পিরামিড রহস্য
Hello My dear Brothers and online Friends & Cousins Do you know how to complete this work I mean Pyramids !?
I think i will talk this work solution 70% অথবা 80% sure i think it's.
So let's go to my history.
পিরামিড কখন তৈরির করা হয়েছে এবং তা কিভাবে তৈরি করা হয়েছে কেউ কখনই সঠিক ভাবে বলতে পারবেনা শুধু অনুমান ব্যতিত এবং আমিও।
এগুলো সম্ভবত আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন স্থাপত্যশৈলি যা সময়ের পরিবর্তনের সাথেও আমাদের সামনে বুক ফুলিয়ে স্বগর্বে দাড়িয়ে আছে যেন মহান সৃষ্টি কর্তার নিদর্শন সরূপ।এগুলো আদিম সভ্যতার রাজ রাজাদের রাজপ্রসাদ অথবা মৃতদেহ সংরক্ষণাগার অথবা ধর্মীয় রীতি রেওয়াজ পালনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। যা আস্তে আস্তে সময়ের পরিবর্তনের সাথে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর হাত বদল হতে হতে আজ এই পর্যায়ে এসে উপস্থিত হয়েছে। এগুলো তৈরিতে অবশ্যই অনেক অধ্যাবসায় শ্রম এবং কারিগরি দক্ষতার জটিল সব সংমিশ্রণ ছিল তবে বর্তমান সময়ের বিজ্ঞান যেভাবে পিরামিড তৈরির ব্যাখ্যা দিচ্ছে আমি তার সাথে কোন ভাবেই একমত হতে পারিনা। যদিও আমি পুরোপুরি সঠিক নয় তবে আমরা সবাই একথা জানি যে সময়ের সাথে সাথে অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় ভিত্তিহীন হয়ে পরে। আমি মনে করি এগুলো তৈরিতে বাহিরের অন্য কোথাও থেকে কোন কিছু বড় বড় পাথরের টুকরো নিয়ে আসার প্রয়োজন পড়েনি। পিরামিড গুলো তৈরি করার আগে সেগুলো বড় বড় বেলে পাথরের পাহাড় ছিল যা খোদাই এর মাধ্যমে পিরামিড এ রুপান্তরিত করা হয়ে ছিল। আমরা সবাই জানি যে পারস্য তথা মিশর ইরান ইরাক সিরিয়া ইত্যাদি দেশ অতীত থেকেই কারুকাজের দিক থেকে বিশ্বের সেরাদেরও সেরা। সে হিসেবে আমরা অবশ্যই নিঃসন্দেহে এটা অনুমান করতে পারি যে এগুলো পিরামিড সব পাশথেকেই কোন কারুশিল্পের কম নয়। আর তাছাড়াও আমরা পারসিয়া যা বর্তমান ইরান ইরাক ও সিরিয়ার কিছু অঞ্চলে পিরামিড সাদৃশ্য খোদাইয়ের অনেক স্থাপত্যশৈলি দেখা যায় যেগুলো পিরামিডের মত এত বড় স্থাপত্য নয় তা ঠিক কিন্তু সঠিক ভাবে লক্ষ্য করলে তা থেকে আমরা প্রায় নিশ্চিত ধারণা পাই যে ঠিক এভাবেই খোদাই করা মাধ্যমেই পিরামিডের তৈরি রহস্য। আর একটা বিষয়। যা হল যারা যারা পিরামিডের ভিতরের অংশ দেখেছেন অথবা দেখবেন তারা একটি জিনিস লক্ষ্য করবেন পিরামিডের ভিতরের অংশটি কিন্তু খুবই মশ্রিন যার কোথাও আপনি দেখতে পাবেন না বাহিরের মত পার্ট বাই পার্ট পাথরের টুকরো। এখন আপনাদের মতে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে পিরামিডের বাহিরের অংশের কাজ কিভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে বা এটা কিভাবে মানুষের দ্বারা সম্ভব?
