কুচকে বদনি
কুচকে বদনি
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
অমিল ভরাটে খোঁচা
কুচকে বদনে-
দেখ মাঝ গগনের ধারে।
ওষ্ঠমেলিয়া ফেলেরে নিঠুর,
যেন ঢল ভাদুরি,
তাঁর নাসিকার দ্বার বেয়ে পড়ে।
বনিয়া সেতো যারই মহিষের হাল,
ছেয়েছে মলিনে সাধ জীবনের কাল,
যে আপনের সাজে তুলে শান।
সে উঠিলো তারায় বলে-
সুখিনী আলোয় মিলে,
ডেকে তাঁরে কালিয়া আজই-
এ সহনের পাড় ভেঙে-
করে দিলো খান।
আমার মরুতে সজীবতা তুমি,
অরুণ প্রখরে কুঞ্জ তুমি,
অকূল নিরব ক্লান্তি-
বিদূরিত বিনোদ হেলান,
তনূময় অবিশ্রান্ত শীতলের নদ।
ঐ তৃপ্তবচন আর নেই সে মনে,
তাঁরই হর্ষের অতলে ফেলে-
ভুলনে তাঁরে।
রেখে তাঁর স্মৃতির পাতায়-
অঙ্কিত সেই বার্তাগুলো।
ওরাই দাঁড়িয়েছে আজ-
মুর্চে তাঁরে বর্শায় বিঁধে,
ঐ যেন চুপি চুপি বলে।
ফেলিতে পারনা তুমি-
আমাদের মুছে,
তোমার স্মৃতির বলয়ে ঘিরে-
আজও আমরা আছি-
তাঁরই শূলে পোড়া পাজরেতে চেয়ে-
ছিলো যে তোমারই সেই শীতলের নদ,
গড়িয়ে আমরা আজই-
তোমারই মাঝে,
তোমারই চোখে সৃজিবো যে তাঁরই,
জলন্ত শিখার নদী।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
অমিল ভরাটে খোঁচা
কুচকে বদনে-
দেখ মাঝ গগনের ধারে।
ওষ্ঠমেলিয়া ফেলেরে নিঠুর,
যেন ঢল ভাদুরি,
তাঁর নাসিকার দ্বার বেয়ে পড়ে।
বনিয়া সেতো যারই মহিষের হাল,
ছেয়েছে মলিনে সাধ জীবনের কাল,
যে আপনের সাজে তুলে শান।
সে উঠিলো তারায় বলে-
সুখিনী আলোয় মিলে,
ডেকে তাঁরে কালিয়া আজই-
এ সহনের পাড় ভেঙে-
করে দিলো খান।
আমার মরুতে সজীবতা তুমি,
অরুণ প্রখরে কুঞ্জ তুমি,
অকূল নিরব ক্লান্তি-
বিদূরিত বিনোদ হেলান,
তনূময় অবিশ্রান্ত শীতলের নদ।
ঐ তৃপ্তবচন আর নেই সে মনে,
তাঁরই হর্ষের অতলে ফেলে-
ভুলনে তাঁরে।
রেখে তাঁর স্মৃতির পাতায়-
অঙ্কিত সেই বার্তাগুলো।
ওরাই দাঁড়িয়েছে আজ-
মুর্চে তাঁরে বর্শায় বিঁধে,
ঐ যেন চুপি চুপি বলে।
ফেলিতে পারনা তুমি-
আমাদের মুছে,
তোমার স্মৃতির বলয়ে ঘিরে-
আজও আমরা আছি-
তাঁরই শূলে পোড়া পাজরেতে চেয়ে-
ছিলো যে তোমারই সেই শীতলের নদ,
গড়িয়ে আমরা আজই-
তোমারই মাঝে,
তোমারই চোখে সৃজিবো যে তাঁরই,
জলন্ত শিখার নদী।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আলমগীর সরকার লিটন ০২/০৫/২০২৪বেশ ভাবনাময়
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ০১/০৫/২০২৪খুব ভালো
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ৩০/০৪/২০২৪নাইস
-
ফয়জুল মহী ২৯/০৪/২০২৪অসাধারণ ।