ধর্ম এবং হৃদরক্ত
স্রষ্টার ব্ন্ধনার অপর নাম রবি ঠাকুরের গীতাঞ্জলী । টলস্টয় যখন মারা যান তখন তার কোটের পকেট থেকে নবী মুহাম্মদ( সা ) এর হাদিস বেরিয়ে এসেছে ! সাহিত্য বিজ্ঞান রাজনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে যাঁরা উৎকর্ষের চরম শিখরকে স্পর্শ করেছেন তাদের কেউই ধর্ম বিদ্বেষী ছিলেন না । ধর্মের প্রতি যত রাগ-ক্ষোভ এক শ্রেণীর মিডলপয়েন্ট সাধকদের বিশেষ করে কবি-লেখকদের যারা -একটা পর্যায়ে যেয়ে কনফিউজ হয়ে যায় আর যাওয়ার সাধ্য নেই বলে । ধর্মের ঔদার্যের মাঝে নিজের অংশগ্রহনের যোগ্যতা নেই বলে এরা ধর্ম এবং ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের কে আঘাত করে গণ মানুষের হৃদয়কে রক্তাক্ত করে। দুটি কারনে তারা এটি করে থাকে-প্রথমত,পরিচিত অর্জন দ্বিতীয়ত, গণধোলাই খাওয়ার অভিলাষ !
পৃথিবীতে যতটুকু মানবিক মূল্যবোধ প্রেমবোধ আছে তার সবটুকু ধর্মেরই অবদান । মনীষীরা এ সহজ বোধকে হৃদয়ে ধারণ করতেন বলেই তাঁরা ধর্ম বিদ্বেষী ছিলেন না ।
পৃথিবীতে যতটুকু মানবিক মূল্যবোধ প্রেমবোধ আছে তার সবটুকু ধর্মেরই অবদান । মনীষীরা এ সহজ বোধকে হৃদয়ে ধারণ করতেন বলেই তাঁরা ধর্ম বিদ্বেষী ছিলেন না ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জহির রহমান ০১/০৩/২০১৫সময় উপযোগী দারুন লেখা...। অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয়!
-
সবুজ আহমেদ কক্স ২৮/০২/২০১৫ভালো লাগলো ......।।অনেক
-
মোঃ সাইফুল ইসলাম ২৮/০২/২০১৫সালাম প্রিয় ব্লগার। এমন সুন্দর একটা উদারণ আজকের কুলশিত সমাজের প্রেক্ষাপটি খুবই যথার্থ। তবে আমার কথা হচ্ছে তোমার আমার বিশ্বাস ধ্যান ধারণার বৈপরিত্য থাকবেই। এটা বিধাতার ইচ্ছা। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে মাঠে ভরা বিশাল গরুর পালেও খেয়াল করলে দেখা যায় প্রতিটি গরুরই আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে কোনটার সাথে কোনটার মিল নাই। তাহলে বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ কেন সে নিজের চিন্তা শক্তির প্রকাশ চাইবে না। সেটা হতে পারে তোমার আমার মতের বাইরে যেতে পারে। সমস্যা কি তুমিও তো কলম ধরতে পারতে? অথচ চাপাতি!