আমাকে চলে আসতে হলো
কোন এক তপ্ত দুপুরে পা রেখেছিলাম
আরামবাগের স্মৃতিবিজড়িত পাঁচতলা ভবনে।
জানালার বাইরে দক্ষিণের উচু টিলা যেনো
আপন সুরে অভ্যর্থনা জানালো।
জবাবে পরদিনই টিলার উচু বুকে চড়ে
প্রত্যক্ষ করলাম সিলেট শহর।
টিলা থেকে পশ্চিমে শাহী ঈদগাহের মিনার
উচু মাথায় দাড়িয়ে,আর তার পূর্বে দাড়িয়ে
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুউচ্চ পানির ট্যাংক,
যেনো দুই দিগন্তে দুই বন্ধু শতাব্দীর সাক্ষী।
সকালে উঠে কলেজে যাওয়ার তাড়া বন্ধুদের ফোন,
সবকিছু রুটিনবাঁধা যেনো গতানুগতিক।
শীতের ভোরে আরামবাগ গলি থেকে শুরু
পঞ্চপাণ্ডবের ম্যারাথন দৌড়,
শূন্য রাস্তায় গায়ে মাখা ভোরের হালকা হাওয়া।
বিকেলের আড্ডা ছিলো ইকো পার্কের
গরম পিঁয়াজু আর বেগুনির সাথে সজীবের হট টমেটো সস,
আড্ডায়,হাসি তামাশায়,ফোনের ক্যামেরায় একের পর এক সেল্ফি ক্লিক।
তারপর............
তারপর সেই দিনগুলি রেখে আমি চলে আসলাম,
আমাকে আসতে হলো।
আরামবাগের স্মৃতিবিজড়িত পাঁচতলা ভবনে।
জানালার বাইরে দক্ষিণের উচু টিলা যেনো
আপন সুরে অভ্যর্থনা জানালো।
জবাবে পরদিনই টিলার উচু বুকে চড়ে
প্রত্যক্ষ করলাম সিলেট শহর।
টিলা থেকে পশ্চিমে শাহী ঈদগাহের মিনার
উচু মাথায় দাড়িয়ে,আর তার পূর্বে দাড়িয়ে
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুউচ্চ পানির ট্যাংক,
যেনো দুই দিগন্তে দুই বন্ধু শতাব্দীর সাক্ষী।
সকালে উঠে কলেজে যাওয়ার তাড়া বন্ধুদের ফোন,
সবকিছু রুটিনবাঁধা যেনো গতানুগতিক।
শীতের ভোরে আরামবাগ গলি থেকে শুরু
পঞ্চপাণ্ডবের ম্যারাথন দৌড়,
শূন্য রাস্তায় গায়ে মাখা ভোরের হালকা হাওয়া।
বিকেলের আড্ডা ছিলো ইকো পার্কের
গরম পিঁয়াজু আর বেগুনির সাথে সজীবের হট টমেটো সস,
আড্ডায়,হাসি তামাশায়,ফোনের ক্যামেরায় একের পর এক সেল্ফি ক্লিক।
তারপর............
তারপর সেই দিনগুলি রেখে আমি চলে আসলাম,
আমাকে আসতে হলো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।