আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ
সৈয়দ আলী আকবর প্যারিস ফ্রান্স
বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা নাজুক ও জনগন কতটা অনিরাপত্তায় ভোগছে তা খুব সহজেই অনুমান করা যায় পত্র-পত্রিকা, টিভি চ্যানেলগুলো খুললেই। খুন, হমলা, অপহরণের মত ভয়ংকর কাজগুলো অবলীলায় ঘটে যাচ্ছে অতি সহজে। সাধারণজনগনের পাশাপাশি ভোক্তভোগি হচ্ছেন সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও। লেখক, সাংবাদিকরা হচ্ছে একটি বুদ্ধিজীবি সমাজ। কিন্তু সন্ত্রাসীদের তান্ডব থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না আমাদের এই শ্রেণীও। গত প্রায় দেড় বছরে খুন করা হয়েছে ৫ জন ব্লগারসহ ২ জন বিদেশী নাগরিকদের।ঘটে গেছে ২৪ অক্টোবর হোসনী দালানের সামনে বোমা হামলা। কিন্তু আজ পর্যন্ত সুরাহা হয়নি একটি ঘটনারও। এসব ঘটনার কোন সমাধান না হতেই আবারও ঘটলো এমন ঘটন। শাহবাগ এলাকায় আজিজ সুপার মার্কেটে চালানো একটি হামলায় প্রকাশনা প্রতিষ্টান জাগৃতির মালিক আরেফিন দীপন নিহত হন। অপরদিকে লালমাটিয়ায় আরেকটি হামলায় প্রকাশনা প্রতিষ্টান শুদ্ধস্বরে হামলা করলে ব্লগার আহমেদুর রশীদ টুটুল সহ ৩ জন গুরুতর আহত হন। জানা যায় এখান থেকেই নিহত ব্লগার অভিজিত রায় তার বই প্রকাশ করতেন।
এখন কথা হচ্ছে এভাবেই যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ এক সময় হয়ে যাবে মেধা শূণ্য। তাহলে কি আমরা ধরে নেবো বাংলাদেশকে মেধা শূণ্য করতেই ধর্মান্ধতার নামে এসব খুন করা হচ্ছে।
চারিদিকে এত সব হত্যা কান্ডের পরও আমাদের ক্ষমতাশালী এমপি মন্ত্রীরা সাবলীল ভাষায় বলে বেড়া বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এটা কত বড় মিথ্যাচার তা কি তারা বুঝেন। আসলে আমাদের নিরাপত্তা বলয় কেবল তাদেরকে ঘিরে আছে বলেই তারা অস্থিতিশীলতাকে আনদাজ করতে পারছেন না। তাই আমরা বলবো নিরােত্তার ব্যষ্টনটি নিজেদের জন্যে রক্ষিত না রেখে তা জনগনের জন্যেও উন্মুক্ত করুন প্রত্যেকটি অপরাধের পিছনে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনুন। তবেই দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে।
বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা নাজুক ও জনগন কতটা অনিরাপত্তায় ভোগছে তা খুব সহজেই অনুমান করা যায় পত্র-পত্রিকা, টিভি চ্যানেলগুলো খুললেই। খুন, হমলা, অপহরণের মত ভয়ংকর কাজগুলো অবলীলায় ঘটে যাচ্ছে অতি সহজে। সাধারণজনগনের পাশাপাশি ভোক্তভোগি হচ্ছেন সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও। লেখক, সাংবাদিকরা হচ্ছে একটি বুদ্ধিজীবি সমাজ। কিন্তু সন্ত্রাসীদের তান্ডব থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না আমাদের এই শ্রেণীও। গত প্রায় দেড় বছরে খুন করা হয়েছে ৫ জন ব্লগারসহ ২ জন বিদেশী নাগরিকদের।ঘটে গেছে ২৪ অক্টোবর হোসনী দালানের সামনে বোমা হামলা। কিন্তু আজ পর্যন্ত সুরাহা হয়নি একটি ঘটনারও। এসব ঘটনার কোন সমাধান না হতেই আবারও ঘটলো এমন ঘটন। শাহবাগ এলাকায় আজিজ সুপার মার্কেটে চালানো একটি হামলায় প্রকাশনা প্রতিষ্টান জাগৃতির মালিক আরেফিন দীপন নিহত হন। অপরদিকে লালমাটিয়ায় আরেকটি হামলায় প্রকাশনা প্রতিষ্টান শুদ্ধস্বরে হামলা করলে ব্লগার আহমেদুর রশীদ টুটুল সহ ৩ জন গুরুতর আহত হন। জানা যায় এখান থেকেই নিহত ব্লগার অভিজিত রায় তার বই প্রকাশ করতেন।
এখন কথা হচ্ছে এভাবেই যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ এক সময় হয়ে যাবে মেধা শূণ্য। তাহলে কি আমরা ধরে নেবো বাংলাদেশকে মেধা শূণ্য করতেই ধর্মান্ধতার নামে এসব খুন করা হচ্ছে।
চারিদিকে এত সব হত্যা কান্ডের পরও আমাদের ক্ষমতাশালী এমপি মন্ত্রীরা সাবলীল ভাষায় বলে বেড়া বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এটা কত বড় মিথ্যাচার তা কি তারা বুঝেন। আসলে আমাদের নিরাপত্তা বলয় কেবল তাদেরকে ঘিরে আছে বলেই তারা অস্থিতিশীলতাকে আনদাজ করতে পারছেন না। তাই আমরা বলবো নিরােত্তার ব্যষ্টনটি নিজেদের জন্যে রক্ষিত না রেখে তা জনগনের জন্যেও উন্মুক্ত করুন প্রত্যেকটি অপরাধের পিছনে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনুন। তবেই দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ০২/১১/২০১৫ভাল