রসগোল্লার বিচি
রসগোল্লার বিচি
আব্দুল মান্নান মল্লিক
বলতে লজ্জায় মরি তবু না বললে নয়।
রসগোল্লার বিচি আবার কেমন রূপে হয়?
অবাক ছেলের নামটি ছিল তপন কুমার রায়।
মরছে রোগে তবুও তপন ঔষধ নাহি খায়।।
দাদুর সাথে ছিল তার অতীব ভালবাসা।
তাইতো ভেবে সবে মিলে পেল অধিক আশা।।
দাদু ভাবলো রসগোল্লায় ঔষধ দিব পুরে।
না দেখিয়া খেয়ে ফেলবে অতি তাড়া করে।।
দেখে যদি থাকে তপন রসগোল্লায় এ-কি।
বলবো আমরা সবে মিলে রসগোল্লার বিচি।।
এইতো ভেবে তপন রায়কে দাদুর কাছে দি।
অবাক ছেলে বললে দাদু আমায় বলবে কি?
দাদু বললে শোনরে তপন ভালবাসি তোরে।
রসগোল্লাটি খেয়ে ফেল অতি তাড়া করে।।
শুনে তপন বললে দাদু আড়ালে গিয়ে খাব।
মানতে যদি না পারতো আবার পালিয়ে যাব।।
অবাক ছেলে দাদুকে বলে ঘরের পিছে গেল।
রসগোল্লাটি খেয়ে আবার দাদুর কাছে এল।।
দাদু বলে খেয়েছ তপন রসগোল্লাটি সম্পূর্ণ।
নইলে তোমার মারের চোটে করবো মাথা চূর্ণ।।
অবাক ছেলে বললে দাদু রসগোল্লাটা খেয়ে।
গাছ বেরোবে আশা করি বিচিটা পুঁতে দিয়ে।।
আব্দুল মান্নান মল্লিক
বলতে লজ্জায় মরি তবু না বললে নয়।
রসগোল্লার বিচি আবার কেমন রূপে হয়?
অবাক ছেলের নামটি ছিল তপন কুমার রায়।
মরছে রোগে তবুও তপন ঔষধ নাহি খায়।।
দাদুর সাথে ছিল তার অতীব ভালবাসা।
তাইতো ভেবে সবে মিলে পেল অধিক আশা।।
দাদু ভাবলো রসগোল্লায় ঔষধ দিব পুরে।
না দেখিয়া খেয়ে ফেলবে অতি তাড়া করে।।
দেখে যদি থাকে তপন রসগোল্লায় এ-কি।
বলবো আমরা সবে মিলে রসগোল্লার বিচি।।
এইতো ভেবে তপন রায়কে দাদুর কাছে দি।
অবাক ছেলে বললে দাদু আমায় বলবে কি?
দাদু বললে শোনরে তপন ভালবাসি তোরে।
রসগোল্লাটি খেয়ে ফেল অতি তাড়া করে।।
শুনে তপন বললে দাদু আড়ালে গিয়ে খাব।
মানতে যদি না পারতো আবার পালিয়ে যাব।।
অবাক ছেলে দাদুকে বলে ঘরের পিছে গেল।
রসগোল্লাটি খেয়ে আবার দাদুর কাছে এল।।
দাদু বলে খেয়েছ তপন রসগোল্লাটি সম্পূর্ণ।
নইলে তোমার মারের চোটে করবো মাথা চূর্ণ।।
অবাক ছেলে বললে দাদু রসগোল্লাটা খেয়ে।
গাছ বেরোবে আশা করি বিচিটা পুঁতে দিয়ে।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ভারতী ধর ০৩/০৬/২০১৫বেশ মজার কবিতা
-
আবিদ আল আহসান ২৬/০৫/২০১৫Ha hq
-
স্বাধীন আমিনুল ইসলাম ২৩/০৫/২০১৫অনেক মজার কবিতা। পড়ে ভকাল লাগল ,কবিক ধন্যবাদ।
-
রইস উদ্দিন খান আকাশ ২৩/০৫/২০১৫বেশ মজা পেলাম।
-
শাহাদাত হোসেন রাতুল ২২/০৫/২০১৫বেশ মজার একটি কবিতা পড়ে তৃপ্তি পেলাম