সন্ত্রসীদের ভূমিকায় পুলিশ বাহিনী তাই পাল্টা আঘাতই চলুক প্রতিবাদীদের
আজ কাল অন্যায়কে মেনে নেয়াই যেন ন্যায় হয়ে গেছে। আর প্রতিবাদ করলেই তা হয়ে যাচ্ছে অপরাধ। কিন্তু কেন? চৌদ্দ এপ্রিলের টিএসসি চত্বরে ঘটে যাওয়া নারী লাঞ্ছনা করার ঘটনাটির কোন রূপ সুষ্ঠু অগ্রগতি না হওয়ায় গত দশ মে বিশ্ব মা দিবসে ছাত্র ইউনিয়নের উদ্যোগে নারীদের নিয়ে এক প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। কিন্তু পুলিশের অতর্কিত হামলায় ও নারীদের মার ধর
করলে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
মা দিবসে মায়েদের অপমান করেই যেন মা দিবস উদযাপন করলো পুলিশ বাহিনী। গোটা জাতি আজ নির্বাক পুলিশের এমন কর্মকান্ডে। একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কোথা থেকে আসে এমন পুলিশ, কাদের ছত্র-ছায়ায় থেকে পুলিশ এত সাহস পায়? এরা কার পুলিশ কাদের ইশারায় চলছে এরা?
এসকল প্রশ্ন আমি বা আমাদের একার নয় এ প্রশ্ন গোটা জাতির।
যেখানে পুলিশের কাজ সন্ত্রাস দমন সেখানে পুলিশের আচরণ দেখলে মনে হয় ওরা নিজেরাই সন্ত্রস। গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সন্ত্রাসের নাম কি তাহলে পুলিশ? আমার তো মনে হয় পুলিশের পোশাকের আড়ালে লুকিয়ে আছে সন্ত্রাসীদের কালো ছায়া। যদি এমনটিই হয় তবে তো নিরাপত্তার অভাব হওয়ারই কথা।
আসলে আমার ছোট মস্তিস্কের বিচার বিবেচনা থেকে মনে হয় যে আমাদের রাষ্ট্র প্রধানরাই এদের মদদ দিয়ে এদের মত পুলিশ রূপি সন্ত্রাসীদের লালন করছেন। যদি তা না হয় তবে কি করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেও এদের চাকুরী বহাল থাকে?
আইনের রক্ষকরাই যদি আইনকে ভক্ষন করে তবে আর যাই হউক একটি জাতি কখনোই নিরাপত্তা লাভ করতে পারে না।
হাজরটা আইন সৃষ্টি করা সম্ভব কিন্তু তা বাস্তবায়িত না হলে কোন কখনই নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ হতে পারে না।
তাই আমার অনুরোধ দয়া করে কেবল লোক দেখানো আইন প্রনয়ণ না করে আইনগুলোকে বাস্তবে রূপদান করুন। অপরাধী যেই হউক তাকে বিচারের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করনু। তাহলেই জাতি হবে নিরাপদ ও কমে যাবে অপরাধ করার মন মানসিকতা।
করলে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
মা দিবসে মায়েদের অপমান করেই যেন মা দিবস উদযাপন করলো পুলিশ বাহিনী। গোটা জাতি আজ নির্বাক পুলিশের এমন কর্মকান্ডে। একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কোথা থেকে আসে এমন পুলিশ, কাদের ছত্র-ছায়ায় থেকে পুলিশ এত সাহস পায়? এরা কার পুলিশ কাদের ইশারায় চলছে এরা?
এসকল প্রশ্ন আমি বা আমাদের একার নয় এ প্রশ্ন গোটা জাতির।
যেখানে পুলিশের কাজ সন্ত্রাস দমন সেখানে পুলিশের আচরণ দেখলে মনে হয় ওরা নিজেরাই সন্ত্রস। গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সন্ত্রাসের নাম কি তাহলে পুলিশ? আমার তো মনে হয় পুলিশের পোশাকের আড়ালে লুকিয়ে আছে সন্ত্রাসীদের কালো ছায়া। যদি এমনটিই হয় তবে তো নিরাপত্তার অভাব হওয়ারই কথা।
আসলে আমার ছোট মস্তিস্কের বিচার বিবেচনা থেকে মনে হয় যে আমাদের রাষ্ট্র প্রধানরাই এদের মদদ দিয়ে এদের মত পুলিশ রূপি সন্ত্রাসীদের লালন করছেন। যদি তা না হয় তবে কি করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেও এদের চাকুরী বহাল থাকে?
আইনের রক্ষকরাই যদি আইনকে ভক্ষন করে তবে আর যাই হউক একটি জাতি কখনোই নিরাপত্তা লাভ করতে পারে না।
হাজরটা আইন সৃষ্টি করা সম্ভব কিন্তু তা বাস্তবায়িত না হলে কোন কখনই নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ হতে পারে না।
তাই আমার অনুরোধ দয়া করে কেবল লোক দেখানো আইন প্রনয়ণ না করে আইনগুলোকে বাস্তবে রূপদান করুন। অপরাধী যেই হউক তাকে বিচারের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করনু। তাহলেই জাতি হবে নিরাপদ ও কমে যাবে অপরাধ করার মন মানসিকতা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোবারক হোসেন ০১/০৭/২০১৫ধন্যবাদ আপনাকে।
-
জে এস সাব্বির ১৫/০৬/২০১৫" আমার তো মনে হয় পুলিশের
পোশাকের আড়ালে লুকিয়ে আছে
সন্ত্রাসীদের কালো ছায়া। যদি এমনটিই হয় তবে তো নিরাপত্তার অভাব হওয়ারই কথা। "
এই দুটি লাইন বিবেচনা করেই আপনার সম্পূর্ণ লেখার অর্থ প্রকাশ করা যায় । আপনার মতের মতই যদি হয় ,তবে নিরাপত্তার অভাব নয় বরং সম্পূর্ণ অনিরাপদ যাকে বলে বিপজ্জনক পরিস্থিতি হওয়ার কথা ।
আপনার লেখার মূল বক্তব্যের সাথে একমত ।আমাদের পুলিশের এরকম হওয়া ঠিক না । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ১৬ কোটির এই দেশকে নিউজল্যান্ড বা কানাডার জনগনের মত ম্যান টু ম্যান মার্কিং দিয়া ,নিরাপত্তা দেয়া সম্ভব না ।
বাস্তবতা মেনে তাদের উত্সাহ দিতে হবে যাতে ,তাদের এই খারাপ দিকগুলো ছেড়ে ১০০% চেষ্টা করে জনগনের সার্থে । -
T s J ১৪/০৬/২০১৫ভাল একটি লেখা
-
আবিদ আল আহসান ২৯/০৫/২০১৫Awesome
-
আব্দুল মান্নান মল্লিক ১৫/০৫/২০১৫খুব ভাল লিখেছেন