আত্মহনন মহাপাপ
আত্মহনন মহাপাপ
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
মরণ নহেতো কারো মারিবার তরে
মৃত্যু সই আসে একবার,
রক্ত হৃদয়া কারো ভুবনের পরে-
সেতো ধূলির ধূলিতে-
এক ও নেই অধিকার।
মরণ নহেতো কারো জীবনের পরে-
ভূলোকের সবই করে পর,
হৃদ দুঃখের অনল ছোঁয়া-
মুছিতে না পারে হীন,
ধুলটে সে বেঁধে নিজ ঘর।
সৌর মাখিয়া ধরা-
এই নিখিলের প্রাণে গড়া,
শ্যামল বহরে শশি-
রজনীর হাসি।
জলের বুকেতে নূরে-
নন্দ্য বাতাস উড়ে,
তুমি কাঁদিলে কেন হে সেথা-
জনমেতে আসি?
জগৎ স্পর্শে কোমল-
তোমার পরাণের দ্বার,
তবে যায় মেলে চোখ বুজে-
তুমি দেখো দুই পাড়।
তরী বাঁধা ঘাটে তোমার-
নেই কানাকড়ি,
ঐ দুঃখের অনল নদী-
দিতে হবে পাড়ি।
সেথা পৃথিবীর সুখগুলো-
যেন জ্বালানির তরে,
যারই শত দুঃখ বিনিময়ে-
যাবে উঠে পাড়ে।
সেইদিন সেই ক্ষণের-
নেই আজ কিছু মনে,
রক্তের তনু জানে-
শূন্য দু-হাত ভবের-
কাল-বদলে।
লালসার শত ধারে-
বঞ্চনার দুঃখ পাড়ে,
এই অসহ ভবেতে তুমি-
সেই কেঁদেছিলে।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
মরণ নহেতো কারো মারিবার তরে
মৃত্যু সই আসে একবার,
রক্ত হৃদয়া কারো ভুবনের পরে-
সেতো ধূলির ধূলিতে-
এক ও নেই অধিকার।
মরণ নহেতো কারো জীবনের পরে-
ভূলোকের সবই করে পর,
হৃদ দুঃখের অনল ছোঁয়া-
মুছিতে না পারে হীন,
ধুলটে সে বেঁধে নিজ ঘর।
সৌর মাখিয়া ধরা-
এই নিখিলের প্রাণে গড়া,
শ্যামল বহরে শশি-
রজনীর হাসি।
জলের বুকেতে নূরে-
নন্দ্য বাতাস উড়ে,
তুমি কাঁদিলে কেন হে সেথা-
জনমেতে আসি?
জগৎ স্পর্শে কোমল-
তোমার পরাণের দ্বার,
তবে যায় মেলে চোখ বুজে-
তুমি দেখো দুই পাড়।
তরী বাঁধা ঘাটে তোমার-
নেই কানাকড়ি,
ঐ দুঃখের অনল নদী-
দিতে হবে পাড়ি।
সেথা পৃথিবীর সুখগুলো-
যেন জ্বালানির তরে,
যারই শত দুঃখ বিনিময়ে-
যাবে উঠে পাড়ে।
সেইদিন সেই ক্ষণের-
নেই আজ কিছু মনে,
রক্তের তনু জানে-
শূন্য দু-হাত ভবের-
কাল-বদলে।
লালসার শত ধারে-
বঞ্চনার দুঃখ পাড়ে,
এই অসহ ভবেতে তুমি-
সেই কেঁদেছিলে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহাম্মদ তারেক ২৬/১০/২০২২দারুন--
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৬/১০/২০২২বেশ হয়েছে।
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ২৬/১০/২০২২সুন্দর লিখেছেন!
-
মো.রিদওয়ান আল হাসান ২৫/১০/২০২২চমৎকার লেখনি!