্য করে।
আমরা সব জায়গাতে ধোঁকা খেয়ে মানুষ হই
জন্ম নিবন্ধন থেকে শুরু করে।
পাবলিক টয়লেট,পাবলিক বাস আর পাবলিক হাসপাতাল
সবখানেই পাবলিক থেকেও ভোগ করে নেতারা,
আমরা তো ধোঁকা খেতেই জন্ম নিয়েছি।
প্রিয়া তুমি নতুন করে কি ধোঁকা দিবে?
ধোঁকা দিলেই দুঃখ কষ্ট পাবো ভেবেছ?
আরে ওটাই তো আমাদের বেচে থাকার মহৌষধ
ওটা দেহে ,মনে রোজ না থাকলে,
আমরা বাচতেই পারি না একসেকেন্ড।
যাও কতদূর যাবে।
বাচার জন্য দিয়ে যাও ধোঁকার ঔষধ।
যে ধোঁকা রক্তরসের প্রোটিনের মত কাজ করে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে,
আমাদের এখনো বোকা করে রেখেছে।
আমাদের করেছে বোকার মত ভদ্র জাতি,
কোন আন্দোলন করিনা নিজের জন্য।
প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ করে যে ধোঁকা,
তাইতো গরীবের লাগে না হাসপাতালে যাওয়া
গ্রামে উন্নত হাসপাতাল না হলেও চলে।
কারন নেতাগুলো রোজ তাদের দেয় ঔষধ,
ধোঁকা নামক ঔষদ রক্তে আছে তাদের।
আমিও তাদের একজন ।
তুমি কি জানো না?
আমিও যে আমজনতা ,
আমাদের কত কিছুই দেখতে হয়,
কত ধোঁকা হজম করি হজমের ঔষদ ছাড়াই
কত ধোঁকাবাজকে আমরা মাথায় তুলে নাচি।
কত ধোঁকাবাজের সাথে আমরা বাচি।
কত ধোঁকার শেষ হয় না হাজার বছরেও।
কত ধোঁকাবাজকে করেছি আমাদের নেতা,
আমাদের ভাই সেজে
কত লোক ধোঁকা দিলো মোদের।
আমরাও বহুবার ক্ষমা করেছি তাদের ,
কিছুই বলিনি ,কিছু বলব না ।
কত কথা বলার ছিল।
কত কিছু দিবে অঙ্গিকার করেও,
ধোঁকা দিলো যারা ,
সে ধোঁকা আমরা পেট ভরে খেয়েছি।
ধোঁকা খেয়ে তৃপ্তির সাথে ঢেকুর তুলেছি।
লোহার বদলে রাস্তাতে বাঁশ দিয়েছি,
ধোঁকা নয় সেটা ,মজা নিয়েছি ।
প্রিয়া তুমি আর কি দিবে?
কি আছে দেয়ার !
কি আছে তোমার?!!
- মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন
তোমার সঙ্গে অনেকদিন দেখা হয়না ভাবতেই ,
বুকের মধ্যে মুচড়ে উঠেছিলো।
কষ্টগুলো যেনো আঘাত করল বুকে,
ফেসবুক খুলেই সেখানে তোমাকে খুঁজি,
যদি তোমার মুখ দেখতে পাই।।
একটা চিঠি লিখে দিবো।
কত কথা থাকে,
কত কথা ছিল ,
এখনো অযত্নে অবহেলাতে ডাইরিতে লিখে রেখেছি,
কত কলমের কালি করেছি নষ্ট।
কত পৃষ্ঠা কাটাকুটি করে ছিরে ফেলেছি।
কত কথা লিখতে লিখতে বন্ধ করেছি লেখা।
কত কথা গোপনেই রেখে দিয়েছি।
তোমার জন্য যে কথা তুলে রেখেছি মনে।
সেটা তোমাকেই বলব,
অন্য কাউকে জানাবো কেন?
