সহজ সরল প্রেম
-Excuse me.
গুরুগম্ভীর এক
পুরুষালী কন্ঠ
শুনে ফিরে তাকালো রুপা।
তার
সামনে চশমা পড়া ব্রিলিয়ান্ট
টাইপের
একটা ছেলে দাড়িয়ে।
পরনে টি শার্ট আর
থ্রি কোয়ার্টার
প্যান্ট।
"ইয়েস।"-জবাব দেয়
রুপা।
-
আপনি ধানমন্ডি ৫
নম্বর রোডের ৭
নম্বর বাসাটার
৪র্থ তলায় থাকেন
না?
-হ্যা।আপনি কে?
আর আমার বাসার
ঠিকানা কোথায়
পেলেন?
-আমাকে চিনেন
নাই?৭ দিন
ধরে আপনাকে ডিস্টার্ব
করতাছি।
আরে আমি তো জানতাম
মেয়েরা তাদের
দেখে কোন দিন
কোন
ছেলে কয়টা বেজে কত
মিনিটে হা করে তাকিয়েছিল
তা প্রায় মুখস্ত
করে রাখে।
-Excuse me!রুপার
কন্ঠস্বরে বিরক্তির
প্রকাশ।
-"আরে আপনার
বাসার
অপসিটে যে বিল্ডিংটা।
সেইটা র ৪তলায়
থাকি আমি।৭ দিন
হল এসেছি।
বারান্দায়
আপনাকে দেখে হাত
নাড়ত
যে ছেলেটা,আজ্ঞে সেই
ছেলেটি আমি।"-
নির্লিপ্ত
ভাবে বলে সজল।
-Oh!!I see.ok bye
বলে রুপা ঘুরে হাটা শুরু
করে।সজল তার
সামনে গিয়ে দাড়ায়।
একটা হাত রুপার
দিকে বাড়িয়ে দেয়-
আই এম সজল।
সজল চৌদুরী।ওয়ান
এন্ড অনলি সান
অফ
চৌধুরি বিল্ডার্স।
-আমি রুপা।
আপনি কি চৌধুরি বিল্ডার্সের
সন্তান?
নাকি চৌধুরি বিল্ডার্সের
মালিকের?
-মানে?
-
মানে আপনি কি চৌধুরী বিল্ডার্স
নামের কোম্পানির
ছেলে নাকি এই
কোম্পানির
মালিকের?
অপমানটা বেশ
জোরে লাগল
সজলের।"আমার
ক্লাস আছে"-
বলেই কেটে পড়ল
সে।
এভাবে প্রায়ই
সজল এবং রুপার
দেখা হত।
একে অপরের
মোবাইল নাম্বার
নেয় তারা।
বারান্দায়
দাড়িয়ে কথা বলা,মোবাইলে মেসেজ,ফেসবুক,Wh
at's upএ
চলতে লাগল চ্যাট।
একসময় এরকম
হয়ে গেল
যে তারা প্রত্যেক
মূহুর্ত
একে অপরকে দিতে লাগল।
তারা থাকতে পারে না একে অপরকে ছাড়া।
এভাবেই চলল
অনেক।তারপর এক
ভেলেন্টাইন
ডে তে প্রপোজ।এর
ঠিক ২ বছর
বাদে বিয়ে।
বিয়ের দুই বছর
কেটে গেল।সজল ও
রুপার দাম্পত্য
জীবন সুখেই
কাটতে লাগল।
তবে রুপাকে ইদানিং একটু
কেমন যেন
দেখা যায়।২ বছর
হয়ে গেল সে এখনও
মা হতে পারে নি।
জীবন চলে তার
নিজস্ব গতিতে।
কিছুদিন পর রুপার
ব্রেইন ক্যান্সার
ধরা পড়ল।
এবং ক্যান্সার
শরীরে প্রায়
অপ্রতিরোধ্য
দানা বেধে ফেলেছে তিন
বছর আগেই।
ডাক্তাররা ধারনা করছেন
যে মোবাইল
রেডিয়েশনের
ফলে তার
ক্যান্সার কোষের
জন্ম।সজল
বলে,মোবাইলে তো সে একা কথা বলে নি।
বলেছি আমিও।
-দেখুন সজল
সাহেব।সবার
শরীরে তো আর
সমান
এন্টিবডি থাকে না।
হয়তো আপনার
দেহে এন্টিবডি রুপার
চাইতে বেশি ছিল।
তারপর. . . . .
