www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

আলেকজান্ডার জুলকারনাইন (প্রথম অংশ)

আলেকজান্ডার জুলকার নাইন (প্রথম অংশ)
আব্দুল কাদির মিয়া
================
তুমি দেখলে রবি উদয় ধরে
ডুবন্ত সেই অস্ত ঘরে-
এই নিখিল ভুবন চোখের তারায়-
সৃষ্টি নিরঞ্জন।

দিগ্বিজয়ী বাদশা তুমি-
শাহ্ সেকান্দর নবী তুমি,
জ্ঞানের তাপস শিরোমণি-
ইস্কান্দার জুলকারনাইন।

নহে কি- বর্ণনাতীতে অপরুপ মেলা-
সুন্দরে নর মন,
হেন ডুবিলে আরোও-
রয়েছে হীরক-
তাঁর চেয়েও ঢেড় গুন?

যেন সুখ নদীতে আশার তরী-
শেষ নাহি পায় কুলের পাড়ি-
বেয়েছে যতই পরাণ কেড়ে-
এইতো সে আর একটু দূরে-
ঐ ডাকে সেই মিলন মধুর-
ওসনি গুল বদন।

সে তাই উদয়াচল দুই পর্বতগিরি-
লৌহ তামা পিতল ভরি,
তুমি বাঁধলে তাঁরে প্রাচীর ঘেরে,
দুঃখ জীবনের জনম তরে।

তাই সে পিচাশ ইয়াজুজ-মাজুজ,
আর নাহি পায় ন্যাশের সুযোগ,
এবার হাঁটলে রবি অস্ত ধরে,
তেমনি মানুষ সেবা করে,
এই সে গতির স্রোত ধরন,
আজ উঠলো বিঁধে চির আমরণ,
না না আর নহে আর মৃত্যুবরণ,
দিবো অশেষ জীবন পাড়ি।

ঐ আবে হায়াতে চুমুক জুড়ে-
সেতো রয়েছে তিমির অন্ধকারে-
মানব ভুবন বৃত্তে নহে সে-
কোহে কাপ অচিন দূরে।

সেথা নেই কোন ভয় যার এলাহি-
বল রয়েছে দৈব ওহে,
তাই বাঁধলে কোমড় সুঠাম দেহে,
বুক করে স্বটান।

এবার চললে আগের তেগুন জোরে-
উজিরে খিজির সহচরে,
জ্ঞানী গুনী ভর কাফেলা-
শাহী হেকিমে লোকমান।

সাগর পেড়িয়ে মহাসাগরে-
দেখলে আজব দুচোখ ভরে,
শত পাহাড় আধার গিরি,
কি সেই পাথর গড়া।

সেতো চিনলো না কেউ অচিন সবই-
গোল আধারে ছিন্ন তবে-
তুমি ছুটলে একা ভিন্ন পথে,
সবাই যে যার নিজের মতে,
পদতলে সেই ফুলিঙ্গ ঝনাৎ-
আঘাতে অশ্ব খুরা।

সেই আনলো যারা সেও কাঁদে-
আনলো না কেন বেশি,
যে আনলো না তাঁর কিছুই থোরা-
সে কাঁদে বেশ শুষি।

(বাকি অংশ পরবর্তীতে লিখা হবে...)
বিষয়শ্রেণী: কবিতা
ব্লগটি ২৯৯ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৩/০৫/২০২১

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast