কবিতা
কবিতা
আব্দুল কাদির মিয়া
=============
কেন এতো সুন্দর তুমি
মোর প্রাঞ্জলি মিনতি বচন-
বলো হে মোর ধমনীর প্রেয়সী।
অশ্রু গড়িয়ে পরে শুধু তোমার তরে-
তুমিই জাগিয়ে তোলো শত যন্ত্রণার,
খঞ্জরে বিদ্ধ আঘাতের কাতরানো-
মৃত্যু খনের যেন সেই নির্জীব-
বাকহীন এক চোখের ঘুম।
তুমিই জাগিয়ে তোলো-
ভুলে যাওয়া পুরোনো সেই-
ব্যার্থ হৃদয়ের সবই কথা সবই স্মৃতি,
অনল বর্ষিত এক ধনুকের শর আঘাত-
সেই এক মুহূর্ত ক্ষনে।
তুমিই সেই বিষের রাগিণী-
যার স্পর্শ চাহুনির একটু সময়ের,
শুধু অন্তর দৃষ্টির আলাপনেই-
নেমে আসে বিমর্ষ প্রাণ কম্পিত-
এক মুশলধারে কালো বর্ষণ।
তবুও তুমি কেন এতো সুন্দর?
এতো ভালো লাগে-
ভালো লাগে তোমার দর্শন?
কি সুন্দর তোমার নাম গো কবিতা।
যত দুঃখ ভরা তোমার চয়নে চয়ন-
সেথা কিসে সুখ পায় খুঁজে-
পিপাসিত মন?
ঐ লোহিত লহরা যেন জীবনের দিশে-
ওরা সব নিয়ে আছে তোমার-
বুক লয়ে মিশে?
কিহে কিছু দাওনি যে খোলে মুখ-
বিনয়ের সারা-
তন্য নিপুণে পরে যাবে বুঝি ধরা?
নাহি আমি ছাড়ি কভু-
কোনো তস্তর।
তবে কেনো আছো দূরে-
এসো কাছে ভিড়ে,
এবার দেখেই নিবো আমি-
তোমার অন্তর।
যাও যদি বেঁচে-
রবো আমি পিছে,
আর আমিই উড়াবো তোমার পাল।
যেথা প্রেমের সুরভী রবে-
ফুটে তাঁর কলি,
সেথা নিবে তাঁর মধু তুলে-
পাঠকের অলি।
যেথা কেউ হাসে কেউ কাঁদে-
জনমের স্মৃতি গতে,
তেন কাব্য রচিবো তোমায়-
আমি কবি হলে।
হেন তোমার সুন্দরে-
রবে ডুবে সবই,
ওগো সত্য যে এসেছিলো-
তাঁর চির ছবি।
তেন- নাহি যায় মুছে কভু-
এসে যদিও ফোরালে,
যে কবিতা-
সে জীবনের সবই কথা বলে।
আব্দুল কাদির মিয়া
=============
কেন এতো সুন্দর তুমি
মোর প্রাঞ্জলি মিনতি বচন-
বলো হে মোর ধমনীর প্রেয়সী।
অশ্রু গড়িয়ে পরে শুধু তোমার তরে-
তুমিই জাগিয়ে তোলো শত যন্ত্রণার,
খঞ্জরে বিদ্ধ আঘাতের কাতরানো-
মৃত্যু খনের যেন সেই নির্জীব-
বাকহীন এক চোখের ঘুম।
তুমিই জাগিয়ে তোলো-
ভুলে যাওয়া পুরোনো সেই-
ব্যার্থ হৃদয়ের সবই কথা সবই স্মৃতি,
অনল বর্ষিত এক ধনুকের শর আঘাত-
সেই এক মুহূর্ত ক্ষনে।
তুমিই সেই বিষের রাগিণী-
যার স্পর্শ চাহুনির একটু সময়ের,
শুধু অন্তর দৃষ্টির আলাপনেই-
নেমে আসে বিমর্ষ প্রাণ কম্পিত-
এক মুশলধারে কালো বর্ষণ।
তবুও তুমি কেন এতো সুন্দর?
এতো ভালো লাগে-
ভালো লাগে তোমার দর্শন?
কি সুন্দর তোমার নাম গো কবিতা।
যত দুঃখ ভরা তোমার চয়নে চয়ন-
সেথা কিসে সুখ পায় খুঁজে-
পিপাসিত মন?
ঐ লোহিত লহরা যেন জীবনের দিশে-
ওরা সব নিয়ে আছে তোমার-
বুক লয়ে মিশে?
কিহে কিছু দাওনি যে খোলে মুখ-
বিনয়ের সারা-
তন্য নিপুণে পরে যাবে বুঝি ধরা?
নাহি আমি ছাড়ি কভু-
কোনো তস্তর।
তবে কেনো আছো দূরে-
এসো কাছে ভিড়ে,
এবার দেখেই নিবো আমি-
তোমার অন্তর।
যাও যদি বেঁচে-
রবো আমি পিছে,
আর আমিই উড়াবো তোমার পাল।
যেথা প্রেমের সুরভী রবে-
ফুটে তাঁর কলি,
সেথা নিবে তাঁর মধু তুলে-
পাঠকের অলি।
যেথা কেউ হাসে কেউ কাঁদে-
জনমের স্মৃতি গতে,
তেন কাব্য রচিবো তোমায়-
আমি কবি হলে।
হেন তোমার সুন্দরে-
রবে ডুবে সবই,
ওগো সত্য যে এসেছিলো-
তাঁর চির ছবি।
তেন- নাহি যায় মুছে কভু-
এসে যদিও ফোরালে,
যে কবিতা-
সে জীবনের সবই কথা বলে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জামাল উদ্দিন জীবন ২২/১১/২০২১সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২১/১১/২০২১ভালো।
-
আলমগীর সরকার লিটন ২১/১১/২০২১সুন্দর
-
Md. Rayhan Kazi ২১/১১/২০২১অপূর্ব সাধারণ
-
ফয়জুল মহী ২০/১১/২০২১অপূর্ব উপস্থাপন।
-
অভিজিৎ হালদার ২০/১১/২০২১খুব সুন্দর