পেশাপ্রবেশ
শিক্ষা হলো সেই জ্ঞান যা একজন মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে। কিন্তু বর্তমানে উচ্চশিক্ষা ( কলেজ এবং গ্র্যাডস্কুল ) বেশির ভাগ মানুষের কাছেই অধরা কারণ তা খরচ সাপেক্ষ। তাছাড়া কলেজ-ইউনিভার্সিটির প্রথাগত শিক্ষা সকলের জন্যে উপযুক্ত নয়। আজকে এমন কতোগুলি পেশার উদাহরণ দেওয়া হলো যার জন্যে ক্ল্যাস টেনের যোগ্যতাই যথেষ্ঠ এবং সেগুলির থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন সম্ভব। এখানে উ্ল্লিখিত প্রতিটি পেশাতেই পুরুষ এবং নারীদের অংশগ্রহণ করার কোন আইনগত বাধা নেই এবং সবকটি ক্ষেত্রেই নিয়োগকারী সংস্থা নিজের খরচে ট্রেনিং প্রদান করে।
1. সেকেওরেটি অফিসার - এদের জীবন শুরু হয় প্রতি বৎসর লক্ষাধিক টাকা উপার্জনের মাধ্যমে। সামান্য অভিজ্ঞতা অর্জনের পরে জিফোর জাতীয় সংস্থায় কাজ করলে বছরে পাঁচ লাখ এবং পরবর্তী কালে সেকেওরিটি ম্যানেজার পদে উন্নীত হলে এক মিলিয়ন ( দশ লাখ ) পার অ্যানাম পর্যন্ত টাকা পাওয়া সম্ভব।
2. ডেলিভারি অফিসার - গড়পড়তা দুই লাখ টাকা প্রতি বছরে পাওয়া যায় শুরুর দিকে। ধাপে ধাপে উন্নতি হয়ে লজিস্টিক্স ম্যানেজার পদে চার থেকে আট লাখ প্রতি বছরে হামেশাই হাতে পাওয়া যায়।
3. ইন্স্যুরেন্স অফিসার - লক্ষাধিক টাকা উপার্জন সম্ভব এই পেশায়। বছরে নয়, মাসে!
4. মডেলিং এবং অভিনয় - আমির খান, অ্যাশওয়ারিয়া রাঈ, আকশ্যায় কুমার, সালমান খান, অ্যাভিষেক বচ্চন, ক্যারিশ্মা কাপুর, দীপিকা প্যাডুকোন, বিপাশা বাসু, রিতিক রোশান প্রমুখ বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতারা প্রতি মাসে কয়েক কোটি উপার্জন করেন। কিন্তু এরা কেউই কলেজের প্রথাগত শিক্ষা গ্রহণ করেননি। হলিউডেও চিত্রটা ঠিক একই রকম। ট্রিভিয়া - আকশ্যায় কুমার অভিনয় জীবনের শুরুতে বছর খানেক ঢাকা শহরে শেফ হিসেবে কাজ করে ছিলেন।
5. সেল্স - ফিল্ড অফিসার হিসেবে শুরুতে প্রতি মাসে দশ হাজার করে পাওয়া যায়। ধাপে ধাপে উন্নতি হয়ে সিনিয়র সেল্স অফিসার, টিম লিডার, টেরিটরি ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, জোনাল ম্যানেজার, রেজিওন্যাল ম্যানেজার, কান্ট্রি ম্যানেজার, এবং শেষ কালে সিইও অর্থাৎ চিফ এক্সেকেউটেভ অফিসার হলে কয়েক মিলিয়ন করে পাওয়া যায় প্রতি বছরে।
6. সুপারমার্কেট অফিসার - শুরুতেই দেড় লাখ টাকা প্রতি বছরে! ফ্লোর ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, জোনাল এবং রিজিওন্যাল হেড হয়ে পরবর্তী কালে সিইও হলে দুই থেকে চার মিলিয়ন ( পার অ্যানাম ) আরামসে পাওয়া যায় হাতে।
( সিলভার জুবিলি অর্থাৎ 25তম পোস্ট!!!!! )
1. সেকেওরেটি অফিসার - এদের জীবন শুরু হয় প্রতি বৎসর লক্ষাধিক টাকা উপার্জনের মাধ্যমে। সামান্য অভিজ্ঞতা অর্জনের পরে জিফোর জাতীয় সংস্থায় কাজ করলে বছরে পাঁচ লাখ এবং পরবর্তী কালে সেকেওরিটি ম্যানেজার পদে উন্নীত হলে এক মিলিয়ন ( দশ লাখ ) পার অ্যানাম পর্যন্ত টাকা পাওয়া সম্ভব।
2. ডেলিভারি অফিসার - গড়পড়তা দুই লাখ টাকা প্রতি বছরে পাওয়া যায় শুরুর দিকে। ধাপে ধাপে উন্নতি হয়ে লজিস্টিক্স ম্যানেজার পদে চার থেকে আট লাখ প্রতি বছরে হামেশাই হাতে পাওয়া যায়।
3. ইন্স্যুরেন্স অফিসার - লক্ষাধিক টাকা উপার্জন সম্ভব এই পেশায়। বছরে নয়, মাসে!
4. মডেলিং এবং অভিনয় - আমির খান, অ্যাশওয়ারিয়া রাঈ, আকশ্যায় কুমার, সালমান খান, অ্যাভিষেক বচ্চন, ক্যারিশ্মা কাপুর, দীপিকা প্যাডুকোন, বিপাশা বাসু, রিতিক রোশান প্রমুখ বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতারা প্রতি মাসে কয়েক কোটি উপার্জন করেন। কিন্তু এরা কেউই কলেজের প্রথাগত শিক্ষা গ্রহণ করেননি। হলিউডেও চিত্রটা ঠিক একই রকম। ট্রিভিয়া - আকশ্যায় কুমার অভিনয় জীবনের শুরুতে বছর খানেক ঢাকা শহরে শেফ হিসেবে কাজ করে ছিলেন।
5. সেল্স - ফিল্ড অফিসার হিসেবে শুরুতে প্রতি মাসে দশ হাজার করে পাওয়া যায়। ধাপে ধাপে উন্নতি হয়ে সিনিয়র সেল্স অফিসার, টিম লিডার, টেরিটরি ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, জোনাল ম্যানেজার, রেজিওন্যাল ম্যানেজার, কান্ট্রি ম্যানেজার, এবং শেষ কালে সিইও অর্থাৎ চিফ এক্সেকেউটেভ অফিসার হলে কয়েক মিলিয়ন করে পাওয়া যায় প্রতি বছরে।
6. সুপারমার্কেট অফিসার - শুরুতেই দেড় লাখ টাকা প্রতি বছরে! ফ্লোর ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, জোনাল এবং রিজিওন্যাল হেড হয়ে পরবর্তী কালে সিইও হলে দুই থেকে চার মিলিয়ন ( পার অ্যানাম ) আরামসে পাওয়া যায় হাতে।
( সিলভার জুবিলি অর্থাৎ 25তম পোস্ট!!!!! )
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আনন্দ রাজবংশী ১৩/০২/২০১৫আমি কি হব
-
জহির রহমান ১২/০২/২০১৫একদম ঠিক, কিন্তু বর্তমানে তা মেলানোটাও বেশ কষ্টের!!!
ধন্যবাদ পোস্টের জন্য। -
সবুজ আহমেদ কক্স ১২/০২/২০১৫darun @@@@@ chobi kivabe post koren pls aktu ki bolben pls