ডাইরিতে লিখলে অন্যকেউ দেখে ফেলবে তো।
দেখে ফেললে কেউ ,বাসি হয়ে যাবে কথা গুলো।
তাই লিখতে মনে চায়নি কোনদিন।
তোমার কথাগুলো লুকিয়েরেখেছি,
লুকিয়ে রেখেছি ঝিনুকের ভিতর মুক্তা যেমন থাকে।
যেমন করে মরুর বুকের নিচে,
লুকিয়ে থাকে সম্পদ আর খনিজ তেল।
আগ্নেয়গিরিতে থাকে গলিত লাভা।
তুমি তো তোমার মত করে হারিয়ে গেলে,
তাই তোমাকে স্বাধীনতা পূর্ণ করে দিলাম।
পুলিশের মত খুঁজে ধরতে যাইনি।
জানতে চাইনা কোথায় আছো,
এলেই নিকটে টেনে নিবো,
তুমি চোর নও ,
আমি পুলিশ তো ছিলাম না কোনকালে।
ধরে আনার প্রশ্ন তো উঠেনা ।
আমি আমজনতা ,
ধোঁকা খেয়ে আমি বেচে থাকি,
এটাই আমাদের রক্তের রক্তরস আর রক্তকণিকা
এটা আমাদের হৃৎপিন্ডের একটা অংশ হয়ে গেছে
ধোঁকা খেয়েই আমরা বাচি,
এটা দেহের অ্যান্টিবডি, হয়েগেছে।
আমলা মন্ত্রীদের কামলা হতে সাহায্য করে।
আমরা সব জায়গাতে ধোঁকা খেয়ে মানুষ হই
জন্ম নিবন্ধন থেকে শুরু করে।
পাবলিক টয়লেট,পাবলিক বাস আর পাবলিক হাসপাতাল
সবখানেই পাবলিক থেকেও ভোগ করে নেতারা,
আমরা তো ধোঁকা খেতেই জন্ম নিয়েছি।
প্রিয়া তুমি নতুন করে কি ধোঁকা দিবে?
ধোঁকা দিলেই দুঃখ কষ্ট পাবো ভেবেছ?
আরে ওটাই তো আমাদের বেচে থাকার মহৌষধ
ওটা দেহে ,মনে রোজ না থাকলে,
আমরা বাচতেই পারি না একসেকেন্ড।
যাও কতদূর যাবে।
বাচার জন্য দিয়ে যাও ধোঁকার ঔষধ।
যে ধোঁকা রক্তরসের প্রোটিনের মত কাজ করে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে,
আমাদের এখনো বোকা করে রেখেছে।
আমাদের করেছে বোকার মত ভদ্র জাতি,
কোন আন্দোলন করিনা নিজের জন্য।
প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ করে যে ধোঁকা,
তাইতো গরীবের লাগে না হাসপাতালে যাওয়া
গ্রামে উন্নত হাসপাতাল না হলেও চলে।
কারন নেতাগুলো রোজ তাদের দেয় ঔষধ,
ধোঁকা নামক ঔষদ রক্তে আছে তাদের।
আমিও তাদের একজন ।
তুমি কি জানো না?
আমিও যে আমজনতা ,
আমাদের কত কিছুই দেখতে হয়,
কত ধোঁকা হজম করি হজমের ঔষদ ছাড়াই
কত ধোঁকাবাজকে আমরা মাথায় তুলে নাচি।
কত ধোঁকাবাজের সাথে আমরা বাচি।
কত ধোঁকার শেষ হয় না হাজার বছরেও।
কত ধোঁকাবাজকে করেছি আমাদের নেতা,
আমাদের ভাই সেজে
কত লোক ধোঁকা দিলো মোদের।
আমরাও বহুবার ক্ষমা করেছি তাদের ,
কিছুই বলিনি ,কিছু বলব না ।
কত কথা বলার ছিল।
কত কিছু দিবে অঙ্গিকার করেও,
ধোঁকা দিলো যারা ,
সে ধোঁকা আমরা পেট ভরে খেয়েছি।
ধোঁকা খেয়ে তৃপ্তির সাথে ঢেকুর তুলেছি।
লোহার বদলে রাস্তাতে বাঁশ দিয়েছি,
ধোঁকা নয় সেটা ,মজা নিয়েছি ।
প্রিয়া তুমি আর কি দিবে?
কি আছে দেয়ার !
কি আছে তোমার?!!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ০৬/০৪/২০১৭
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৬/০৪/২০১৭সকলে ভালোবাসার মূল্য বোঝে না।
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৬/০৪/২০১৭খুব ভালো লাগলো।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০৬/০৪/২০১৭ওহ! দারুণ দিয়েছ
বস!!!!
একটু তথ্য।।
সেটা হল এটা একটা রূপক কবিতা।।।
অন্যকিছু তুলে ধরেছি।।।।
ভালবাসা টা মেকি