যুগলের শান্তি
ঐ আকাশে চন্দ্র হাসে, আমি হেথায় একা
বিশাল ফাঁকা রইল মধ্যখানে,
ঝপ্সা মেঘের আড়াল দিয়ে যায় যে তবু দেখা
চুপেচুপে চাই তবু তার পানে।
স্রষ্টা তারে কি রূপ দিলেন গুঁজে,
রাসিক জনে তাহার কিছু বুঝে।
সামনে দেখি দীর্ঘ পথ ঐ আরো অতি ব্যাঁকা
অলীক আলো অমবস্যার শানে।
অধরারে ধরতে গিয়ে আসে বড় ক্লান্তি
পথে মিলে হাজার রকম বাধা,
আষ্টে-পৃষ্টে ধসে এসে কভু কতক ভ্রান্তি
মরিচিকায় কভু লাগায় ধাঁধা।
সামনের সকল বাধা দিব পাড়ি
পৌঁছিব ঠিক তোমার মনের বাড়ি
পেয়ে তোমায় যুগল মিলে পাব মহা শান্তি
ভাবি এটা মনটা লয়ে সাদা।
বিশাল ফাঁকা রইল মধ্যখানে,
ঝপ্সা মেঘের আড়াল দিয়ে যায় যে তবু দেখা
চুপেচুপে চাই তবু তার পানে।
স্রষ্টা তারে কি রূপ দিলেন গুঁজে,
রাসিক জনে তাহার কিছু বুঝে।
সামনে দেখি দীর্ঘ পথ ঐ আরো অতি ব্যাঁকা
অলীক আলো অমবস্যার শানে।
অধরারে ধরতে গিয়ে আসে বড় ক্লান্তি
পথে মিলে হাজার রকম বাধা,
আষ্টে-পৃষ্টে ধসে এসে কভু কতক ভ্রান্তি
মরিচিকায় কভু লাগায় ধাঁধা।
সামনের সকল বাধা দিব পাড়ি
পৌঁছিব ঠিক তোমার মনের বাড়ি
পেয়ে তোমায় যুগল মিলে পাব মহা শান্তি
ভাবি এটা মনটা লয়ে সাদা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাবিক ২৪/০৯/২০১৫দারুণ
-
নূরুজ্জামান নাঈম ২৩/০৯/২০১৫"ঐ আকাশে চন্দ্র হাসে
আমি হেথায় একা,
বিশাল ফাঁকা মধ্যখানে
ঝাপ্সা মেঘের আড়াল দিয়ে যায় যে তবু দেখা।
চুপিচুপি চাই তবু তার পানে
স্রষ্টা তারে কি রূপ দিলেন গুঁজে,
রাসিক জনে তাহার কিছু বুঝে
সামনে দেখি দীর্ঘ পথ ঐ আরো অতি ব্যাঁকা
অলীক আলো অমবস্যার শানে।
অধরারে ধরতে গিয়ে আসে বড় ক্লান্তি
পথে মিলে হাজার রকম বাধা,
আষ্টে-পৃষ্টে ধসে এসে কভু কতক ভ্রান্তি
মরিচিকায় কভু লাগায় ধাঁধা।
সামনের সকল বাধা দিব পাড়ি
পৌঁছিব ঠিক তোমার মনের বাড়ি
পেয়ে তোমায় যুগল মিলে পাব মহা শান্তি
ভাবি এটা মনটা লয়ে সাদা।"
-আমি সবগুলো বানান দেখিনি, কাব্য শরীর একটু ঠিক করেছি, ছন্দমিল পাইনি ইত্যাদি বিষয়ে যত্ন নেন, আশা করি ভাল করবেন। -
রুহুল আমীন রৌদ্র. ২৩/০৯/২০১৫তৃপ্তিকর লেখনি।
শুভেচ্ছা রইল। -
নূরুজ্জামান নাঈম ২২/০৯/২০১৫পড়ে তৃপ্তির যতটা আশা ছিল পূরণ হলোনা।
-
শাহাদাত হোসেন রাতুল ২২/০৯/২০১৫ভাল লাগলো কবি বন্ধুর এই লেখা পড়ে শুভেচ্ছা !!