তারপর তিন মাস
পর রুপা মারা যায়।
জীবন চলে আবার
তার গতিতে।দুই
বছর
বাদে গড়ে ওঠে "Chowdhury
Cancer Research
Hospital"।এখানে
চিকিত্সার
পাশাপাশি চলে ক্যান্সার
নিয়ে পরীক্ষা-
নিরীক্ষ া।
তারা এখন নতুন
একটি বিষয়ে গবেষনা করবে-"Mobile&Ca
ncer"।বিভিন্ন দেশ
থেকে টাকা দিয়ে আনা হয়
ক্যান্সার
বিশেষজ্ঞদের।
তাদ ের
মধ্যে একজন
তরুনী গবেষক
হলেন মিস
ফারমিনা ডাজা।
-Hi.i'm mr
shojol.shojol
chowdhury.one and
only son of
"chodhury builders".
-hi.i'm Farmina
Daza.what are you?
the son of
chowdhury builders?
or the son of it's
owner's?
সজল
একটা হাসি দেয়
উত্তরে।অনেকদিন
বাদে সে তৃপ্তির
হাসি দেয়।
তারপর. . . . . .
তারপর জীবন
চলে তার নিজস্ব
গতিতে।
গুরুগম্ভীর এক
পুরুষালী কন্ঠ
শুনে ফিরে তাকালো রুপা।
তার
সামনে চশমা পড়া ব্রিলিয়ান্ট
টাইপের
একটা ছেলে দাড়িয়ে।
পরনে টি শার্ট আর
থ্রি কোয়ার্টার
প্যান্ট।
"ইয়েস।"-জবাব দেয়
রুপা।
-
আপনি ধানমন্ডি ৫
নম্বর রোডের ৭
নম্বর বাসাটার
৪র্থ তলায় থাকেন
না?
-হ্যা।আপনি কে?
আর আমার বাসার
ঠিকানা কোথায়
পেলেন?
-আমাকে চিনেন
নাই?৭ দিন
ধরে আপনাকে ডিস্টার্ব
করতাছি।
আরে আমি তো জানতাম
মেয়েরা তাদের
দেখে কোন দিন
কোন
ছেলে কয়টা বেজে কত
মিনিটে হা করে তাকিয়েছিল
তা প্রায় মুখস্ত
করে রাখে।
-Excuse me!রুপার
কন্ঠস্বরে বিরক্তির
প্রকাশ।
-"আরে আপনার
বাসার
অপসিটে যে বিল্ডিংটা।
সেইটা র ৪তলায়
থাকি আমি।৭ দিন
হল এসেছি।
বারান্দায়
আপনাকে দেখে হাত
নাড়ত
যে ছেলেটা,আজ্ঞে সেই
ছেলেটি আমি।"-
নির্লিপ্ত
ভাবে বলে সজল।
-Oh!!I see.ok bye
বলে রুপা ঘুরে হাটা শুরু
করে।সজল তার
সামনে গিয়ে দাড়ায়।
একটা হাত রুপার
দিকে বাড়িয়ে দেয়-
আই এম সজল।
সজল চৌদুরী।ওয়ান
এন্ড অনলি সান
অফ
চৌধুরি বিল্ডার্স।
-আমি রুপা।
আপনি কি চৌধুরি বিল্ডার্সের
সন্তান?
নাকি চৌধুরি বিল্ডার্সের
মালিকের?
-মানে?
