রাইজ অব দ্য মেশিন্স
পেটাস্কেল কমপিউটেশন ( 2008 - প্রেজেন্ট ) :
সারা পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে 5 লাখের ওপর সুপার-কমপিউটর থাকলেও পেটাস্কেল কমপিউটর মাত্র 50টি। এবং এই বহুমূল্য সুপার-কমপিউটরগুলির অধিকারী কেবল মাত্র 14টি দেশ। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে এই লাকি 14-এর অন্তর্ভূক্ত 2টি উন্নয়নশীল দেশ - চীন এবং ভারতবর্ষ। ক্লাইমেট প্রেডিকশন থেকে ড্রাগ ডিস্কভারি, এগ্রিকালচারাল ও স্পেশ রিসার্চ, রকেট এবং এরোপ্লেন ডিজাইন - ইত্যাদি নানাবিধ জনকল্যানমূলক কাজে এই পেটাস্কেল কমপিউটরগুলি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এক্সাস্কেল কমপিউটেশন ( 2017 - 25 ) :
বিশ্বের প্রথম এক্সাস্কেল কমপিউটরটি বানানোর জন্যে জলের মতো টাকা খরচ ( বিলিয়ন ডলার রিসার্চ ) করছে সবকয়টি দেশই - আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় গোষ্ঠী ( ই-ই-এস-আই ), চীন, জাপান এবং ভারতবর্ষ ( সরকারি বরাদ্দ 2.73 বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং লক্ষ্যমাত্রা 2021 - 22 )। এক্সাস্কেল কমপিউটর হলো আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপ যা হাতে পেলে বারো বছরের কাজ ( সিন্থেটিক ড্রাগ সিকুয়েন্সিং অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ ) করতে লাগবে মাত্র এক বছর! মানব মস্তিষ্কের সমস্ত রহস্য ভেদ করে ফেলা যাবে এই এক্সাস্কেল কমপিউটর হাতে পেলে।
জেটাস্কেল কমপিউটেশন ( 2030 - 40 ) :
এর সাহায্যে 2 সপ্তাহ আগে থেকেই নির্ভুল গ্লোব্যাল ওয়ার্নিং সিস্টেমস ( সুনামি এবং ভূমিকম্প ) ডিপ্লয় করা যাবে।
ইয়টাস্কেল কমপিউটেশন ( 2040 - 55 ) :
তখন আমরা সিংগুল্যারিটিতে প্রবেশ করবো অর্থাৎ ম্যান অ্যান্ড মেশিনের ভেদাভেদ মুছে যাবে। এক কথায় যাকে বলে ম্যাট্রিক্স মুভি! এখন যেমন আমরা সিম কার্ড এক ফোন থেকে আরেক ফোনে ঢোকাই, তখন একই মানবসত্তা এক মেশিন থেকে আরেক মেশিনে, বা একই মানবদেহে ভিন্ন ভিন্ন মানবসত্তা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে প্রোথিত ( ডাউনলোড ) করে ঘুরে বেড়াবে লোকজনে।
[ 1 yottaflop = 1,000 zettaflop = 1,000,000 exaflop =
1,000,000,000 petaflop ]
সারা পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে 5 লাখের ওপর সুপার-কমপিউটর থাকলেও পেটাস্কেল কমপিউটর মাত্র 50টি। এবং এই বহুমূল্য সুপার-কমপিউটরগুলির অধিকারী কেবল মাত্র 14টি দেশ। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে এই লাকি 14-এর অন্তর্ভূক্ত 2টি উন্নয়নশীল দেশ - চীন এবং ভারতবর্ষ। ক্লাইমেট প্রেডিকশন থেকে ড্রাগ ডিস্কভারি, এগ্রিকালচারাল ও স্পেশ রিসার্চ, রকেট এবং এরোপ্লেন ডিজাইন - ইত্যাদি নানাবিধ জনকল্যানমূলক কাজে এই পেটাস্কেল কমপিউটরগুলি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এক্সাস্কেল কমপিউটেশন ( 2017 - 25 ) :
বিশ্বের প্রথম এক্সাস্কেল কমপিউটরটি বানানোর জন্যে জলের মতো টাকা খরচ ( বিলিয়ন ডলার রিসার্চ ) করছে সবকয়টি দেশই - আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় গোষ্ঠী ( ই-ই-এস-আই ), চীন, জাপান এবং ভারতবর্ষ ( সরকারি বরাদ্দ 2.73 বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং লক্ষ্যমাত্রা 2021 - 22 )। এক্সাস্কেল কমপিউটর হলো আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপ যা হাতে পেলে বারো বছরের কাজ ( সিন্থেটিক ড্রাগ সিকুয়েন্সিং অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ ) করতে লাগবে মাত্র এক বছর! মানব মস্তিষ্কের সমস্ত রহস্য ভেদ করে ফেলা যাবে এই এক্সাস্কেল কমপিউটর হাতে পেলে।
জেটাস্কেল কমপিউটেশন ( 2030 - 40 ) :
এর সাহায্যে 2 সপ্তাহ আগে থেকেই নির্ভুল গ্লোব্যাল ওয়ার্নিং সিস্টেমস ( সুনামি এবং ভূমিকম্প ) ডিপ্লয় করা যাবে।
ইয়টাস্কেল কমপিউটেশন ( 2040 - 55 ) :
তখন আমরা সিংগুল্যারিটিতে প্রবেশ করবো অর্থাৎ ম্যান অ্যান্ড মেশিনের ভেদাভেদ মুছে যাবে। এক কথায় যাকে বলে ম্যাট্রিক্স মুভি! এখন যেমন আমরা সিম কার্ড এক ফোন থেকে আরেক ফোনে ঢোকাই, তখন একই মানবসত্তা এক মেশিন থেকে আরেক মেশিনে, বা একই মানবদেহে ভিন্ন ভিন্ন মানবসত্তা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে প্রোথিত ( ডাউনলোড ) করে ঘুরে বেড়াবে লোকজনে।
[ 1 yottaflop = 1,000 zettaflop = 1,000,000 exaflop =
1,000,000,000 petaflop ]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
প্রশান্ত মন্ডল ২০/০৯/২০১৫সুপার
-
জে এস সাব্বির ০৮/০৬/২০১৫পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে তার নিজ গতিতেই ,বরং দৈনন্দিন সেই গতি বেড়েই চলছে ।সমানুপাতিক হারে । বাট দ্যা কোয়াশচেন ইজ ,হোয়াটস দ্যা পজিশন অফ আওয়ার ইউটিলিটি ?