গনস্বাস্থ্যঃ
বাংলাদেশে ভেজাল ওষুধ তৈরী ও বিক্রির ঘটনা নতুন নয়। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন ফার্মেসীতে প্রায়ই অভিযান চালিয়ে নকল ওষুধ উদ্ধারের খবর পাওয়া যায়। দেশের অন্যান্য স্থান থেকেও নকল জীবন রক্ষাকারী ওষুধসহ অন্যান্য ওষুধ উদ্ধারের সংবাদ পত্রপত্রিকায় প্রায়ই প্রকাশিত হয়। লক্ষনীয় যে, চিকিৎসা হচ্ছে একটি দেশের সবচেয়ে সংবেদনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। এই খাতকে সুশৃঙ্খল, নির্ভেজাল ও নিরুদ্রব রাখতে বিশ্বের প্রতিটি দেশই সচেষ্ট। কারণ ওষুধ কিংবা চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোন বিশৃঙ্খলা বা সমস্যা দেখা দিলে সেটা একটি দেশের জনগোষ্ঠির উপর যত দ্রুত ও বেশী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে, অন্য কোন ক্ষেত্রে ততোটুকু হবে না।
দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানীসহ বিশ্বের সবক’টি উন্নত দেশ তাদের চিকিৎসা সেবার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। একটি লোক বাজার থেকে কেনা কোন খাবার খেয়ে অসুস্থ হলে এমনকি নির্মাণে ত্রুটির দরুন রাস্তায় হোঁচট খেয়ে পা ভাঙ্গলে এবং মামলা হলে আদালত সেই খাবার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এবং রাস্তা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ আদায় করে দেয়। কিন্তু দুভার্গ্যরে বিষয় আমাদের দেশ ভেজাল ওষুধ খেয়ে কিংবা ভেজার ইনজেকশন পুশ করার ফলে প্রায়ই রোগীদের মৃত্যু ঘটনা ঘটলেও এ ব্যাপারে আধিকাংশ ক্ষেত্রেই দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় না। ভেজাল ট্যাবলেট ক্যাপসুল কিংবা ইনজেকশন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রহণ করা হয় না। কোন আইনানুগ ব্যবস্থা। ক্ষতিগ্রস্তরা পায় না কোন ক্ষতিপূরণ।
বলা বাহুল্য, দেশর মানুষের ওষুধ ক্রয় বেশী করছে। তাই একশ্রেণীর অসাধু ওষুধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি এ অঞ্চলকে ভেজাল বা নকল ওষুধ ব্যবসায়ের উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে। নগরীসহ বহু ফার্মেসীতে নকল বা ভেজাল ওষুধ বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় অনেক লেখালেখিও হয়েছে।
আমরা দেশের চিকিৎসার মতো স্পর্শকাতর খাতকে সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ দেখতে চাই। চাই নকল বা ভেজাল ওষুধ প্রস্তুত ও বিক্রির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা। কারণ ব্যক্তি বা জাতীয় জীবনে গণস্বাস্থ্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই হতে পারে না।
দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানীসহ বিশ্বের সবক’টি উন্নত দেশ তাদের চিকিৎসা সেবার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। একটি লোক বাজার থেকে কেনা কোন খাবার খেয়ে অসুস্থ হলে এমনকি নির্মাণে ত্রুটির দরুন রাস্তায় হোঁচট খেয়ে পা ভাঙ্গলে এবং মামলা হলে আদালত সেই খাবার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এবং রাস্তা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ আদায় করে দেয়। কিন্তু দুভার্গ্যরে বিষয় আমাদের দেশ ভেজাল ওষুধ খেয়ে কিংবা ভেজার ইনজেকশন পুশ করার ফলে প্রায়ই রোগীদের মৃত্যু ঘটনা ঘটলেও এ ব্যাপারে আধিকাংশ ক্ষেত্রেই দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় না। ভেজাল ট্যাবলেট ক্যাপসুল কিংবা ইনজেকশন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রহণ করা হয় না। কোন আইনানুগ ব্যবস্থা। ক্ষতিগ্রস্তরা পায় না কোন ক্ষতিপূরণ।
বলা বাহুল্য, দেশর মানুষের ওষুধ ক্রয় বেশী করছে। তাই একশ্রেণীর অসাধু ওষুধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি এ অঞ্চলকে ভেজাল বা নকল ওষুধ ব্যবসায়ের উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে। নগরীসহ বহু ফার্মেসীতে নকল বা ভেজাল ওষুধ বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় অনেক লেখালেখিও হয়েছে।
আমরা দেশের চিকিৎসার মতো স্পর্শকাতর খাতকে সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ দেখতে চাই। চাই নকল বা ভেজাল ওষুধ প্রস্তুত ও বিক্রির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা। কারণ ব্যক্তি বা জাতীয় জীবনে গণস্বাস্থ্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই হতে পারে না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ১৫/০৯/২০১৬পরিবেশ সুন্দর করতে, গনস্বাস্থ্যের ভুমিকা অনেক।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৫/০৯/২০১৬গণস্বাস্থের প্রতি নজর দেয়া দরকার
-
আব্দুল হক ১৫/০৯/২০১৬বেশ ভাল লিখা