মত বিভাজন
মত বিভাজন
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
ওরা উঠবে ভেড়ের শিকল ছিঁড়ে
ভাঙছে দেয়াল হাতুড় মেরে,
ডাকছে কারে দু-হাত নেড়ে-
ঐ শোষিত জনবল।
ওরা মৃত্যুমুখী লাগাম টেনে-
নেংটি কষা শর ক্ষেপনে,
বলছে কথা দাপট সনে,
এই বুঝি আর নেই সে বাকি-
যেন ছিঁড়বে ষড়কল।
এবার আর নহে আর পিছু ফেরা-
আর নহে বাকরুদ্ধ কাড়া,
শক্তি দাপা পাগল রণে-
ছোটা অর্শ্বে বাহুবল।
ওরা হাকছে লালের মুন্ড বনে-
যেন উড়ছে ধূলি খুর কোপানে,
সেথা নেই আর বসে দামাল বৃদ্ধ-
কামাল কুঁচার দল।
এবার হাসবে নিশান ধীবর কৃষাণ-
হাসবে মালা ঊষার সু-শান,
মুক্ত অরুণ হাসবেরে আজ-
জবর নিলীন ভেদে।
সেথা আসবে মধুর কুরর ডাকে-
কোকিল ঘুঘু ডাহুক টাকে,
ঐ শান্ত বিলে শিমুল শাঁখে-
বঙ্গ কালের হৃদে।
আজ এই যেন সেই মুক্তি রণের-
বলছে কথা ছবির সনে,
মন ভাবুকের নেই চোখে ঘুম-
ঐ আজব স্বপন ভিড়ে।
সেতো বলছে কথা নিজেই নিজের-
এ কোন শঙ্কা এ কোন তেজে,
মুক্ত নাশে ধরলো ঠেসে-
ঐ শহীদের রক্তে ভেসে,
গড়লো যে মা মাটির সীমান-
কম্প কাঁপন মেরে।
জ্ঞানান্দন হে মানি সুধী-
এক বৃক্ষ মোদের মায়ের নাভি,
যার বুকে সব কাটলো জনম-
তাঁরই খেয়ে পড়ে।
ঘর বেঁধে তাঁর ছায়াতলে-
যার ধূলিতে সোনা ফলে,
যার মমতায় রক্ত দিলো-
লক্ষ অধিক নরে।
সেথা নেই কেহ পর-
পড়শী স্বজন,
আজই রক্ত গড়া-
মত বিভাজন,
যেন ছোঁয়ার ব্যাধি-
মরণ ডাকা-
আর না আসে ঘরে।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
ওরা উঠবে ভেড়ের শিকল ছিঁড়ে
ভাঙছে দেয়াল হাতুড় মেরে,
ডাকছে কারে দু-হাত নেড়ে-
ঐ শোষিত জনবল।
ওরা মৃত্যুমুখী লাগাম টেনে-
নেংটি কষা শর ক্ষেপনে,
বলছে কথা দাপট সনে,
এই বুঝি আর নেই সে বাকি-
যেন ছিঁড়বে ষড়কল।
এবার আর নহে আর পিছু ফেরা-
আর নহে বাকরুদ্ধ কাড়া,
শক্তি দাপা পাগল রণে-
ছোটা অর্শ্বে বাহুবল।
ওরা হাকছে লালের মুন্ড বনে-
যেন উড়ছে ধূলি খুর কোপানে,
সেথা নেই আর বসে দামাল বৃদ্ধ-
কামাল কুঁচার দল।
এবার হাসবে নিশান ধীবর কৃষাণ-
হাসবে মালা ঊষার সু-শান,
মুক্ত অরুণ হাসবেরে আজ-
জবর নিলীন ভেদে।
সেথা আসবে মধুর কুরর ডাকে-
কোকিল ঘুঘু ডাহুক টাকে,
ঐ শান্ত বিলে শিমুল শাঁখে-
বঙ্গ কালের হৃদে।
আজ এই যেন সেই মুক্তি রণের-
বলছে কথা ছবির সনে,
মন ভাবুকের নেই চোখে ঘুম-
ঐ আজব স্বপন ভিড়ে।
সেতো বলছে কথা নিজেই নিজের-
এ কোন শঙ্কা এ কোন তেজে,
মুক্ত নাশে ধরলো ঠেসে-
ঐ শহীদের রক্তে ভেসে,
গড়লো যে মা মাটির সীমান-
কম্প কাঁপন মেরে।
জ্ঞানান্দন হে মানি সুধী-
এক বৃক্ষ মোদের মায়ের নাভি,
যার বুকে সব কাটলো জনম-
তাঁরই খেয়ে পড়ে।
ঘর বেঁধে তাঁর ছায়াতলে-
যার ধূলিতে সোনা ফলে,
যার মমতায় রক্ত দিলো-
লক্ষ অধিক নরে।
সেথা নেই কেহ পর-
পড়শী স্বজন,
আজই রক্ত গড়া-
মত বিভাজন,
যেন ছোঁয়ার ব্যাধি-
মরণ ডাকা-
আর না আসে ঘরে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আলমগীর সরকার লিটন ২১/০৮/২০২৪সুন্দর অনুভব
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৯/০৮/২০২৪চমৎকার
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ১৮/০৮/২০২৪সুন্দর অনুভূতির প্রকাশ।
-
ফয়জুল মহী ১৮/০৮/২০২৪সৃজন সমৃদ্ধিতে অসাধারণ
-
suman ১৮/০৮/২০২৪মানুষের জীবন স্বপ্নময় হয়ে উঠুক এই প্রার্থনা....