উদারে সহায় স্বর্গ
উদারে সহায় স্বর্গ
আব্দুল কাদির মিয়া
================
বৃক্ষ হে তুই বনের মাটি
শিকড় ধরে বাঁধলি আঁটি,
নেই কোনো তাঁর খাজনা পাতি,
বাকহীন নীরব ঘর।
কই সে নথি কাওলা বায়া-
খাজনা কি তোর রোদ্রে ছায়া?
এই বুঝি তোর পরের মায়া-
ঘাম ঝরা সেই নর।
ওরাই যে তোর জাতির শাখা-
কাটলো কিছু বাঁধলো পাখা,
দা কুঠারী করাত মেরে-
তোর কোলেতে বসে।
কিছু পুড়লো ধরে ভোজন তরে,
বাঁধলো যে ঘর পুরোই মেরে-
সেথা পাইলো সখের মেলাই,
আরও সুখের হাসি হেসে।
বৃক্ষ হে তুই বলনা আমায়-
যারি রোদ্রে ছায়া ধরলি ঘামায়,
ক্ষুধায় দিলি তৃপ্তি যে তোর-
সন্তানের জীবন।
যারে খাইলো কিছু দন্তে পিষে-
টানলো কিছু ওষ্ঠে চুষে,
তবুও যে তাঁর এতোই দরদ-
কেন ভোলা তোর মন?
ওহে নিঃস্বার্থই আজ আমার-
জীবনের মূল,
সবি পরকে করে দান।
আজ আঘাত ই আমার সহনের বলি-
কান্নার জলগুলো স্মৃতিতে তুলি,
তাইতো আমার চিত্ত উদারে কাল-
মিলবে ইনাম,
সেই কাওলা দলিল,
সুধা অমৃত শীতল-
নহরে ঘেরা-
সোনা রত্ন খচিত ঐ-
স্বর্গীয় উদ্যান।
আমায় কাটবেনা আর-
শুধুই ফলন,
এক করিলে দান,
দিবে আরও শত মধুর ফলন,
আল্লাহ্ ছোব্হান।
আব্দুল কাদির মিয়া
================
বৃক্ষ হে তুই বনের মাটি
শিকড় ধরে বাঁধলি আঁটি,
নেই কোনো তাঁর খাজনা পাতি,
বাকহীন নীরব ঘর।
কই সে নথি কাওলা বায়া-
খাজনা কি তোর রোদ্রে ছায়া?
এই বুঝি তোর পরের মায়া-
ঘাম ঝরা সেই নর।
ওরাই যে তোর জাতির শাখা-
কাটলো কিছু বাঁধলো পাখা,
দা কুঠারী করাত মেরে-
তোর কোলেতে বসে।
কিছু পুড়লো ধরে ভোজন তরে,
বাঁধলো যে ঘর পুরোই মেরে-
সেথা পাইলো সখের মেলাই,
আরও সুখের হাসি হেসে।
বৃক্ষ হে তুই বলনা আমায়-
যারি রোদ্রে ছায়া ধরলি ঘামায়,
ক্ষুধায় দিলি তৃপ্তি যে তোর-
সন্তানের জীবন।
যারে খাইলো কিছু দন্তে পিষে-
টানলো কিছু ওষ্ঠে চুষে,
তবুও যে তাঁর এতোই দরদ-
কেন ভোলা তোর মন?
ওহে নিঃস্বার্থই আজ আমার-
জীবনের মূল,
সবি পরকে করে দান।
আজ আঘাত ই আমার সহনের বলি-
কান্নার জলগুলো স্মৃতিতে তুলি,
তাইতো আমার চিত্ত উদারে কাল-
মিলবে ইনাম,
সেই কাওলা দলিল,
সুধা অমৃত শীতল-
নহরে ঘেরা-
সোনা রত্ন খচিত ঐ-
স্বর্গীয় উদ্যান।
আমায় কাটবেনা আর-
শুধুই ফলন,
এক করিলে দান,
দিবে আরও শত মধুর ফলন,
আল্লাহ্ ছোব্হান।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৮/০১/২০২৫ভালো লেখা
-
ফয়জুল মহী ২৭/০১/২০২৫সুন্দর একটা লেখা