অবশ্যই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও খুবই সুন্দর প্রশ্ন যার উত্তর টা নিচে সাজিয়ে বলতেছি।
যখন কোথাও পাহাড় থাকে তখন সেখানে একটি একক পাহাড় থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একাধিক পাহাড় থাকা আবশ্যক। ঠিক তেমনি ভাবে পিরামিডের তৈরির মূল ভিত্তি পাহাড় যেটা প্রথমে পাহাড়ের গুহা হিসেবে ব্যবহার করা হত। আস্তে আস্তে সেখানে সাম্রাজের সৃষ্টি হল তৈরি হতে লাগলো বড় বড় অবকাঠামো মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতি সাধন হতে লাগলো সাথে সাথে তারা জানতো যে সাম্রাজের উত্থান পতন সম্পর্কে তারা বুঝতে পারছিল বড় বড় ও শক্তিশালী দূর্গের দ্বারা তারা বহিঃশত্রুদের আক্রমণ থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাবে অথবা তাদের গোষ্ঠীয় পূর্ব পুরুষদের মৃতদেহ সংরক্ষণের দ্বারা পূর্বপুরুষদের আত্মা শান্তি পাবে যার দ্বারা তাদের মৃত আত্মাগুলো তাদের সাহায্য সহযোগীতা করে বহিঃশত্রু থেকে রক্ষা করবে এবং সেই সময়কার সাথে বিবেচনা করলে আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত হব যে শুধু তখন কার সময়েই নয় এখনকার আধুনিক সময়েও পাহাড়ের থেকে বড় ও শক্তিশালী দূর্গ অন্য কোন কিছু দিয়েই তৈরি করা সম্ভব নয় তার উপর তা যদি হয় বেলে পাথরের পাহাড় যা কিনা এই আধুনিক যুগেও হাইড্রোজেন অথবা এটম বোমার আঘাতেও স্বগর্বে মাথা উচু করে দাড়িয়ে থাকতে পারে। সেই সমস্ত পাহাড়ি গুহা গুলোকে আস্তে আস্তে সংস্কারের মাধ্যমে যা পরিপূর্ণ রুপ পায় পিরামিডের।
আমরা উপরের অল্প কিছু আলোচনার দ্বারা আপাতত এতটুকু নিশ্চিত হলাম যে পিরামিডের ভিতরের অংশ পাহাড়ের গুহা থেকে সংস্কারের মাধ্যমে তৈরি করা। এখন আমাদের জানা প্রয়োজন পিরামিডের বাহিরের অংশ তৈরির ইতিহাস!
পিরামিডের বাহিরের অংশের কাজ ভিতরের অংশের থেকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন। অবশ্যই ভিতরের ও বাহিরের অংশের কাজের জন্য তখনকার সময়ের বিখ্যাত সব গাণিতিক ও জ্যামিতিবীদের প্রচুর হিসাব নিকাশ এর মাধ্যমেই আজকের এই সপ্তাশ্চর্যের একটি আজ আমাদের মনে নানা জল্পনা কল্পনার সৃষ্টি করায়। এটি সম্ভবত তৈরির প্রথম পর্যায়ে পাহাড়ের বাহিরের অংশ ভাজ ভাজ করে কাটা হয়েছে এবং তার পর সেখানে অন্যপাহাড় থেকে অথবা সেই ভাজ করা পাহাড়ের কাটা অংশকে চতুর্ভজ আকৃতিতে কেটে পাহাড়ের উপরের অংশে প্রলেপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে আমরা জানতে পারি সময়ের সাথে সাথে মানুষের আয়ু ও শারীরিক গঠন কমে যাচ্ছে। তাই আমরা আপাতত এটা অনুমান করতে পারি যে যখন পিরামিড এর নির্মান কাজ চলছিল তখনকার মানুষেরা হয়তোবা শারীরিক গঠনে আমাদের এই আধুনিক যুগের মানুষের থেকে অনেকাংশেই উন্নত ছিল অথবা যাদের দ্বারা উক্ত কাজটি সম্পন্ন করানো হয়েছে তাদের শারিরীক গঠন অবশ্যই এখনকার সাধারণ মানুষের তুলনায় অনেক বড় যার দ্বারা সেই বড় বড় চতুর্ভুজ আকৃতির পাথরের টুকরো গুলো খুব সহজেই নাড়া-চাড়া করা সম্ভব। যখন পিরামিড বানানো হয়েছিল তখন হয়তো বা এখনকার মত পারস্য মহাদেশে বালুর মরুভুমি ছিল না তখন সেখানে হ্রদ অথবা সমূদ্রের পানি ছিল যার কারণে পরিবহন ব্যবস্থাও মরুভুমির তুলনায় অনেক ভালো ছিল।
সম্ভবত এটাই পিরামিড তৈরির মূল রহস্য!
ইনশা-আল্লাহ্ আগামী পর্বে এই বিষয় নিয়ে আরও আলোচনা করবো।
ধন্যবাদ আমার এই ছোট্ট মাথার অল্প ধারনার বিশ্লেষণ এতটা সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
আস্সালামু আলাইকুম।
কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্টে জানাবেন।
আল্লাহ্ হাফেজ।
I think i will talk this work solution 70% অথবা 80% sure i think it's.
