আমার শৈশবের গ্রাম
আমার শৈশবের গ্রাম
- মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন
ওইখানের ঐ পুকুরের স্বচ্ছ ধারার জল
ভীষন ভাল ছিল ,বল,?
তারই পাশে ঐ অরন্যের ফুল ।
বন্য পাখিদের দল।
ভীষন ভাল ছিল, বল?
এই পাশেতে ছোট্ট কুড়ে ঘর।
ভীষন ভাল ছিল, বল?
তার পাশে লতানু পুইয়ের ডগা।
ভীষন ভাল ছিল ,
রোঁজ সেখায় হলদে পাখিটা বসত,
কুই কুই আওয়াজে ডাকত সে।
ভীষন ভাল ছিল , বল?
কুড়ে ঘরের চালে,
ভরে ছিল ফুলে ফুলে।
চালকুমড়োর লতা।
মাচাতে ছিল সুন্দর শিম গাছ।
তাতে কত শিম ছিল।
ফুলে মধু খেতে আসত ছোট্ট সে পাখি
রং বেরংয়ের পাখি।
দেখোনি বাঁশ ঝাড়ের উপরে।
রোজ বক ডাকত।
কত রকম পাখিদের মেলা বসত।
রোজ সন্ধ্যায়।
দেখনি রোজ রাতে।
পেঁচাটা কিভাবে কাঁদত।
আজো সে সেভাবেই কাঁদে ,
শেউরা গাছটার ডালে বসে।
দেখোনি রোজ সেই পুকুরে।
রাতের আঁধারে,
রাতের পাখিগুলো গান গাইত।
কি মধুর ছিল তাদের গান।
ভীষন ভাল ছিল ,বল?
রোজ যখন পেঁচাটা কান্নার সুরে ডাকতো।
দাদি গল্প বলত।
লাল পরী,নীল পরীর পরীর গল্প।
রাক্ষসের ,খোক্ষকের গল্প কাহিণী।
রাজার কাহিণী.,
ভুতের গল্প।
আর বলত পেঁচাটা কেন কাঁদে।
বলত পেঁচার বউ গেছে মরে।
কাঁদে সে,
রাতের গভীরে ।
একা একা গাছের ডালে বসে।
দেখনি ধবল বক।
নীরে ফিরিত অন্ধকারে।
রোজ বসিত বাঁশের ঝাড়ে।
সেসব পাখিদের কোলাহল।
আর রাক্ষসের গল্প শুনিতে শুনিতে
ঘুমের দেশে চলে গেছি কত.
দেখেছি কত না রঙ্গিন স্বপ্ন।
ঘুমের দেশে দেখেছি ,
লাল পরী নীল পরীদের দল।
দেখেছি সেই পেঁচা ।
গাঙ চিল ,মাছরাঙ্গা ,শালিক।
সেই রাজাদের দেশ দেখেছি কত।
যে রাজা রাণীর বেদনায় ছিল কাতর।
দেখেছি সবুজ মাঠ,
ধানের ক্ষেত ,সোনালী ফসল
- মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন
ওইখানের ঐ পুকুরের স্বচ্ছ ধারার জল
ভীষন ভাল ছিল ,বল,?
তারই পাশে ঐ অরন্যের ফুল ।
বন্য পাখিদের দল।
ভীষন ভাল ছিল, বল?
এই পাশেতে ছোট্ট কুড়ে ঘর।
ভীষন ভাল ছিল, বল?
তার পাশে লতানু পুইয়ের ডগা।
ভীষন ভাল ছিল ,
রোঁজ সেখায় হলদে পাখিটা বসত,
কুই কুই আওয়াজে ডাকত সে।
ভীষন ভাল ছিল , বল?
কুড়ে ঘরের চালে,
ভরে ছিল ফুলে ফুলে।
চালকুমড়োর লতা।
মাচাতে ছিল সুন্দর শিম গাছ।
তাতে কত শিম ছিল।
ফুলে মধু খেতে আসত ছোট্ট সে পাখি
রং বেরংয়ের পাখি।
দেখোনি বাঁশ ঝাড়ের উপরে।
রোজ বক ডাকত।
কত রকম পাখিদের মেলা বসত।
রোজ সন্ধ্যায়।
দেখনি রোজ রাতে।
পেঁচাটা কিভাবে কাঁদত।
আজো সে সেভাবেই কাঁদে ,
শেউরা গাছটার ডালে বসে।
দেখোনি রোজ সেই পুকুরে।
রাতের আঁধারে,
রাতের পাখিগুলো গান গাইত।
কি মধুর ছিল তাদের গান।
ভীষন ভাল ছিল ,বল?
রোজ যখন পেঁচাটা কান্নার সুরে ডাকতো।
দাদি গল্প বলত।
লাল পরী,নীল পরীর পরীর গল্প।
রাক্ষসের ,খোক্ষকের গল্প কাহিণী।
রাজার কাহিণী.,
ভুতের গল্প।
আর বলত পেঁচাটা কেন কাঁদে।
বলত পেঁচার বউ গেছে মরে।
কাঁদে সে,
রাতের গভীরে ।
একা একা গাছের ডালে বসে।
দেখনি ধবল বক।
নীরে ফিরিত অন্ধকারে।
রোজ বসিত বাঁশের ঝাড়ে।
সেসব পাখিদের কোলাহল।
আর রাক্ষসের গল্প শুনিতে শুনিতে
ঘুমের দেশে চলে গেছি কত.
দেখেছি কত না রঙ্গিন স্বপ্ন।
ঘুমের দেশে দেখেছি ,
লাল পরী নীল পরীদের দল।
দেখেছি সেই পেঁচা ।
গাঙ চিল ,মাছরাঙ্গা ,শালিক।
সেই রাজাদের দেশ দেখেছি কত।
যে রাজা রাণীর বেদনায় ছিল কাতর।
দেখেছি সবুজ মাঠ,
ধানের ক্ষেত ,সোনালী ফসল
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১০/০৪/২০১৭ভালো লাগলো।
-
ফয়সাল রহমান ১৯/০৩/২০১৭সুন্দর
-
রইস উদ্দিন খান আকাশ ১৯/০৩/২০১৭সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৯/০৩/২০১৭কবিতায় সোনালি অতীতের হাতছানি।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৯/০৩/২০১৭দারুণ,
বস!!!