শৈলী কারিকার কারিগর
শৈলী কারিকার কারিগর
আব্দুল কাদির মিয়া
=============
যার কলমে রাত কি দিনের
সময় গেলো বয়ে,
শুধু মানুষ গড়ার স্বপ্নগুলো-
জীবনমুখী নিয়ে।
তাঁর তরে তাঁর পোষের খবর-
এই জীবনের ঘরে-
সেতো রাখলো না কেউ,
সে কেমন আছে-
দিন কাটছে কেমন করে।
স্বর্ন হৃদয় ঝলমলে তাঁর-
বিচার ও বিবেক হীরকের ধার-
ভুক্ত নহর প্রান খুলে সেই,
ডাকছে বিশ্ব জুড়ে।
ওহে নাও ভরে সব হৃদয় ধরে-
জ্ঞান পিপাসার অন্তর পুরে-
আর নিজেকে করো অমূল্য ধন,
পর ঐ ভব সাগর পারে।
সেতো রাখলো না তাঁর নিজেরই খবর-
শুধুই পরের তরে,
তবু দায়হারা এক ব্যর্থ নাবিক-
যেন ভাবছে ভব পারে।
তবে বৈঠা আরোও চলছে জোরে-
হাড় কাঁপা শ্রম নিশি পুরে-
ঐ প্রভাত সূর্য্য জেগেও তাঁরে,
দেখে সেই আগেরই মুখ।
গত উদয় ক্ষণে দেখলো যারে-
ডুবতে ও সে দেখে তাঁরেই-
শুধু একটু বদল কলমের রং-
এখনও লিখছে পাতার বুক।
ওরা তো সেই প্রজাপতি,
যে ফুলের রেণু ভাঁজে-
চির আধার ক্ষুধা মুক্ত ধরার-
প্রানের শুধা খুঁজে।
নিজের ক্ষুধায় তুষ্টি-
নিজেরই ভাগ্যে যাহা মিলে-
ওরা খুঁতহীন পথের চিহ্ন-
জীবন মৃত্যু আধার কুলে।
মানুষ গুলোর ভুলগুলো সব-
হৃদয় নদী জলে-
ওদের প্রেম সোহাগি ঢেউয়ের দোলায়-
দিশার প্রদীপ জ্বালে।
হে জ্ঞান তাপসের মুখ্য মণি -
বিদ্যাবলয় শীর্ষ ধনি-
উষ্ণে প্রখর বিবর্তনে তুমি,
হিমেল সিক্ত,
শৈলী কারিকার কারিগর।
তুমি যে ধরিত্রীর ঘন সবুজের-
এক সুশৃঙ্খল ছায়াবৃক্ষ সেবক-
কুলসিত আত্মার বিশুদ্ধ-
তুমিই সেই দর্পণের দর্পণ।
আব্দুল কাদির মিয়া
=============
যার কলমে রাত কি দিনের
সময় গেলো বয়ে,
শুধু মানুষ গড়ার স্বপ্নগুলো-
জীবনমুখী নিয়ে।
তাঁর তরে তাঁর পোষের খবর-
এই জীবনের ঘরে-
সেতো রাখলো না কেউ,
সে কেমন আছে-
দিন কাটছে কেমন করে।
স্বর্ন হৃদয় ঝলমলে তাঁর-
বিচার ও বিবেক হীরকের ধার-
ভুক্ত নহর প্রান খুলে সেই,
ডাকছে বিশ্ব জুড়ে।
ওহে নাও ভরে সব হৃদয় ধরে-
জ্ঞান পিপাসার অন্তর পুরে-
আর নিজেকে করো অমূল্য ধন,
পর ঐ ভব সাগর পারে।
সেতো রাখলো না তাঁর নিজেরই খবর-
শুধুই পরের তরে,
তবু দায়হারা এক ব্যর্থ নাবিক-
যেন ভাবছে ভব পারে।
তবে বৈঠা আরোও চলছে জোরে-
হাড় কাঁপা শ্রম নিশি পুরে-
ঐ প্রভাত সূর্য্য জেগেও তাঁরে,
দেখে সেই আগেরই মুখ।
গত উদয় ক্ষণে দেখলো যারে-
ডুবতে ও সে দেখে তাঁরেই-
শুধু একটু বদল কলমের রং-
এখনও লিখছে পাতার বুক।
ওরা তো সেই প্রজাপতি,
যে ফুলের রেণু ভাঁজে-
চির আধার ক্ষুধা মুক্ত ধরার-
প্রানের শুধা খুঁজে।
নিজের ক্ষুধায় তুষ্টি-
নিজেরই ভাগ্যে যাহা মিলে-
ওরা খুঁতহীন পথের চিহ্ন-
জীবন মৃত্যু আধার কুলে।
মানুষ গুলোর ভুলগুলো সব-
হৃদয় নদী জলে-
ওদের প্রেম সোহাগি ঢেউয়ের দোলায়-
দিশার প্রদীপ জ্বালে।
হে জ্ঞান তাপসের মুখ্য মণি -
বিদ্যাবলয় শীর্ষ ধনি-
উষ্ণে প্রখর বিবর্তনে তুমি,
হিমেল সিক্ত,
শৈলী কারিকার কারিগর।
তুমি যে ধরিত্রীর ঘন সবুজের-
এক সুশৃঙ্খল ছায়াবৃক্ষ সেবক-
কুলসিত আত্মার বিশুদ্ধ-
তুমিই সেই দর্পণের দর্পণ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ২৯/১১/২০২০বেশ ভালো লেগেছে।
-
শ.ম. শহীদ ২৯/১১/২০২০খুব সুন্দর রচনা।
-
ফয়জুল মহী ২৮/১১/২০২০Wonderful pome
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ২৮/১১/২০২০চমৎকার অনুভূতি।