দীপ্ত শৈশব
দীপ্ত শৈশব
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
জীবন তো আর নেই সে বসে
সেই পুরোনো দিন।
অনেক মমতা জাগে-
শত স্মৃতির পরশে আজও,
আর একবার যাই চলে,
মনের আবেগে-
সেই দূরন্ত পনায়।
আমের শাখায় ছুড়ে ঢিল-
আদর্শলিপি আর বাল্য শিক্ষায়,
যেন তুলতুলে ছোট ঠোঁটে,
ঘন পড়া-
অজ,আম,ইট,ইস-
তিন একে তিন।
বাজলো ঘন্টা বিদ্যালয়ে-
এইতো ছুটি ছুটা দিয়ে,
হৈ হুল্লোড়ে রফিক বলে-
চক্ষু বড় হাসির ঢলে,
তোতলা জিভে ফুলান গালে।
তুই যা-যাবি নাকি ভাই,
কাল যে আ-আমি যাবো বাড়ি-
আসবো ফিরে ক-কদিন পরে,
বাবার ছুটি নেই আর ক মাস-
চ-চলনা আমার গাঁয়ে।
জীবন তো আর নেই সে বসে-
বৃদ্ধ চলার পথে,
আজও সেই পুরোনো স্মৃতির পরশ-
উঠছে মনে ভেসে।
নেই সে রফিক নেই সে কথা-
নেই সে পড়া ছড়ায় গাঁথা,
শৈশবের সেই কাল।
ঐসে বুকের শিশুর মায়া-
এই পুরোনো বৃদ্ধ ধাওয়ায়,
ফেলছে হৃদয় দু-চোখ ঢেলে-
বৈভবে সাধ কঠোর ও মিলে।
শুধু হারিয়ে গেলো-
ঐ রফিকেরা,
সেই মনেরই দীপ্ত বল।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
জীবন তো আর নেই সে বসে
সেই পুরোনো দিন।
অনেক মমতা জাগে-
শত স্মৃতির পরশে আজও,
আর একবার যাই চলে,
মনের আবেগে-
সেই দূরন্ত পনায়।
আমের শাখায় ছুড়ে ঢিল-
আদর্শলিপি আর বাল্য শিক্ষায়,
যেন তুলতুলে ছোট ঠোঁটে,
ঘন পড়া-
অজ,আম,ইট,ইস-
তিন একে তিন।
বাজলো ঘন্টা বিদ্যালয়ে-
এইতো ছুটি ছুটা দিয়ে,
হৈ হুল্লোড়ে রফিক বলে-
চক্ষু বড় হাসির ঢলে,
তোতলা জিভে ফুলান গালে।
তুই যা-যাবি নাকি ভাই,
কাল যে আ-আমি যাবো বাড়ি-
আসবো ফিরে ক-কদিন পরে,
বাবার ছুটি নেই আর ক মাস-
চ-চলনা আমার গাঁয়ে।
জীবন তো আর নেই সে বসে-
বৃদ্ধ চলার পথে,
আজও সেই পুরোনো স্মৃতির পরশ-
উঠছে মনে ভেসে।
নেই সে রফিক নেই সে কথা-
নেই সে পড়া ছড়ায় গাঁথা,
শৈশবের সেই কাল।
ঐসে বুকের শিশুর মায়া-
এই পুরোনো বৃদ্ধ ধাওয়ায়,
ফেলছে হৃদয় দু-চোখ ঢেলে-
বৈভবে সাধ কঠোর ও মিলে।
শুধু হারিয়ে গেলো-
ঐ রফিকেরা,
সেই মনেরই দীপ্ত বল।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৬/১০/২০২৩অনিন্দ্য
-
ফয়জুল মহী ১৫/১০/২০২৩মনোমুগ্ধকর উপস্থাপন করেছেন কবি
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৫/১০/২০২৩ভাল।