হিজাব
বিভিন্ন দেশে পরিবেশের উপর ভিত্তি করে পোষাক আশাকে ভিন্নতা রয়েছে। আমাদের দেশে এ কাপড় বিভিন্ন সময়ে ভিন্নতা এসেছে। মানুষের চাহিদা একটি পরিবর্তনশীল এবং আপেক্ষিক বিষয়। অবশ্য পরিবেশের পাশাপাশি সামাজিক নীতি, ধর্ম, পেশা ইত্যাদি পোষাকের বিবর্তনে ভূমিকা রাখে। সাধারণত মুসলীম নারীদের ক্ষেত্রে হিজাব বা পর্দা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু পর্দা সবার জন্যই মুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে পুরুষের জন্য হাটু থেকে নাভি পর্যন্ত ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক হলে অনেকে তা পালনে ব্যর্থ। আবার পায়ের গিরারা নীচে কাপড় পরা হারাম হলে বেশিরভাগ মুসলিম পুরুষ পেন্ট ঝুলিয়ে পরেন। কাজ কর্মের সময় পুরুষই পোষাকের ব্যাপারে বেশী উদাসিন। বিশেষ করে জীম করার সময় মুসলিম পুরুষরা এসব নিয়ম মানেন না। নারীদের ক্ষেত্রে আলাদা করে বলা হলেও অনেক বিষয়ে আমরা অতিরিক্ত করে ফেলি। যেমন নারীরা বড় চাদর ব্যবহার করবে। কিন্তু এ বিষয়ে চেহারা ঢেকে রাখার বিষয়ে দ্বিমত আছে। সার্বিক নিরাপত্তা, সহনশীলতা ভেদে মূল বিষয় পালন করে আতিরিক্ত বিষয়ে সতর্কতার সহিত পদক্ষেপ নেয়া জরুরী। আসলে সব থেকে স্বাস্থগত, ধর্মীয়, সামাজিকভাবে ভালো ঢিলাঢালা পোষাক যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ১৫/০৯/২০১৬খুব সুন্দর
-
সাইফ রুদাদ ১৫/০৯/২০১৬সময়ের কথা, বলার জন্য সাধুবাদ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৫/০৯/২০১৬অনেক কিছু জানলাম, ধন্যবাদ
-
আব্দুল হক ১৫/০৯/২০১৬ভালো
-
মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম ১৫/০৯/২০১৬ধন্যবাদ।
সুন্দর পরামর্শ।