So let's go to my history.
পিরামিড কখন তৈরির করা হয়েছে এবং তা কিভাবে তৈরি করা হয়েছে কেউ কখনই সঠিক ভাবে বলতে পারবেনা শুধু অনুমান ব্যতিত এবং আমিও।
এগুলো সম্ভবত আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন স্থাপত্যশৈলি যা সময়ের পরিবর্তনের সাথেও আমাদের সামনে বুক ফুলিয়ে স্বগর্বে দাড়িয়ে আছে যেন মহান সৃষ্টি কর্তার নিদর্শন সরূপ।এগুলো আদিম সভ্যতার রাজ রাজাদের রাজপ্রসাদ অথবা মৃতদেহ সংরক্ষণাগার অথবা ধর্মীয় রীতি রেওয়াজ পালনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। যা আস্তে আস্তে সময়ের পরিবর্তনের সাথে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর হাত বদল হতে হতে আজ এই পর্যায়ে এসে উপস্থিত হয়েছে। এগুলো তৈরিতে অবশ্যই অনেক অধ্যাবসায় শ্রম এবং কারিগরি দক্ষতার জটিল সব সংমিশ্রণ ছিল তবে বর্তমান সময়ের বিজ্ঞান যেভাবে পিরামিড তৈরির ব্যাখ্যা দিচ্ছে আমি তার সাথে কোন ভাবেই একমত হতে পারিনা। যদিও আমি পুরোপুরি সঠিক নয় তবে আমরা সবাই একথা জানি যে সময়ের সাথে সাথে অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় ভিত্তিহীন হয়ে পরে। আমি মনে করি এগুলো তৈরিতে বাহিরের অন্য কোথাও থেকে কোন কিছু বড় বড় পাথরের টুকরো নিয়ে আসার প্রয়োজন পড়েনি। পিরামিড গুলো তৈরি করার আগে সেগুলো বড় বড় বেলে পাথরের পাহাড় ছিল যা খোদাই এর মাধ্যমে পিরামিড এ রুপান্তরিত করা হয়ে ছিল। আমরা সবাই জানি যে পারস্য তথা মিশর ইরান ইরাক সিরিয়া ইত্যাদি দেশ অতীত থেকেই কারুকাজের দিক থেকে বিশ্বের সেরাদেরও সেরা। সে হিসেবে আমরা অবশ্যই নিঃসন্দেহে এটা অনুমান করতে পারি যে এগুলো পিরামিড সব পাশথেকেই কোন কারুশিল্পের কম নয়। আর তাছাড়াও আমরা পারসিয়া যা বর্তমান ইরান ইরাক ও সিরিয়ার কিছু অঞ্চলে পিরামিড সাদৃশ্য খোদাইয়ের অনেক স্থাপত্যশৈলি দেখা যায় যেগুলো পিরামিডের মত এত বড় স্থাপত্য নয় তা ঠিক কিন্তু সঠিক ভাবে লক্ষ্য করলে তা থেকে আমরা প্রায় নিশ্চিত ধারণা পাই যে ঠিক এভাবেই খোদাই করা মাধ্যমেই পিরামিডের তৈরি রহস্য। আর একটা বিষয়। যা হল যারা যারা পিরামিডের ভিতরের অংশ দেখেছেন অথবা দেখবেন তারা একটি জিনিস লক্ষ্য করবেন পিরামিডের ভিতরের অংশটি কিন্তু খুবই মশ্রিন যার কোথাও আপনি দেখতে পাবেন না বাহিরের মত পার্ট বাই পার্ট পাথরের টুকরো। এখন আপনাদের মতে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে পিরামিডের বাহিরের অংশের কাজ কিভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে বা এটা কিভাবে মানুষের দ্বারা সম্ভব?
