সুখ বসন্ত
সুখ বসন্ত
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
কচি নড়ে ঝিরিঝিরি,
ডগায় ডগায় ঝিলিক নূরি।
ভোর জাগানি সন্ধ্যে ওয়ালা-
আমার অন্তরায়।
চোখ ধাধানি চমক খেলে-
মধুর উড়ায় বৃক্ষ দোলে,
সোনার দেশে মধু বেশে-
আমার বাংলা আমার দেশে,
কোয়েল,দোয়েল,শালিক ওরা-
সুখ বসন্ত গায়।
আমি ধন্য শত স্নিগ্ধ বুকে-
গর্বিত চেতনায় উন্নত আমি,
এই শ্যামল তলে বিশ্ব কোলে-
বঙ্গ মহিমায়।
শিশির বিন্দু ফোঁটা-
গন্ধা রজনীর ছুটা,
শশিমার মিটিমিটি যেন সে নীলয়,
বাতায়ন ভেদে মোর-
শয্যার পাশে করে আনয়ন।
আমি ধন্য শত-
গর্ভিত উন্নত আমি,
এই শ্যামল তলে বিশ্ব কোলে-
বঙ্গ মহিমায়।
শোঁশোঁনি সুরে মধু বটে উড়ে,
চির ফাল্গুনের বিজয় বশন্তের উল্লাস।
উড়ে গদগদ সারসীরা দলে-
ডাকে প্রভাত জাগিলে আবার-
গোধূলির লালে,
সুর যেন মধু পাঁচমিশালি,
পদ্মা,মেঘনা, যমুনার চরে-
উড়ে সোনা বালি,
আম কঁচি থোকায় যেন-
গাঁ দলাদলি,
জাম শাঁখে মুকুলের মৌ ভাস।
তুমি সুন্দর তনুময় বিশাল শুকনো পদ্মার,
ঝলমলে সূর্য সোনালী-
বালি ভাসা গড়া জল।
যেন বাংলার তুমি গর্ব অন্তর বিনা-
এক সোহাগি রাগিণ।
আমি দেখিনু তোমায় গোদা গাড়ি জুড়ে-
আছো যেন ঐ ভেসে স্বপন পূরে,
এক মায়াবি তুখর ফণায় শিশিরের ভোরে।
তুমি চির সবুজে ঘেরা এক-
অন্তর বিনা সোহাগি রাগিন,
মোর হৃদয় জুড়ে কর আনয়ন।
আমি গর্বিত এই শ্যামল তলে-
চির সবুজের বাংলা-
বিশ্ব কোলে বনায়ন কুঞ্জ কুঠিতে মায়ের-
দুগ্ধ পানেও শুধু তুমারি মহিমায়।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
কচি নড়ে ঝিরিঝিরি,
ডগায় ডগায় ঝিলিক নূরি।
ভোর জাগানি সন্ধ্যে ওয়ালা-
আমার অন্তরায়।
চোখ ধাধানি চমক খেলে-
মধুর উড়ায় বৃক্ষ দোলে,
সোনার দেশে মধু বেশে-
আমার বাংলা আমার দেশে,
কোয়েল,দোয়েল,শালিক ওরা-
সুখ বসন্ত গায়।
আমি ধন্য শত স্নিগ্ধ বুকে-
গর্বিত চেতনায় উন্নত আমি,
এই শ্যামল তলে বিশ্ব কোলে-
বঙ্গ মহিমায়।
শিশির বিন্দু ফোঁটা-
গন্ধা রজনীর ছুটা,
শশিমার মিটিমিটি যেন সে নীলয়,
বাতায়ন ভেদে মোর-
শয্যার পাশে করে আনয়ন।
আমি ধন্য শত-
গর্ভিত উন্নত আমি,
এই শ্যামল তলে বিশ্ব কোলে-
বঙ্গ মহিমায়।
শোঁশোঁনি সুরে মধু বটে উড়ে,
চির ফাল্গুনের বিজয় বশন্তের উল্লাস।
উড়ে গদগদ সারসীরা দলে-
ডাকে প্রভাত জাগিলে আবার-
গোধূলির লালে,
সুর যেন মধু পাঁচমিশালি,
পদ্মা,মেঘনা, যমুনার চরে-
উড়ে সোনা বালি,
আম কঁচি থোকায় যেন-
গাঁ দলাদলি,
জাম শাঁখে মুকুলের মৌ ভাস।
তুমি সুন্দর তনুময় বিশাল শুকনো পদ্মার,
ঝলমলে সূর্য সোনালী-
বালি ভাসা গড়া জল।
যেন বাংলার তুমি গর্ব অন্তর বিনা-
এক সোহাগি রাগিণ।
আমি দেখিনু তোমায় গোদা গাড়ি জুড়ে-
আছো যেন ঐ ভেসে স্বপন পূরে,
এক মায়াবি তুখর ফণায় শিশিরের ভোরে।
তুমি চির সবুজে ঘেরা এক-
অন্তর বিনা সোহাগি রাগিন,
মোর হৃদয় জুড়ে কর আনয়ন।
আমি গর্বিত এই শ্যামল তলে-
চির সবুজের বাংলা-
বিশ্ব কোলে বনায়ন কুঞ্জ কুঠিতে মায়ের-
দুগ্ধ পানেও শুধু তুমারি মহিমায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমি-তারেক ১৯/০৭/২০২২Sundor shironam
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ১৭/০৭/২০২২সুন্দর প্রকাশ।
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ১৭/০৭/২০২২বঙ্গের প্রকৃতি চির মনোহরা!
শুভেচ্ছা জানবেন সতত। -
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৬/০৭/২০২২সুন্দর নিবেদন
-
ফয়জুল মহী ১৬/০৭/২০২২অসাধারণ উপস্থাপনা