ঘটনাটি ১৯৯৭ সালের বাকী কিছু কথা
অনেকদিন এই বন্ধুদের সাথে কোন যোগাযোগ ছিলনা।কয়েকজনের সাথে কথা হতো তবে অনেকের সাথেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। অনেকেই চাকরী নিয়ে ঢাকার বাইরে বা দেশের বাইরে চলে গিয়েছে। মেয়েরা কেউ চাকরী বাকরী নিয়ে কেউ সংসার নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে।তবে আমরা যারা ঢাকা ও এর আশে পাশে থাকতাম পহেলা বৈশাখ, ১৬ ডিসেম্বর, একুশে ফ্রেবুয়ারী এসকল জাতীয় দিবসে ইউনিভার্সিটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর সামনে বন্ধুরা মিলিত হতে লাগলাম প্রতিবছর। বন্ধুরা চাকরী পেল বিয়ে করল ,বন্ধুরা বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে আসা শুরু করল একপর্যায়ে। সময় গড়িয়ে যেতে লাগলো। ২০০৯ সালে ডিসেম্বর মাসে তারিখটা মনে নেই বন্ধুরা একত্রিত হলাম বেশি না যে কয়জনের সাথে যোগাযোগ করা গেল। অনেক বন্ধুকে মিস করলাম অনেককে হারিয়েই ফেলেছিলাম। ততদিনে বেশ ফেমাস হয়ে উঠেছে ফেসবুক। বন্ধু পলাশ ২০০৯ এর গেট টু গেদার এর ছবিগুলো আপলোড করল এবং পরামর্শ দিল ফেসবুক একাউন্ট খোলার জন্য। একাউন্ট খুললাম বাপরে এ এক এলাহী কান্ড কোথা থেকে যে হারিয়ে যাওয়া বন্ধুরা আবার একত্রিত হতে থাকলাম। ভার্সিটিতে যে ছেলেটির সাথে কথাও কখনো হয়নি তার সাথেও ফেসবুকের বদৌলতে সারাক্ষনই যোগাযোগ হচ্ছে। অনেক আগে যে বন্ধুটি দেশের বাইরে চলে গিয়েছে তাকেও খুজে পেয়েছি এই ওয়েব সাইটে। ধন্যবাদ ফেসবুক তোমাকে।
এরপর থেকে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ হতে থাকলো। গত বছর ২০১২ তে পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হলো চিঠি ফেসবুক মোবাইল এর মাধ্যমে সবাইকে খবরটা পৌঁছে দেয়া হলো । কে না এলো বাংলাদেশের যে যেখানে ছিল রংপুর ,কুষ্টিয়া ,বরিশাল,চট্রগ্রাম... সবাই এসে যোগ দিল এই মিলনমেলায়। এত আন্তরিকতা ছিল সবারমধ্যে ছেলেরা মেয়েরা সবাই যার যার পরিবার নিয়ে এসেছিল। যারা দেশের বাইরে তাদের মধ্যে কেউ কেউ আসতে পেরেছে আর যারা আসতে পারেনি তারাও আমাদের সাথে ছিল সর্বক্ষন।
সম্প্রতি গুগল এর একটা এড দেখলাম এত ভালো লাগলো চোখের পনি ধরে রাখতে পারিনি। দেশ বিভাগের সময় দুই বন্ধু বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে একজন পাকিস্তানে রয়ে যায় অন্যজন ভারতে চলে আসে। অনেক বছর পর এই দুই বন্ধুর নাতি নাতনিরা গুগল এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে এই দুই বন্ধুর মিলনঘটায়। অদ্ভুত।
এরপর থেকে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ হতে থাকলো। গত বছর ২০১২ তে পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হলো চিঠি ফেসবুক মোবাইল এর মাধ্যমে সবাইকে খবরটা পৌঁছে দেয়া হলো । কে না এলো বাংলাদেশের যে যেখানে ছিল রংপুর ,কুষ্টিয়া ,বরিশাল,চট্রগ্রাম... সবাই এসে যোগ দিল এই মিলনমেলায়। এত আন্তরিকতা ছিল সবারমধ্যে ছেলেরা মেয়েরা সবাই যার যার পরিবার নিয়ে এসেছিল। যারা দেশের বাইরে তাদের মধ্যে কেউ কেউ আসতে পেরেছে আর যারা আসতে পারেনি তারাও আমাদের সাথে ছিল সর্বক্ষন।
সম্প্রতি গুগল এর একটা এড দেখলাম এত ভালো লাগলো চোখের পনি ধরে রাখতে পারিনি। দেশ বিভাগের সময় দুই বন্ধু বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে একজন পাকিস্তানে রয়ে যায় অন্যজন ভারতে চলে আসে। অনেক বছর পর এই দুই বন্ধুর নাতি নাতনিরা গুগল এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে এই দুই বন্ধুর মিলনঘটায়। অদ্ভুত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Înšigniã Āvî ১৯/১১/২০১৩খুব দারুন
-
জহির রহমান ১৮/১১/২০১৩বন্ধুদের সাথে মিলিত হবার স্বাদটাই অন্যরকম!