অবশ্যই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও খুবই সুন্দর প্রশ্ন যার উত্তর টা নিচে সাজিয়ে বলতেছি।
যখন কোথাও পাহাড় থাকে তখন সেখানে একটি একক পাহাড় থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একাধিক পাহাড় থাকা আবশ্যক। ঠিক তেমনি ভাবে পিরামিডের তৈরির মূল ভিত্তি পাহাড় যেটা প্রথমে পাহাড়ের গুহা হিসেবে ব্যবহার করা হত। আস্তে আস্তে সেখানে সাম্রাজের সৃষ্টি হল তৈরি হতে লাগলো বড় বড় অবকাঠামো মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতি সাধন হতে লাগলো সাথে সাথে তারা জানতো যে সাম্রাজের উত্থান পতন সম্পর্কে তারা বুঝতে পারছিল বড় বড় ও শক্তিশালী দূর্গের দ্বারা তারা বহিঃশত্রুদের আক্রমণ থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাবে অথবা তাদের গোষ্ঠীয় পূর্ব পুরুষদের মৃতদেহ সংরক্ষণের দ্বারা পূর্বপুরুষদের আত্মা শান্তি পাবে যার দ্বারা তাদের মৃত আত্মাগুলো তাদের সাহায্য সহযোগীতা করে বহিঃশত্রু থেকে রক্ষা করবে এবং সেই সময়কার সাথে বিবেচনা করলে আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত হব যে শুধু তখন কার সময়েই নয় এখনকার আধুনিক সময়েও পাহাড়ের থেকে বড় ও শক্তিশালী দূর্গ অন্য কোন কিছু দিয়েই তৈরি করা সম্ভব নয় তার উপর তা যদি হয় বেলে পাথরের পাহাড় যা কিনা এই আধুনিক যুগেও হাইড্রোজেন অথবা এটম বোমার আঘাতেও স্বগর্বে মাথা উচু করে দাড়িয়ে থাকতে পারে। সেই সমস্ত পাহাড়ি গুহা গুলোকে আস্তে আস্তে সংস্কারের মাধ্যমে যা পরিপূর্ণ রুপ পায় পিরামিডের।
আমরা উপরের অল্প কিছু আলোচনার দ্বারা আপাতত এতটুকু নিশ্চিত হলাম যে পিরামিডের ভিতরের অংশ পাহাড়ের গুহা থেকে সংস্কারের মাধ্যমে তৈরি করা। এখন আমাদের জানা প্রয়োজন পিরামিডের বাহিরের অংশ তৈরির ইতিহাস!
পিরামিডের বাহিরের অংশের কাজ ভিতরের অংশের থেকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন। অবশ্যই ভিতরের ও বাহিরের অংশের কাজের জন্য তখনকার সময়ের বিখ্যাত সব গাণিতিক ও জ্যামিতিবীদের প্রচুর হিসাব নিকাশ এর মাধ্যমেই আজকের এই সপ্তাশ্চর্যের একটি আজ আমাদের মনে নানা জল্পনা কল্পনার সৃষ্টি করায়। এটি সম্ভবত তৈরির প্রথম পর্যায়ে পাহাড়ের বাহিরের অংশ ভাজ ভাজ করে কাটা হয়েছে এবং তার পর সেখানে অন্যপাহাড় থেকে অথবা সেই ভাজ করা পাহাড়ের কাটা অংশকে চতুর্ভজ আকৃতিতে কেটে পাহাড়ের উপরের অংশে প্রলেপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে আমরা জানতে পারি সময়ের সাথে সাথে মানুষের আয়ু ও শারীরিক গঠন কমে যাচ্ছে। তাই আমরা আপাতত এটা অনুমান করতে পারি যে যখন পিরামিড এর নির্মান কাজ চলছিল তখনকার মানুষেরা হয়তোবা শারীরিক গঠনে আমাদের এই আধুনিক যুগের মানুষের থেকে অনেকাংশেই উন্নত ছিল অথবা যাদের দ্বারা উক্ত কাজটি সম্পন্ন করানো হয়েছে তাদের শারিরীক গঠন অবশ্যই এখনকার সাধারণ মানুষের তুলনায় অনেক বড় যার দ্বারা সেই বড় বড় চতুর্ভুজ আকৃতির পাথরের টুকরো গুলো খুব সহজেই নাড়া-চাড়া করা সম্ভব। যখন পিরামিড বানানো হয়েছিল তখন হয়তো বা এখনকার মত পারস্য মহাদেশে বালুর মরুভুমি ছিল না তখন সেখানে হ্রদ অথবা সমূদ্রের পানি ছিল যার কারণে পরিবহন ব্যবস্থাও মরুভুমির তুলনায় অনেক ভালো ছিল।
সম্ভবত এটাই পিরামিড তৈরির মূল রহস্য!
ইনশা-আল্লাহ্ আগামী পর্বে এই বিষয় নিয়ে আরও আলোচনা করবো।
ধন্যবাদ আমার এই ছোট্ট মাথার অল্প ধারনার বিশ্লেষণ এতটা সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
আস্সালামু আলাইকুম।
কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্টে জানাবেন।
আল্লাহ্ হাফেজ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৮/০২/২০২০চমৎকার
-
ফয়জুল মহী ৩০/০১/২০২০Excellent
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ৩০/০১/২০২০দারুণ তথ্য