মেয়েরা বড় অসহায়
শিশু নির্যাতনে আপনার শিশুকে কিভাবে রক্ষা করবেন:বন্ধু ইয়াসমিনের লেখাটি পড়লাম । বাচ্চাদেব য়ৌন নির্যাতনের উপর কোন লেখা পড়লে বা টিভিতে এ বিষয়ে কিছু দেখলে ভয়ে ভেতরটা কুকড়ে যায়। আর যে শিশুগুলোর সাথে এধরনের ঘটনা ঘটে তাদের অবস্থাটা চিন্তা করলে… ভাবতে পারিনা। শুধু শিশুরা নয় আমরা মেয়েরা প্রতিণিয়ত কোনো না কোনোভাবে স্যাকচুয়াল হ্যারাজমেন্টের স্বীকার হচ্ছি।বাসা বাড়ীতে যে মেয়েটি কাজ করে তার থেকে শুরু করে সরকারের উচ্চপদে চাকরীরত মহিলা কর্মকর্তা পর্যন্ত কারোরই এ থেকে নিস্তার নেই। এ অত্যাচার শুধু শারীরিক নয় মানসিকও।
কেউ কেউ আছেন মহিলাদের দেখলেই অশ্লীল কথা বলতে পছন্দ করেন, বাসে বা ট্রেনে বা চলার পথে আমরা কি এ ধরনের হ্যারাজম্যান্টের স্বীকার হচ্ছিনা?সব সময় বাসে দাড়িয়ে থাকা লোকগুলো সব জায়গা রেখে মহিলারা যেখানে বসা সেখানে এসে দাড়ান একবারে গা ঘেসে সরতে বললে উল্টো ঝগড়া শুরু করে দেয় আশ্চর্য় ব্যাপার কেউ এর প্রতিবাদও করেনা। আমাদের সমাজে শিমুরা যেমন অত্যাচারিত তেমনি অত্যাচারিত পূর্ণবয়ন্ক নারীরাও।শিমুরা বোঝেনা, ভয় পায় বলেনা আর বড়বা আমরা চক্ষুলজ্জা সন্মান এগুলো র ভয়ে কিছু বলিনা। এতে পার পেয়ে সায় হায়ানারা আর অবগুণ্ঠিত হই আমরা।
আমি তো মেয়ের মা আমি খুব ভাবি জানো। অনেক সময় টিভিতে এসব নিয়ে কিছু দেখলে সারা রাত ঘুমাতে পারিনা। মেয়ের বয়স নয়, আরো আগ থেকেই বুঝাই, মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসও করি, কেউ তোমায় এসব জায়গায় হাত দেয় কিনা? জোর করে ধরে কিস্ করে কিনা? আমাকে কিন্তু অবশ্যই বলবে মাকে কিন্তু সব বলতে হয় ।পেপারে বা টিভিতে এরকম কিছু দেখালে ওকে ডেকে দেখাই বুঝাই যে মাকে না বললে এরকম কিন্তু হয়। মাকে সব বলতে হয়। ..... এত কিছুর পরেও ভয়....কি জানি কখন কার দ্বারা কিভাবে হ্যারাজমেন্ট হয় ..... বুঝতে পারে কিনা সে.... আল্লাহ্ আমাদের বাচ্চাগুলাকে এই পশুদের হাত থেকে রক্ষা করো।
কেউ কেউ আছেন মহিলাদের দেখলেই অশ্লীল কথা বলতে পছন্দ করেন, বাসে বা ট্রেনে বা চলার পথে আমরা কি এ ধরনের হ্যারাজম্যান্টের স্বীকার হচ্ছিনা?সব সময় বাসে দাড়িয়ে থাকা লোকগুলো সব জায়গা রেখে মহিলারা যেখানে বসা সেখানে এসে দাড়ান একবারে গা ঘেসে সরতে বললে উল্টো ঝগড়া শুরু করে দেয় আশ্চর্য় ব্যাপার কেউ এর প্রতিবাদও করেনা। আমাদের সমাজে শিমুরা যেমন অত্যাচারিত তেমনি অত্যাচারিত পূর্ণবয়ন্ক নারীরাও।শিমুরা বোঝেনা, ভয় পায় বলেনা আর বড়বা আমরা চক্ষুলজ্জা সন্মান এগুলো র ভয়ে কিছু বলিনা। এতে পার পেয়ে সায় হায়ানারা আর অবগুণ্ঠিত হই আমরা।
আমি তো মেয়ের মা আমি খুব ভাবি জানো। অনেক সময় টিভিতে এসব নিয়ে কিছু দেখলে সারা রাত ঘুমাতে পারিনা। মেয়ের বয়স নয়, আরো আগ থেকেই বুঝাই, মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসও করি, কেউ তোমায় এসব জায়গায় হাত দেয় কিনা? জোর করে ধরে কিস্ করে কিনা? আমাকে কিন্তু অবশ্যই বলবে মাকে কিন্তু সব বলতে হয় ।পেপারে বা টিভিতে এরকম কিছু দেখালে ওকে ডেকে দেখাই বুঝাই যে মাকে না বললে এরকম কিন্তু হয়। মাকে সব বলতে হয়। ..... এত কিছুর পরেও ভয়....কি জানি কখন কার দ্বারা কিভাবে হ্যারাজমেন্ট হয় ..... বুঝতে পারে কিনা সে.... আল্লাহ্ আমাদের বাচ্চাগুলাকে এই পশুদের হাত থেকে রক্ষা করো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৭/১২/২০১৩আপনার সাহসী পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ। কেননা আপনি সাহস করে মেয়ের সাথে কথা বলছেন। অথচ অনেক মাই তা করে না। এটা আসলে অজ্ঞতা। আজ মেয়েদের এইসব বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে একমাত্র সচেতনতা ই পারে রক্ষা করতে
-
সায়েম খান ২২/১১/২০১৩মনুষ্যত্ব বলতে যে একটা শব্দ আছে তা হয়তো অচিরেই ইতিহাস হয়ে যাবে। ধন্যবাদ, আমার ব্লগে দাওয়াত রইলো।
-
জহির রহমান ২১/১১/২০১৩আপু, আপনার লেখাটি বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। আসলে আমরা আজ এক সমাজে এসে উপনীত হয়েছি যেখানে নারীকে তার প্রাপ্য সম্মান দিতে পারছিনা। আমার সামনে এসব ঘটতে দেখলে সম্ভব হলে আমি প্রতিবাদ করি, নীচু মানসিকতা সম্পন্ন কাপুরুষদের বাধা দেই অথবা বুঝানোর চেষ্টা করি। আজকের এই অবস্থার জন্য দায়ী ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার অভাব আর পশ্চিমা সংস্কৃতির আগ্রাসন।
সবাইকে তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে এসব পরিবর্তনে।
শুভ কামনা আপু।
আসলে আমি লজ্জিত! আমিও এসব সেক্সুয়াল হ্যারাজমেন্টের থেকে মুক্তি পেতে চাই। -
ইসমাত ইয়াসমিন ২১/১১/২০১৩মলি তুমি ঠিকই বলেছ, শিশুরা ভয় পায় বলেনা, আর বড়রা আত্মসম্মানের ভয়ে বলেনা......আসলে এ নিয়ে আরো বেশী বেশী লিখতে হবে এবং সবাইকে সচেতন করে তুলতে হবে।শুভকামনা রইল।