-
মানে আপনি কি চৌধুরী বিল্ডার্স
নামের কোম্পানির
ছেলে নাকি এই
কোম্পানির
মালিকের?
অপমানটা বেশ
জোরে লাগল
সজলের।"আমার
ক্লাস আছে"-
বলেই কেটে পড়ল
সে।
এভাবে প্রায়ই
সজল এবং রুপার
দেখা হত।
একে অপরের
মোবাইল নাম্বার
নেয় তারা।
বারান্দায়
দাড়িয়ে কথা বলা,মোবাইলে মেসেজ,ফেসবুক,Wh
at's upএ
চলতে লাগল চ্যাট।
একসময় এরকম
হয়ে গেল
যে তারা প্রত্যেক
মূহুর্ত
একে অপরকে দিতে লাগল।
তারা থাকতে পারে না একে অপরকে ছাড়া।
এভাবেই চলল
অনেক।তারপর এক
ভেলেন্টাইন
ডে তে প্রপোজ।এর
ঠিক ২ বছর
বাদে বিয়ে।
বিয়ের দুই বছর
কেটে গেল।সজল ও
রুপার দাম্পত্য
জীবন সুখেই
কাটতে লাগল।
তবে রুপাকে ইদানিং একটু
কেমন যেন
দেখা যায়।২ বছর
হয়ে গেল সে এখনও
মা হতে পারে নি।
জীবন চলে তার
নিজস্ব গতিতে।
কিছুদিন পর রুপার
ব্রেইন ক্যান্সার
ধরা পড়ল।
এবং ক্যান্সার
শরীরে প্রায়
অপ্রতিরোধ্য
দানা বেধে ফেলেছে তিন
বছর আগেই।
ডাক্তাররা ধারনা করছেন
যে মোবাইল
রেডিয়েশনের
ফলে তার
ক্যান্সার কোষের
জন্ম।সজল
বলে,মোবাইলে তো সে একা কথা বলে নি।
বলেছি আমিও।
-দেখুন সজল
সাহেব।সবার
শরীরে তো আর
সমান
এন্টিবডি থাকে না।
হয়তো আপনার
দেহে এন্টিবডি রুপার
চাইতে বেশি ছিল।
তারপর. . . . .
তারপর তিন মাস
পর রুপা মারা যায়।
জীবন চলে আবার
তার গতিতে।দুই
বছর
বাদে গড়ে ওঠে "Chowdhury
Cancer Research
Hospital"।এখানে
চিকিত্সার
পাশাপাশি চলে ক্যান্সার
নিয়ে পরীক্ষা-
নিরীক্ষ া।
তারা এখন নতুন
একটি বিষয়ে গবেষনা করবে-"Mobile&Ca
ncer"।বিভিন্ন দেশ
থেকে টাকা দিয়ে আনা হয়
ক্যান্সার
বিশেষজ্ঞদের।
তাদ ের
মধ্যে একজন
তরুনী গবেষক
হলেন মিস
ফারমিনা ডাজা।
-Hi.i'm mr
shojol.shojol
chowdhury.one and
only son of
"chodhury builders".
-hi.i'm Farmina
Daza.what are you?
the son of
chowdhury builders?
or the son of it's
owner's?
সজল
একটা হাসি দেয়
উত্তরে।অনেকদিন
বাদে সে তৃপ্তির
হাসি দেয়।
তারপর. . . . . .
তারপর জীবন
চলে তার নিজস্ব
গতিতে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১০/১০/২০১৪ভালো. তবে আরেকটু লং হলে বাংলা ছবি নিয়ে ভাবা যেতো।
-
পিয়ালী দত্ত ০৮/১০/২০১৪ভাল লাগা রইল
-
দীপ ০৮/১০/২০১৪ভালো , কিন্তু এত তাড়াহুড়ো কেন ?
-
মো : রাফায়েত আলম রিফাত ০৭/১০/২০১৪দারুণ |
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ০৭/১০/২০১৪ভাল লাগল।